পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জৈন o - o इनैो, ध्रुद्ध, चर्डी ७ भब्रटीशभनकाबैो, नर्डक, भयंक, उभषांत्री, । মালাজপকারী, যুদ্ধকারী, ডমরু আদি বাদ্যকারী, বর বা অভিশাপদাতা, বিনা প্রয়োজনে ক্লেশকারী এইরূপ ১৮টী লক্ষ ণের মধ্যে একটী লক্ষণ থাকিলেও তাহাকে কুদেব বলা যায়। গুরুর স্বরূপ । যিনি অহিংসাদি পঞ্চমহাব্ৰত ধারণ ও পালন করেন, আপদে বিপদেও যিনি ধীর, ধৰ্ম্ম ও শরীররক্ষার্থ কেবলমাত্র ভিক্ষালব্ধ দ্রব্য পরিমিত আহার করেন, রাত্রিকালের জন্য অন্নজল রাখেন না, ধৰ্ম্মসাধন উপকরণ পরিত্যাগ করিয়া অপর কিছু সংগ্রহ করেন না, রাগন্বেষাদি রহিত হইয়া জিনধৰ্ম্মের উপদেশ প্রদান করেন, তিনিই গুরুপদবাচ্য (৩৫) । . মহাব্ৰত। অহিংসা, হুনৃত, মস্তেয়, ব্রহ্মচৰ্য্য এবং সৰ্ব্ব পরিগ্রহত্যাগ এই পঞ্চকাৰ্য্যের নাম পঞ্চ মহাব্ৰত (৩৬)। অহিংসা—ত্রস অর্থাৎ দ্বীন্দ্রিয়াদিজীব, পৃথিবীকায়, অপূ. কায়, অগ্নিকায়, পবনকায় ও বনস্পতিকায় এই পঞ্চপ্রকার স্থাবর জীব, প্রমাদপ্রযুক্তও এই সকল কোন জীবের প্রাণীতিপাত না করাকেই অহিংসা বলে (৩৭) । § স্বস্তৃত—যে কথা শুনিলে অপরের হর্ষ উদয় হয়, যে কথায় লোকের মঙ্গল ও পরিণাম মুনীর হয়, তাহাই স্বনুত (৩৮)। অস্তেয়—কোন প্রকার অদত্ত বস্তু ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় গ্রহণ না করাই অস্তেয়। অর্থ-ই মানবের বাহ্যপ্রাণ, অদত্ত অর্থ চুরি করিলেও মহাপাপ, কিন্তু তাহার ত্যাগ মহাত্ৰত বলিয়া গণ্য (৩৯) । ব্রহ্মচৰ্য্য-দেব, তিৰ্য্যক্ মনুষ্যাদি সম্বন্ধীয় কামভোগ করিয়া কায়মনোবাক্যে আঠার প্রকার মৈথুনপরিত্যাগ করাকে ব্রহ্মচর্য বলা যায় (৪০)। অপরিগ্রহ-দ্রব্যক্ষেত্রকালভাবরূপ সকল বিষয়ের মোহ (৩৫) “মহাব্ৰতধরা ধীরা ভৈক্ষমাত্রোপজীবিনঃ । সাময়িকস্থা ধৰ্ম্মোপদেশক গুরবে মতাঃ ॥” (৩৬) “অহিংসা সুমৃত্যস্তেয়ত্রহ্মচৰ্যাপরিগ্রহাঃ । পঞ্চভিঃ পঞ্চভিযুক্ত ভাবনাভিধিমুক্তয়ে ” (৩৭) “ন যৎ প্রমাদযোগেন জীবিতব্যপরোপণম । ত্রসানাং স্থাবরাণাঞ্চ তদহিংসাত্ৰতং মতং ॥” (৩৮) “প্রিয়ং পথ্যং বচস্তথ্যং স্বনৃতব্ৰতমুচ্যতে।” (৩৯) “অনাদানমদত্তস্তাস্তেয় ব্রতমুদরিতং । বাহাঃ প্রাণাঘৃণামর্থে হরতাত্তহতাহিতে ॥” (৪) “দিবেীদারিককামানাং কৃতানুমতিকারিতৈ: