টীকা বাড়ই অর্থাৎ স্বত্রধর, বারুই, ৰেণিয়া, গোয়াল, ধোপা, নাপিত, কুম্ভকার, জেলে, কৰ্ম্মকার, কৈবৰ্ত্ত, যুগী, চাষ, গুড়ী ইত্যাদি প্রধান। চওtল ও কোচজাতিও হিন্দুধৰ্ম্ম স্বীকার क८ङ्ग ; हेशं८मग्न नश्थाॉ७ श्रघ्र नारु । खांङिअठे अटनक হিন্দু বৈষ্ণবসম্প্রদায়ভুক্ত। এই সম্প্রদায়ের লোকসংখ্যা কম নহে। অধিকাংশ নীচজাতি পূৰ্ব্বে মুসলমান বা খৃষ্টান ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়াছিল, অবশিষ্ট সকলে আপনাদিগকে নিম্ন শ্রেণীর বলিয়া পরিচয় দেয়। ঢাকার খৃষ্টানসম্প্রদায়ের উৎপত্তি বিভিন্ন প্রকার, তাহারা পর্তুগীজ, আর্মেণীয়, গ্ৰীক, যুরোপীয় অথবা দেশীয় খৃষ্টানদিগের বংশধর। ফিরিঙ্গী অর্থাৎ পর্তুগীজ খৃষ্টানও এ দেশীয়দিগের মিশ্রণে উৎপন্ন। খৃষ্টানগণ জেলার অনেক স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলবদ্ধ হইয়া বাস করে এবং কৃষি ইত্যাদি দ্বারা জীবিকানিৰ্ব্বাহ করে । ইহারা গোয়নগরস্থ প্রধান পাদরি সাহেবকে প্রধান ধৰ্ম্মগুরু বলিয়া স্বীকার করে । নিম্নলিখিত ৭টা নগরে পঞ্চসহস্ৰাধিক লোক বাস করে, যথা ১ ঢাকা, ২ নারায়ণগঞ্জ ও মদনগঞ্জ, ৩ মাণিকগঞ্জ, ৪ চরঞ্জজিরা, ৫ শোণগড়, ৬ কামার গা এবং ৭ নরিসা। তন্মধ্যে প্রথমে ক্র তিনটীতে মিউনিসিপালিটি আছে। ঢাকা নগরে জেলার সদর, লক্সিয়ানদীর পরস্পর বিপরীতর্তীরে অবস্থিত, নারায়ণগঞ্জ ও মদনগর,বাণিজ্যের প্রধান আজ্ঞা। সহরবাস অধিবাসীদিগের অভিপ্রেত নহে । শিল্পাদির বিশেষ কোন কারখানা নাই। উপরোক্ত নগর কয়ট ব্যতীত নিম্নলিখিত স্থানগুলিও উল্লেখ যোগ্য। যথা সুবর্ণগ্রাম, ইহাই পূৰ্ব্ববাঙ্গালার সর্বপ্রথম মুসলমান রাজধানী ; ফিরিঙ্গীবাজার পর্তুগীজুদিগের আদি উপনিবেশ ; বিক্রমপুর সাভার ও ছত্র ছুরিয়া। শেষোক্ত দুইটাতে কতিপয় ভগ্ন প্রাসাদদি দৃষ্ট হয়, লোকে উহাদিগকে ভুইয়া ও পাল রাজাদিগের কীৰ্ত্তি কহে। তদ্ভিন্ন জেলার নানাস্থানে প্রাচীন হিন্দু ও মুসলমান রাজা দিগের অনেক কীৰ্ত্তি বিদ্যমান আছে। সম্প্রতি কৃষিকার্য্যের অনেক উৎকর্ষ ও বিস্তৃতিসাধন श्७ब्रम्न ७ब१ क्लबिछाउ अर्बाच्न भूला७ अप्'क्राङ्कङ झुकि श्eझोग्न झुश्कुन्न अन्तश्व श्रत्नक छाश झ्हेब्रहिछ् । छिण, সর্ষপ, কমুমফুল, শণ, পাট প্রভৃতির চাষ করিয়া অনেক कृषक निख अवशांद्र नन्भूf डौवृकि माषन कब्रिtङtइ । दण বাহুল্য নির্দিষ্ট বেতনভোগী কৰ্ম্মচারী বা করগ্রাহী তালুকদারদিগের এ উন্নতিতে বিশেষ কোন সংস্রব নাই। इदि । बांत्रांगांङ्ग अछांछ शtनब्र छांग्न ७थांप्न७ ठभूणहे লোকের প্রধান খাদ্ধ। চারি প্রকার ধান্ত প্রধানতঃ উৎপন্ন [ 88%. , छांकt इहेग्न थॉएक ! * श्रांभन