পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

औबांज्रन् তেছি, সকল লোকেরই এই প্রকার অনুভব হইয়া থাকে, সুতরাং আত্মাকে চিরস্থায়ী বলিতে হইবে । ( অতিদ" ) প্রত্যভিজ্ঞাদর্শন মতে, জীবাত্মা ও পরমাত্মা একই অর্থাৎ জীবাত্মাই পরমাত্মা, পরমাত্মাই জীবাত্মা, তবে যে পরস্পর ভেদ জ্ঞান হইয়া থাকে, তাহা ভ্রম মাত্র, জীবাত্মার সহিত পরমাত্মার যে অভেদ আছে, তাহ অনুমানসিদ্ধ। অকুমানপ্রণালী এইরূপ—যাহার জ্ঞান ও ক্রিয়াশক্তি আছে, সেই পরমেশ্বর, যাহার নাই তিনি পরমেশ্বর নহেন ; যেমন গৃহাদি । দেখ, যখন জীবাত্মার ঐ শক্তি দৃষ্ট হইতেছে, তখন জীবাত্মা যে ঈশ্বর বা পরমাত্মা হইতে অভিন্ন, তাহার আর সন্দেহ কি ? এ স্থলে কেহ কেহ এইরূপ আপত্তি করিয়া থাকেন যে, যদি জীবাত্মার ঈশ্বরতাই থাকে, তবে ঈশ্বরতা স্বরূপ আত্মপ্রত্যভিজ্ঞতার প্রয়োজন কি ? যেমন জল ংযোগাদি হইলে মৃত্ত্বিকায় পতিত বীজ জ্ঞাতই হউক বা অজ্ঞাতই হউক, অস্কুরোৎপাদন করিয়া থাকে, বিষ জানিয়া বা ন জানিয়া ভক্ষণ করিলে যেমন মৃত্যু নিশ্চিত, সেই প্রকার জীবাত্মা ঈশ্বরের স্তায় জগন্নিৰ্ম্মাণাদি করিতে না পারে কেন ? এইরূপ আপত্তি উথাপিত হইতে পারে, কিন্তু ইহা কোন কাজেরই নয়। দেখ কোন কোন স্থলে কারণ থাকিলেই কার্য্য হইয়া থাকে, আর কোন কোন স্থলে কারণ জ্ঞাত হইলেও কাৰ্য্য হয়, যতক্ষণ তাহার জ্ঞান না হয় ততক্ষণ সে কারণ দ্বারা কাৰ্য্য নিম্পন্ন হয় না । যেমন এই গুহে পিশাচ আছে, এইরূপ না জানিলে তা হস্থিত পিশাচ হইতে ভীরু ব্যক্তির ও কোন ভয় জন্মে না, কিন্তু ঐরাপ জ্ঞান -হইলেই ভয় হইয়া থাকে, সেই প্রকার জীবাত্মার পরমাত্মত্ব থাকিলেও উহা জ্ঞাত না হইতে পারিলে পরমাত্মার স্থায় জীবাত্মারও ক্ষমতা জন্মে না। যেমন অপরিমিত ধন থাকিলেও তাহা জানা না থাকিলে প্রীতি জন্মে না, কিন্তু আমার অপরিমিত ধন আছে, এরূপ জ্ঞান হইলে অসীম আনন্দ হইয়া থাকে । সেইরূপ আমিই ঈশ্বর অর্থাৎ পরমাত্মা, এই প্রকার জীবায়ার ঈশ্বরতা-জ্ঞান হইলে এক অসাধারণ প্রতি জন্মে, এজন্ত আত্মপ্রত্যভিজ্ঞা অবগু কৰ্ত্তব্য । ঐ দশন মতে পরমাত্মা স্বতঃপ্রকাশমান, অর্থাৎ পরমাত্মা আপনিই প্রকাশ পাইতেছেন, যেমন আলোকসংযোগাদি ন হইলে গৃহস্থিত ঘটপটাদি বস্তুর প্রকাশ হয় না, সেইরূপ পরমাত্মার প্রকাশে কোন কারণ অপেক্ষা করে না, তিনি সৰ্ব্বত্র সৰ্ব্বদা প্রকাশমান রহিয়াছেন। এস্থলে কেহ এইরূপ আপত্ত্বি করিয়া থাকেন যে, জীবাত্মার ও পরমাত্মার পরম্পর কম্ভেদ আছে এবং পরমাত্মা সৰ্ব্বদা