মনোবাকায়তস্ত্যাগো ব্ৰহ্মাষ্টদশধামতম্‌ ৷” পরিত্যাগের নাম অপরিগ্রহ । tछब किरू शाश्tग्न मिकछे स्रो* শরীর ভিন্ন আর কিছু নাই, তাহার মোহে চিত্তবিপ্লব ঘiে श्उबा जान शब्र गभर ब्रश्छि श्रेष्ठ ना भात्णि अर्गाक्षि झग्न नीं (8>) । ". ঐ পঞ্চ মহাত্রতের প্রত্যেকটীর আবার পাঁচটী করিয়া ভাবনা আছে, সেই ভাবনা সাধন করিতে না পারিলে মোক্ষপদ লাভ হয় না । সেই ভাবনার লক্ষণ এইরূপ অহিংসার ভাবনা-১ মনোগুপ্তি অর্থাৎ পাপ হইতে মনকে রক্ষা, ২ এষণাসমিতি অর্থাৎ আহারাদি চারি বস্তু ও ৪২ প্রকার দোষরাহিত্য, ৩ আদানসমিতি অর্থাৎ জীবহত্য না হয় এরূপ ভাবে সাবধানে কোন কিছু ভূমিতে রাখা, ৪ দৃষ্টগ্রহণ অর্থাৎ চলিবার সময় যাহাতে কোনরূপ জীবহত্যা না হয়, এরূপ দেখিয়া পথে চলা । ৫ অন্নপানাগ্রহণ অর্থাৎ অন্ধকার স্থানে অন্নপান গ্রহণ না করা (৪২) । দ্বিতীয় মহাত্ৰত স্বনৃতেরও পঞ্চ ভাবনা । যথা—১ সৰ্ব্বপ্রকারে হাস্তত্যাগ, ২ লোভত্যাগ, ৩ ভয়ত্যাগ, ৪ ক্রোধত্যাগ এবং ৫ বিচারপূৰ্ব্বক কথা বলা (৪৩) । অস্তেয়েরও পঞ্চ ভাবনা—১ম গৃহস্বামীর আদেশ লইয়া র্তাহার গৃহে বাস, ২য় উপাত্রয়ে স্বামীর আদেশ লইয়৷ মল মূলত্যাগ, ৩য় উপাশ্রয়ের ভূমির মর্যাদা স্থির করা, ৪র্থ পূৰ্ব্ববাসী সাধুর বিনাদেশে অন্য সাধু তাহার স্থানে বাস না করা এবং ৫ম গুরুর আদেশ ব্যতীত সাধু নিজ শিষ্যাদির নিকটও কোন দ্রব্য গ্রহণ না করা (৪৪) । ব্রহ্মচর্য্যের এই পাঁচটা ভাবনা—১ম স্ত্রী, নপুংসক ও পশুগণ যে স্থানে থাকে, বসে বা যে ভিত্তিতে বাস করে অথবা যেখানে কেহ কামসেবন করে, সেই স্থান পরিত্যাগ, ২য় স্ত্রীলোকের সহিত প্রেমালাপ পরিত্যাগ, ৩য় দীক্ষা লইবার পুৰ্ব্বে গৃহস্থ অবস্থায় স্ত্রীসেবনাদি যাহা করা হইয়াছে, তাহ একবারগু" । (৪১) “সৰ্ব্বভাবেমু মুচ্ছৰ্গয়াস্ত্যাগস্তাদপরিগ্ৰহ: | যদি সৎস্বপি জীয়েত মুছয় চিত্তবিপ্লব ।” (৪২) “মনোগুপ্ত্যেষণাদানৈর্যাভিঃ সমিতিভিঃ সদা। দৃষ্টান্নপানগ্রহণে নাহিংসা ভাবয়েৎ স্বধী।” (৪৩) “হাস্তলোভ ভয়ক্রোধপ্রত্যাখ্যানৈর্নিরস্তরম্ । আলোচ্যভাষণমপি ভাবয়েং হুনৃতং ব্রতম্ ॥” (৪৪) “আলোচ্যাবগ্রহযাচঞতীিক্ষাবগ্রহযাচনম্। এতাবন্মাত্রমেবৈতদিত্যবগ্রহধারণম্ ॥ সমানধাৰ্ম্মিকেভ্যশ্চ তথাবগ্রহযাচনম্। অনুজ্ঞাপি তথা নাম সমমস্তেয়ভাবনা ॥” •