পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उंश्रभिन्नां ভাগলপুর জেলায় অনেকস্থলে তক্ষক একটী গ্রাম্যদেবতা । “মসুরং নিম্বপত্রঞ্চ যোহত্তি মেষগতে রধোঁ । * অতিরোষাম্বিতস্তস্ত তক্ষক: কিং করিষ্কৃতি f (লিখিত) রবি মেষ রাশিতে গমন করিলে ( অর্থাৎ বৈশাখ মাসে । য:হরি মসুর ও নিম্বপত্র ভক্ষণ করে, তক্ষক অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়াও তাহাদিগকে কিছু করিতে পারেন । “তক্ষক: কিং করিযুতি” তক্ষক এই পদটা লক্ষণ, অর্থাৎ বৈশাখ মাসে মসুর ও নিশ্বপত্র-ভক্ষণ সপৰিষনাশক । ২ বিশ্বকৰ্ম্ম । (শঙ্গর) ৩ ক্রমভেদ । ( হেম” ) ৪ সঙ্কর জাতিবিশেষ, চুঙ্গার । স্বচকের ঔরসে বি প্রকষ্ঠার গর্ভে জন্ম । স্বত্রধর দেখ । ] ৫ স্বনামপ্যাত প্রসেনজিৎ পুত্র । ( ভাগ“ ৯১২৮) ( ग्नि ) ७ ८छ्ल क । তক্ষকীয় (ত্রি তক্ষ অস্ত্যন্ত নড়াদিত্বাংছ কুক্‌চ। তক্ষবিশিষ্ট। তক্ষণ ( ক্লী) তক্ষ তনুকরণে ভাবে লুটুি ৷ কৃশকরণ, চাচা । ছোলা, অস্ত্র দ্বারা কাষ্ঠকে সম ও মস্তণ করা, রেদা দেওয়া । কাষ্ঠ তক্ষণ করিলে বিশুদ্ধ হয় । "প্রেক্ষিণং সংহতlনাঞ্চ দারবণিাঞ্চ তক্ষণং ” (মন্ত্র ৫|১১৫) তক্ষণী ( ग्लों ) তক্ষ্যতে "{{ তক্ষ কর৭ে লুটুি টিত্বাং હીંજ ! বাসী অস্ত্র, বাইস্, ইহা দ্বারা কাষ্ঠ চাচা ছোল প্রভৃতি হয় । বাসী দেখ । ] তক্ষন (পুং) তক্ষকনি (কনি যুবৃতিক্ষিরাঞ্জাতি। উগ্ | | i | | | | | } . | ১১৫৬) ত্বষ্ট, ছুতার । "আপ্তেন তক্ষা ভিযজেব তৎক্ষণং ” : ( মাঘ ১ ২১ ৫ ) ২ বিশ্বকৰ্ম্ম । ( অমর ) ৩ চিত্রনিক্ষত্র । ( ত্রি ) ৪ তক্ষণকর্তৃমাত্র। স্ক্রিয়াং ঙীপ উপধায় লোপ করিয়া তক্ষী । তক্ষশিল, ভক্ষশিলার একজন রাজা । গ্রীক ঐতিহাসিকগণ বলেন, আলেকসান্দার ৩২৭ খৃঃ অব্দে সিন্ধুনদের তট পৰ্য্যন্ত আসিলে এই রাজা অগ্রসর হইয়া আলেকসান্দারের সহিত ८धां*ीं लॉन काङ्गन । আলেকসান্দার যখন ভারত আক্রমণ করেন, তখন পপ্পাল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য বিভক্ত ছিল । এই রাজগণ প্রায় সৰ্ব্বদাই পরস্পর কলহে প্রবৃত্ত থাকিতেন। এই রাজাদিগের মধ্যে পুরু অধিক ক্ষমতাশালী ছিলেন। তাহার প্রতি ঈর্ষাপরতন্ত্র হইয়া তক্ষশিল আলেকসানারের সহিত মিলিত হইয়াছিলেন। তক্ষশিলা, দেশবিশেষ । ভরতপুত্র তক্ষের এই স্থানে রাজ ধানী ছিল। মহাভারতের মতে এই স্থান গান্ধারের মধ্যে. ( ভারত ১৩২২ ) জনমেজয় এই স্থানে সৰ্প যজ্ঞ করিয়াছিলেন । ( ভারত স্বৰ্গারোহণ : অঃ ) | [ 8७१ ] তক্ষশিলা এই নগরের ভগ্নাবশেষ এখন ৬ বর্গবাইল ভূমির উপুর বিস্তৃত রহিয়াছে। এই ভগ্নাবশেষের মধ্যে অনেকগুলি , বৌদ্ধমন্দির ও স্তপ দেখিতে পাওয়া যায়। প্রাচীনকালে তঙ্কবংশীয়গণ এই প্রদেশ শাসন করিতেন। এই বংশের নাম মুসারেই তক্ষশিলার নাম হুইয়াছে । খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীর প্রারম্ভে তক্ষশিল আমন্ত্র নামে পরিচিত ছিল । তক্ষশিলার ভূমি অতিশয় উৰ্ব্বর। । এইস্থানে অনেক নদী ও নিৰ্বর আছে । ফল ও পুপ প্রচুর পরিমাণে জন্মে । অধিবাসিগণ অতিশয় সাহসী ও সতেজ । পূর্কে অনেক সজারাম ছিল, এখন কেবল তাহার ভগ্নাবশেষ দেখা যায়। অতি অল্প বৌদ্ধ এই স্থানে বাস করে । ৩২৭ খৃঃ পূঃ অব্দে আলেকসান্দার ভারত-আক্রমণ কালে তক্ষশিলায় আগমন করিলে এখানকার রাজা তিন দিবস পর্য্যস্থ তাছাকে যথেষ্ট সমাদর করিয়া রাখিয়ছিলেন । চীনপরি এ{জ কগণ এই নগরে আসিয়াছিলেন । তাহরাও এই রাজ্যে তিন দিবস যথোচিত সমাদর পঠিতেন । তিন দিবস পর্য্য স্তু অভাfগত ব্যক্তিকে অভ্যর্থনা করিবার নিয়ম তক্ষশিলায় প্রচলিত ছিল । চীনপরিরাজ কগণের ভ্রমণবৃত্তাস্ত পাঠে অবগত হওয়া যায় যে, তফশিলীবাসিগণ ভারতের মধ্য প্রদেশে যে ভাষা প্রচলিত সেই ভাষার কথা কহি । ইহাদের মধ্যে তাকরি অক্ষর প্রচলিত ছিল । । তক্ষশিলার দৃগু অতিশয় মনোরম । রাজধানীর উত্তরপশ্চিমাংশে নগরাজ এলাপত্রের সরোবর । এই সরোবরের জল অতিশয় স্বচ্ছ, বিবিধ বর্ণের পদ্মফুলে সরোবরট যেন চিত্রিত হইয়া আছে। এই মরোবরের দক্ষিণ পূর্বে অশোকনিৰ্ম্মি ১ গহবর। প্রবাদ এই গহবরের চারিদিকে ১ • • পদ পরিমিতি ভূমি ভূকম্পে কথন কম্পিত হয় না। সহরের উষ্ণুর (ইপে অশোক একটা স্তুপ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । পৰ্ব্ব দিবসে নাগরিকগণ এই স্তুপ পুপাচ্ছাদিত ও আলোকিত করি । পুরবিদগণের মতে, তৰুবংশীয়গণ বিতস্তা নদীর তটে তক্ষশিলা রাজ্য স্থাপন করিয়া বহুদিন স্বাধীন ভাবে তথtয় রাজত্ব করিয়াছিলেন। আলেকসান্দারের সময় ও তক্ষশিলা স্বাধীন রাজ্য ছিল। এই রাজ্যের রাজার সহিত আলেকসানার মিত্রত করিয়াছিলেন । মহারাজ অশোকের সময় তক্ষশিলা তাহার সাম্রাজ্যভূক্ত ছিল । মৌর্য্যবংশীয়গণ কিছুকাল তক্ষশিলার শাসনদও ধারণ করিয়াছিলেন । , যখন অশোক পঞ্জাবের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন, তখন তক্ষশিল নগরেই তাহার রাজধানী ছিল। র্তাহার পুত্ৰ কুণালও