পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

६अम সৰ্ব্বদেব যশোভদ্র, নেমিচন্দ্র প্রভৃতি ৮ জনকে আচাৰ্য্যপদ প্রদান করেন । ইহার সময় বীরগতে ১৪৯৬ বর্ষে অর্থাৎ ১৪২৬ বিক্রম সুস্বতে তক্ষশিলার গজনী নাম হয়। ১৯৯৬ সম্বতে छेड़ब्रांक्षाग्नन-छैौकांकांब्र श्रीनैिौ द्वेदाङांण ॐौवांखि थिब्रांशृङ्गौङ्ग अं८छ् স্থরিপদ প্রাপ্ত হন। ৩৮শ পটুধর সর্বদেবস্তুরির পর যশোভদ্র এবং তৎপরে ( বিক্রমসং ১১৩৫ ) নেমিচন্দ্র আচাৰ্য্য হন । ১১৩৯ বিক্রমসংবতে নবাদ-বৃত্তিকার অভয়দেবপুরি স্বৰ্গারোহণ করেন। ৪২শ পটুধর মুনিচন্দ্রস্থরি তার্কিকশিরোমণি বলিয়া জৈন সমাজে প্রসিদ্ধ। ইনি হরিভদ্রস্থরিকৃত অনেকান্তজয়পতাকা প্রভৃতি গ্রন্থের টীকা, উপদেশপদবৃত্তি, যোগবিন্দুবৃত্তি প্রভৃতি অনেক গ্রন্থ প্রণয়ন করেন । ১১৫৯ বিক্রম সম্বতে চন্দ্র প্রভ পৌণিমীয়ক মত প্রচার করেন, তাহার প্রতিবোধনের জন্ত মুনিচন্দ্র পাক্ষিকসপ্ততিক প্রণয়ন করেন। ৪৩শ মুনিচঞ্জের শিষ্য অজিতদেব। ১১৩৪ সম্বতে জন্ম, ১১৫২ সম্বতে দীক্ষা, ১৯৭৪ সম্বতে সুরিপদ এবং ১১২০ সম্বৎ শ্রাবণ কৃষ্ণসপ্তমী গুরুবারে ইহার স্বৰ্গ লাভ হয়। ইনি অণহলপুরপত্তনে জয়সিংহ পিন্ধরাজের সভায় ৮৪ বাদীকে পরাজয় করেন । ঐ সভায় দিগম্বর-চক্রবর্তী কুমুদচন্দ্র অজিতদেবের নিকট তর্কে পরাস্ত হন। পত্তনরাজ অণহলপুরে দিগম্বরের প্রবেশ বন্ধ করিয়া দেন। অজিতদেব চৌরাশী হাজার শ্লোকময় স্তাদ্বাদরত্নাকর প্রণয়ন করেন । অজিত হইতে ২৪টী শাখা বাহির হয় । অজিতদেবের সময়ে প্রাকৃত শাস্তিনাথচরিত্র-রচয়িতা দেবেন্দ্রস্থরির শিন্য হেমচন্দ্রস্থরি আবিভূত হন । হেমচন্দ্রের ১১৪৫ সস্বতে জন্ম, ১১৫০ সম্বতে দীক্ষা, ১১৬৬ সম্বতে সুরিপদ এবং ১২২৯ সস্বতে স্বৰ্গলাভ হয় । ইনি কলিকালে সৰ্ব্বজ্ঞ উপাধি প্রাপ্ত হন । জৈন মতে—হেমচন্দ্র যে শত শত গ্রন্থ রচনা করেন, তাহতে তিন কোটি শ্লোক হইবে। প্রবন্ধচিন্তামণি ও কুমারপালচরিতে হেমচন্দ্র সম্বন্ধে বিস্তৃত বিবরণ লিপিবদ্ধ আছে। পট্টধর অজিতদেবের সময় ১২, ৪ সস্বতে থরতরগচ্ছের উৎপত্তি, ১২৩৩ সম্বতে আঞ্চলিক মতোৎপত্তি, ১২৩৬ সম্বতে সাৰ্দ্ধপৌণিমীয়ক মতোৎপত্তি, ১২৫০ সম্বতে আগমিক মতোৎপত্তি এবং বীরগতে ১৬৯২ গতবর্ষে অর্থাৎ ১২২২ সম্বতে বাগভটমন্ত্রী কর্তৃক শত্রুঞ্জয়তীর্থের উদ্ধার-সাধন হয়। 8२* *प्लेक्ष्द्र दिछग्ननि६ह एग्नि । हेनि विद्वकभश्नन्नैौ প্রণয়ন করেন । ৪৩শ-সোমপ্রভ সুরি ও মণিরত্ন স্থরি। উভয়ে বিজয়সিংহের শিষ্য। সোমপ্রভ বিবেকমঞ্জরীর প্রত্যেক শ্লোকের একশত প্রকার ব্যাখ্যা করেন । 88भ-अशफ़ठरग्नि, ' दिङ्गनू शैब्र । हेनि दब्रांश्रावण T ร่จ๕ 1 ?