भश्ॉब्रांप्ले | 882 | अशांब्रांछे করিতে বাধ্য হইলেন । তিনি ভাবিয়াছিলেন যে, শাহু দেশে প্রত্যাবৃত্ত হইলে রাজারামের পুত্রের সহিত রাজ্যের বিভাগ লইয়া তাহার কলছ উপস্থিত হইবে, এবং সেই বিবাদগ্নিতে नदथडिाईठ अशद्राड़ेब्राक्का छघैौडूङ श्रग मॉभिभाण्डा আবার মোগল-সাম্রাজ্যবিস্তারের সুযোগ ঘটিবে। আরঙ্গজেবেরও এইরূপ ৰিশ্বাস ছিল। কারণ, তরুণ সম্রাটের দ্যায় তিনিও মহারাষ্ট্ৰশক্তির মূলতৰ কি, তাহ বুঝিতে পারেন নাই। মহামতি রামদাস মহারাষ্ট্রসমাজে যে স্বধৰ্ম্মামুরাগের বীজ নিহিত করিয়াছিলেন, তাহ এত শীঘ্র বিনষ্ট হইবার সম্ভাবনা ছিল না । झाब्रि व९णप्द्रब्र भत्थाहे भग्ना%ाश्रम मिछ निल श्रृश्विदाদের মীমাংসা করিয়া ফেলিলেন। পরবর্তী চারি বৎসরের মধ্যে র্তাহার দেশের আভ্যস্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলার বিধান ও যথোপযুক্ত বল-সংগ্ৰহ করিলেন । [ পেশৰ শব্দ দেখ। ] অতঃপর সমগ্র ভারতে হিন্দুধৰ্ম্মের বিজয়পতাকা উড্ডীন করিবার জন্ত তাহার প্রাণপণে প্রবৃত্ত হইলেন। ১৭১৮ খৃষ্টাকে দিল্লীশ্বরকে করতলগত করিয়া পেশবা বালাজী বিশ্বনাথ তাহার নিকট হইতে দাক্ষিণাত্যের দেশমুখী ও চোথের সনন্দ আদায় করিলেন । এই সনন্দই মহারাষ্ট্রীয়দিগের স্বধৰ্ম্ম ও স্বরাজ্যবিস্তারের প্রধান উপারস্বরূপ হইল। হিন্দুধৰ্ম্মরক্ষার জন্ত “হিন্দুপং বাদশাহী” বা স্বাধীন হিন্দু সাম্রাজ্য-স্থাপনের জাবশুকতা ইতঃপূৰ্ব্বেই অনুভূত হইয়াছিল। হিন্দুধৰ্ম্মের নিগ্ৰহ করিয়া মুসলমানের স্বধৰ্ম্মামুরাগী মরাঠাগণের অতীব বিদ্বেষভাজন হইয়াছিলেন । এই কারণেও এ সময়ে “মোগলশাহী”র স্থানে ভারতবর্ষে “হিন্দুশাহী” স্থাপন তাহাদিগের প্রধান লক্ষ্য হইল । csis | মোগলদিগের আমলে দেশের শাস্তিরক্ষণ ও বহিশত্রুর জা ক্রমণ হইতে রাজ্যরক্ষার আয়োজনে সাধারণতঃ রাজস্বের চতুর্থাংশ ব্যয়িত হইত। মহাত্মা শিবাজীর চেষ্টায় মহারাষ্ট্রশক্তি যখন দেশ মধ্যে প্রাধান্ত লাভ করিল,তখন মহারাষ্ট্র-নরপতিগণ দুৰ্ব্বল প্রতিবেশি-রাজ্যের শাস্তি-রক্ষার ও শত্রুর আক্রমণ-নিবারণের ভার গ্রহণ করিতে লাগিলেন। কাজেই সেই আশ্রিত রাজ্যের রাজশ্বের চতুর্থাংশ বা ”চৌধ” তাহাদিগের প্রাপ্য হইল। ফলতঃ "চোথ” অপরের রাজ্যরক্ষার্থ লৈঙ্গপোষণের বেতন ভিন্ন আর কিছুই নহে। - এইরূপ বেতন লাভ করিয়া স্বকীয় সৈক্স-পোষণের ব্যয়ভার লাখৰ করিবার কল্পনা প্রথমে শিবাজীই উদ্ভাবিত করেন। fडनि बहनिन दहे८ड दिछांभूम्न ख cभांग८कt७iब्र शूलडांननिटनब्र XIV > * > এবং মোগল বাদশাহের নিকট তাহাদিগের রাজ্য বা রাজ্যাংশ রক্ষার ভার-গ্রহণ ও তাহার বেতনস্বরূপ ”চে\থ” স্বত্বের প্রার্থনা করিতেছিলেন। পরিশেষে ১৬৬৮ খৃষ্টাব্দে মোগলদিগের আক্রমণের ভয়ে বিপন্ন হইয়া দক্ষিণাপথের মুলতানের শিবাজীকে চেীথস্বরূপ বার্ষিক আট লক্ষ টাকা দিতে স্বীকৃত হন ও তাহার সৈন্তসাহায্য লাভ করেন। সে সময়ে কেবল শিবাজীর সহায়তার ফলেই বিজাপুর ও গোলকোও রাজ্য মোগল সম্রাটের সর্বনাশকর আক্রমণ হইতে রক্ষা পাইয়াছিল। এইরূপে উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে সৰ্ব্বপ্রথম দক্ষিণ-ভারতে ‘চোখ’ প্রথার প্রবর্তন হয় । বল বাহুল্য,আত্মরক্ষিণী নীতির বশবর্তী হইম্বাই রাজনীতিৰিৎ শিবাজী এই চে\থ-পদ্ধতির উদ্ভাবন ও অনুসরণ করেন । তিনি বুঝিয়াছিলেন যে, পর রাজ্য-রক্ষার দায়িত্ব লইয়। তদ্বিনিময়ে তত্রত রাজস্বের চতুর্থাংশ লাভ করিতে না পারিলে ভারতে মহারাষ্ট্রশক্তি স্ব প্রতিষ্ঠিত হইবে না। কারণ, ইহার দ্বারা প্রথমতঃ পররাষ্ট্রের ব্যয়ে মহারাষ্ট্রীয়দিগের সৈন্ত সংখ্যা ও সামরিক বলের বৃদ্ধি সম্পাদিত হইবে। দ্বিতীয়তঃ, যে সকল রাজ্য মহারাষ্ট্র-সৈন্ত কর্তৃক রক্ষিত হইবে, সে সকল রাজ্য হইতে মহারাষ্ট্র-রাজশক্তির বিশেষ অনিষ্ট্রের আশঙ্কা থাকিবে না। তৃতীয়তঃ, “চোঁথ” নামে শাস্তিরক্ষার বেতন হইলেও কার্য্যতঃ উহা সামস্তের নিকট প্রধান রাজশক্তির প্রাপ্য করেরই নামান্তর । ইতিহাসজ্ঞ পাঠকের অবিদিত নাই যে, খৃষ্টীয় উনবিংশ শতাব্দীর প্রারস্তকালে মাকুইস অব ওয়েলেসলি মহোদয়ের প্রবর্তিত “সব মিডিয়ারি সিষ্টেম"ও এই নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। যাহা হউক, ১৬৮০ খৃষ্টাব্দে শিবাজীর ইহলোক পরিত্যাগের পুৰ্ব্বেই দক্ষিণ-ভারতের যাবতীয় হিন্দু ও মুসলমান রাজশক্তির সন্মতিক্রমেই তাছাদিগের রক্ষার ভার গ্রহণ ও তাহার বিনিময়ে চেীথ আদায় করিবার প্রথা মহারাষ্ট্র-সমাজে বন্ধমুল হইয়াছিল। শিবাজীর মৃত্যুর পর সম্রাটু অরঙ্গজেব মহারাষ্ট্রীয়দিগের স্বাধীনতা হয়ণ-পূর্বক তাহাদের শক্তি চুর্ণ করিবার জন্ম যথাসাধ্য চেষ্টা করেন । কিন্তু স্বাধীনতাপ্রিয় মহারাষ্ট্রীয় বীরগণের অসাধারণ শৌর্য্যগুণে তাহার সমস্ত ৰত্নই বিফল হয় । বিংশতি বৎসর যুদ্ধের পর খৃষ্টীয় ১৭০৫ অৰে সম্রাট তাছাদিগের স্বাধীনতা স্বীকার করিয়া তাহাদিগকে এক সনদপত্র দান করেন। অধিকন্তু দেশের অশাস্তি নিবারণের মানলে তিনি তাহাদিগকে দক্ষিণ-ভারতস্থিত মোগল-শাসিত প্রদেশের পরদেশমুখী স্বৰ বা সমগ্র রাজশ্বের দশমাংশ–বার্ষিক এক ८काप्ने अनेकि शक्र भूम्रा ७थनान कब्रिएछ यौङ्करु श्न । ७ अछ
