পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/২২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । ২ ১৩ 殲 জার সন্নিহিত বঁশতলায় উপস্থিত হইল। পরে যেখানে মু তন মাটির রাশি ও ইতস্ততঃ মৃত্তিক ছড়ান দেখিতে পাইল, সেখানেই ধাবমান হইয়। গমন করিল । তথায় উপস্থিতিমাত্রেই ভূমিতে জানু পাতিয়৷ উৰ্দ্ধদৃষ্টে নিরতিশয় ব্যগ্রতা পুৰ্ব্বক অনেক ক্ষণ পর্য্যন্ত প্রার্থনা করি ভে লাগিল । ਦੇਿਮ রীভিমত পরমেশ্বরের ভজনা দেখিয়া বোধ করিলাম যে এ এখন প্রকৃতিস্থ হইয়াছে । ইহাতে আমি ও নমিঙ্গ উভয়েই তাহার সঙ্গে সঙ্গেই ভজনা করিতে আরম্ভ করিলাম । অামাদিগকে দেখিবা মাত্র সে অমনি তথা হইতে গমন করিল, এবং কোন কথা জি জ্ঞাসাবাদ না করিয়া, সমুদ্রের উত্তর ধার দিয়া যে পথ গিয়াছে, সেই পথ দয়া চলিতে লাগিল। ঐ বঁiশ তলায় বঞ্জিনিয়া স মাহিত হইয়াচে, এ কথা পাল জানিতে পারে নাই বোধ করিয়া, যাইবার সময়ে অামি ত হৈ কে জিজ্ঞাসি লাম “তুমি এস্তানে ভজন করিলে কেম’’ ? এই কথা শুনিয়া সে উত্তর করিল “ভজনা করিব না কেন ? অামি ও বর্জিনিয়া প্রায় সৰ্ব্বদাই একত্রে এই স্থানে উপস্থিত কই তাম” ৷ এই কথা বলিয়। পাল অনেক দূব পর্য্যন্ত বনাভিমুখে চলিয়া গেল। তখন স্থৰ্য্য অস্ত হইতেছেন, দিজুাগুলও ক্রমে ২ তমসাচ্ছন্ন হইতে লাগিল । ইহা দেখিয়া আমরা অত্যন্ত ভাবনায় অভিভূত হইলাম । অবশেষে অনেক কৌশলে পালকে কিঞ্চিৎ অtহার করাইয়া, আমরা সকলে এক গছ তলায় ঘাসের উপবি শয়ন করিয়া নিশ যাপন করিলাম। পর দিন প্রাতে