ञ्जन সমুদ্র চৈত্রপালগছীয় দেবতন্ত্র উপাধ্যায়ের সাহায্যে জৈন क्लिब्रांकां७ ॐकांग्न कद्वग्नन । क्लि८ङांझ ब्रांछक्षांमैौ अथोप्ले श्रर्थt९ अरुक्लाभ हैझांद्र नश्ऊि निश्नन्नद्रांकांtर्षीव्र दांप्त थउिदांप्त झग्न, ऊांशष्ङ हैशंद्र भङ शैब्रांद्र भङ श्रद्दछश्रु थांकांग्न छिट्ठांtन*द्र श्ांग्क शैद् दिग्नि ओंनि ह:ङ्गन । एङथंiनि ऎनि •२ बर्ग् আচমিতপ অভিগ্ৰছ করিয়াছিলেন, তদনুসারে ১২৮৫ সম্বতে রাণ “ভপা” বিরাদ প্রদান করেন। তপন হইতে বৃহদগচ্ছ বা বড়গচ্ছ “তপাগচ্ছ” নামে খ্যাত হইল। এখানে পট্রাবলীতে লিখিত আছে—এইরূপে সুধৰ্ম্মস্বামীর সময় নিগ্রন্থ, সুস্থিতসুরির সময় কোটিক, চন্দ্রসুরির সময় চন্দ্রগচ্ছ, সামস্তভদের সময় বনবাসীগচ্ছ, সৰ্ব্বদৈব সুরির সময় বৃহদগচ্ছ এবং বর্তমান জগচ্চন্দ্র স্বরির সময় হইতে তপাগচ্ছ নাম প্রচলিত হইল। ৪৫শ-দেবেন্দ্রসুরি । ইনি ১৩০২ সম্বতে উজ্জয়িনী নগরে জিনচক্র বড়শেঠের পুত্র বীরধবল ও পরে বীরের কনিষ্ঠ ভ্রাতাকে দীক্ষা দেন, তদুপলক্ষে মহোৎসব হইয়াছিল । এই সময়ে মন্ত্রী বস্তুপালের দফতরী বিজয়চন্দ্রের অভু্যদয় । বিজয়চন্দ্র কোন দোষে কারারুদ্ধ হন । তৎপরে দেবভদ্র উপাধ্যায়ের নিকট দীক্ষিত হইতে স্বীকৃত হওয়ায় তাহাকে ছাড়িয়া দেওয়া হয়। বিজয়চন্দ্র অতি বুদ্ধিমান ছিলেন। কিন্তু তিনি অতিশয় অভিমানী ছিলেন বলিয়া বস্তুপাল র্তাহাকে স্থরিপদের অযোগ্য বলিয়া বিবেচনা করেন। কিন্তু জগচ্চন্দ্রসুরি দেবভদ্রকে দিয়া এই বলিয়া সুরিপদ দেওয়া ইলেন যে, বিজয়চন্দ্রসূরি হইলে দেবেন্দ্রের অনেকটা সাহায্য হইবে । কিন্তু অভিমানী বিজয়চন্দ্রস্তুরি হইয়া আর দেবেন্দ্রকে বড় একটা গ্রাহা করিতেন না । দেবেন্দ্রসূরি যখন মালবদেশে আগমন করেন, তখন বিজয়চন্দ্র তাহার বদনা করিতে আসিলেন না। দেবেজহুরি বলিয়া পাঠাইলেন যে তুমি ১২ বর্ষ একস্থানে কি করিতেছ ? বিজয়চন্দ্র উত্তর করেন যে, শান্ত দান্ত সাধুর এক স্থানে বাস করায় কোন দোষ নাই। দেবেন্দ্রস্থরি সশিষ্য সাধু সম্প্রদায়ের সহিত উপাশয়ে রছিলেন। বিজয়চন্দ্র বড়শালায় ছিলেন বলিয়া সাধারণে র্তাহার পক্ষীয় লোক সমুদায়কে বৃদ্ধপোশালিক এবং দেবেন্দ্রস্তুরির গণ সমুদায়কে লঘুপোশালিক নাম প্রদান করিল। তৎপরে বিজয়চন্দ্র স্তম্ভতীর্থে গিয়া অনেক কুমত প্রচার করিয়াছিলেন । দেবেন্ত্রসূরি মালব, গুর্জর প্রভৃতি নানাদেশ পৰ্য্যটন করিয়া স্তম্ভতীর্থে ( বর্তমান কাম্বে ) আগমন করেন । ইনি পূৰ্ব্বেই বস্তুপালকে চরিবেদের নির্ণয়জ্ঞান শুনাইয়া ছিলেন। কুমারপাল-বিহারে মন্ত্রিবর ধৰ্ম্মদেব আগিয়৷