व श्मखिक, २ जांडेथं बां बांत ধা, ৩বারোধান্ত, এবং B উড়ি ধান্ত অর্থাৎ জলা প্রভৃতিতে वडावलीड: १lछ । उग्ररश रमखिक व भांभनशांछरे यथान । ঢাকায় যে ধান্ত উৎপন্ন হয়, তাহাতে ঐ জেলায় পৰ্য্যাপ্ত হয় नl, अछइन इद्देष्ठ फ्रांउँtणद्र श्रांभमांनैौ कग्निrड झग्न । अछांछ थएमब्र भ८५T ८बग्निांद्र, बांछब्रl, छूझे, नांनांविष कणाग्न, ऊिण সর্ষপাদি, তুলা, শণ, পাট, কুমুমফুল, ইক্ষু, পাণ, গুবাক, নারিকেল প্রভৃতি প্রধান । সম্প্রতি তুলার চাষ অনেক পরিমাণে কমিয়া গিয়াছে ; কিন্তু পূৰ্ব্বে এখানকার তুলা অতি उँ९कृठे वणिग्नl ५rांठ झिण ; ठांश इहेtऊहे छूदनदिथJांउ ঢাকাই শাড়ী প্রস্তুত হইত। এখন তিল, সর্ষপ, শণ, পাট, কুসুমফুল প্রভৃতিই অন্তস্থানে রপ্তানী হইয়া থাকে। ধান্তক্ষেত্র অধিকাংশই বস্তাজলে প্লাবিত হয়, সুতরাং তাহাতে সারের আবশুকতা করেন, অন্ত খন্দের ক্ষেত্রে প্রচুর সার দেওয়া হইয়া থাকে । সমস্ত জেলার প্রায় ২ অংশে কর্ষণ হয় । উৎকৃষ্ট ধান্তক্ষেত্রে ধান্ত কাটিয়া লইলে আবার দ্বিতীয় একটা ফসল উৎপন্ন হইয়া থাকে। ঢাকা জেলায় অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, বস্তা প্রভৃতি দৈব দুৰ্ব্বিপাক বড় অধিক নহে। প্রায়ই দৈবদুর্ঘটনায় একবারে শস্ত হানি হয় না। ১৭৭৭-৭৮ খৃষ্টাব্দে ভয়ানক বন্ত এবং তৎপরেই ভীষণ দুর্ভিক্ষ হয়। ১৮৬৫ ও ১৮৭০ খৃষ্টাব্দে অনাবৃষ্টিতে শস্ত মহার্য হইয় উঠে । সম্প্রতি আজি কয়েক বৎসর হইতে বিক্রমপুরে প্রায়ই দুর্ভিক্ষের কথা শুনা যাইতেছে । সম্প্রতি রেলপথ ও জলপথে অন্তান্ত জেলার সহিত ংযোগ হওয়ায় অন্তর্বাণিজ্য বৃদ্ধি হইয়াছে এবং ভয়াবহ ছুর্ভিক্ষের আশঙ্কা অনেক পরিমাণে অপনীত হইতেছে। ঢাকা জেলায় বহুসংখ্যক বৃহৎ বৃহৎ নদী থাকায় সম্বৎসরই প্রায় সকল স্থানে জলপথে গমনাগমনের সুবিধা আছে। কোন স্থানই বৃহৎ নদী হইতে অধিক দূরবর্তী নহে । সুতরাং যাতায়াত ও বাণিজ্যাদি অধিকাংশ জলপথেই সম্পন্ন হয় । রাস্ত সকলের মধ্যে ঢাকা নগরের ভিতর দিয়া ত্রিপুর ও চট্টগ্রাম পৰ্য্যস্ত পাকারাস্তাই প্রধান। ঢাকা হইতে ময়মনসিংহ ও নারায়ণগঞ্জ পর্য্যস্ত আরও দুইটী রাস্ত আছে ; তন্মধ্যে নারায়ণগঞ্জের রাস্তা দিয়া অনেক বাণিজ্য হইয় থাকে । চাক। হইতে নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ পৰ্য্যন্ত রেলপথ খুলিয়াছে। শিল্পদ্রব্যের মধ্যে ঢাকায় কাপাল-বস্ত্র, শঙ্খ ও স্বর্ণরৌপ্যনিৰ্ম্মিত বহুবিধ পদার্থ, মৃত্তিকার বাসন এবং কাপড়ের উপর চিকণকার্ধ্য প্রধান। পূৰ্ব্বে চাকার কার্পাল সুত্র-নিৰ্ম্মিত অতি সূক্ষ্ম নানাপ্রকার মক: লৰা মসলিন সৰ্ব্বত্র বিখ্যাত