পরমাত্মা-রূপে সৰ্ব্বত্র [ $२० } থাকিতে পারেন । औयांज्रन् প্রকাশমান আছেন এরূপ স্বীকার করিলে জীৰাত্মাও পরমাত্মা-রূপে সৰ্ব্বদা প্রকাশমান আছেন, স্বীকার করিতে হইবে, নতুবা কখনই জীবাত্মা বা পরমাত্মার পরস্পর অভেদ কারণ যে বস্তর অভেদ যে বস্তু হয়, সে বস্তুর প্রকাশ কালে অবশ্যই সে বস্তুর প্রকাশ হইবে, এরূপ নিয়ম আছে, কিন্তু পরমাত্মা-রূপে জীবাত্মার ষে প্রকাশ হইতেছে, ইহা স্বীকার করা যাইতে পারে না, কারণ তাহা হইলে জীবাত্মার ঐরূপ প্রকাশের নিমিত্ত আত্মপ্রত্যভিজ্ঞার কি আবশুক ছিল ? জীবাত্মার ঐন্ধপ প্রকাশ ত সিদ্ধই আছে, সিদ্ধ বিষয় সাধনে বুদ্ধিমান কোন ব্যক্তির প্রবৃত্তি হইতে পারে না । এইপ্রকার আপত্তি করিলে এই উত্তর দেওয়া যাইতে পারে। কোন কামাতুর কামিনী ঐ বাটীতে এক সুরসিক নায়ক আছে, তাহার স্বর অতি মধুর, অনুপম রূপলাবণ্য ও সহাতবদন, এই উপদেশ পাইয়া সেই বাটীতে সেই নায়কের নিকট গিয়া তাহাকে দর্শন করিয়াও যতক্ষণ তাহার ঐ সকল গুণ দৃষ্টিগোচর না করে, ততক্ষণ যেমন আহলাদিত হয় না, সেইরূপ পরমাত্মা-রূপে জীবাত্মার প্রকাশ থাকিলেও যতদিন পর্য্যন্ত পরমাত্মার পরমাত্মতাদি গুণ অামাতেই আছে, এইরূপ অনুসন্ধান না হয়, ততদিন জীবাত্মা ও পরমাত্মার একভাব অর্থাৎ পূর্ণভাব হইবার সম্ভাবনা নাই । কিন্তু যখন গুরুবাক্য শ্রবণ, মনন ও নিদিধ্যাসন করা যায়, তখন জীবাত্মার সর্বজ্ঞতাদিরূপ পরমাত্মার ধৰ্ম্ম আমাতেই আছে, এরূপ জ্ঞানের উদয় হয় । তখন পুর্ণভাব হইয়া জীবাত্মা ও পরমাত্মা এক হইয়া যায়। ( প্রত্যভিজ্ঞাদর্শন । ) সাংখ্যদর্শনের মতে আত্মা ( পুরুষ) নিত্য। সাংখ্যবাদীরা আত্মাকে পুরুষ বলিয়া অভিহিত করেন। লিঙ্গশরীরে অবস্থান করেন বলিয়া আত্মার নাম পুরুষ। আত্মা সত্বাদি ত্রিগুণশুষ্ঠ, অর্থাৎ সত্ব, রজঃ ও তম এই তিন গুণ হইতে অতীত, চেতনস্বরূপ, সাক্ষী, কুটস্থ, দ্রষ্ট, বিবেকী, মুখ দুঃখাদিশূন্ত মধ্যস্থ ও উদাসীন পদবাচ্য । ইনি অকৰ্ত্তা অর্থাৎ কোন কাৰ্য্যই করেন না, সকলই প্রকৃতির কার্য্য, তবে ষে আমি করিতেছি, আমি মুখী বা দুঃখী ইত্যাদি প্রতীতি হইতেছে, cग बभभांज । वखाठः शर्थ इ:थ वा कईरु श्रांमांब्र नहेि, মুখ দুঃখাদি বুদ্ধির ধৰ্ম্ম। দেখ, কখন পরম মুখজনক সামগ্রী *ांहेtण७ रथ इब्र न, कथन यां अङि नांभांछ विश८ब्र७ পরম সুখলাভ হয়, আর কাকারও রাজ্যলাভেও পৰ্য্যঙ্ক শয়নেও प्रथ८बांश श्ब्र न । ८कह बां लिंक्रांणांtछ हिब्रलयTांद्र नग्रन कब्रिब्रl *ञ्चभ प्रष अष्ट्रउर्ष करन - बड७द देश अवशहै