পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৩৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাভারত --- গান্ধী প্লীং যোগিণাং যোগদাং সদ।” ইত্যাদি উক্তি তাহার পোষক। বিশেষতঃ খৃষ্টীয় প্রথম শতাৰে রচিত মৃচ্ছকটিকে হরিবংশের আভাল এবং ইহার মধ্যে বৌদ্ধপ্রভাবের নিদর্শন মা থাকায় হরিবংশ ও যুদ্ধাবির্ভাবের পুৰ্ব্ববৰ্ত্তী গ্রন্থ বলিয়া গণ্য হইতে পারে। তবে ইহাতেও প্রক্ষিপ্ত শ্লোকের অভাব নাই । মহাভারতের টীকা । মহাভারতের বহু টকা পাওয়া ৰায়, তন্মধ্যে দেবস্বামী, বৈশম্পাদন ও বিমলবোধের টীকা অতি প্রাচীন, ইহাতে ব্যাসকুটের অর্থ ও দুরূহ স্থানের অর্থ লিখিত্ত হইয়াছে । এতদ্ভিন্ন অর্জুনমিশ্রেয় ভার চাৰ্থদীপিকা, আনন্দপুর্ণ মুনি বিদ্যাসাগরের ব্যাখ্যারত্নাবলী, চতুভূজ মিশ্রের টকা, দেববোধের জ্ঞানদীপিকা, নন্দকিশোরের গুঢ়াৰ্থপ্রকাশিকা, নন্দনাচার্য্যের ভারতদীপিকা, নারায়ণপৰ্ব্বজ্ঞের ভারতার্থপ্রকাশ, নীলকণ্ঠ চাতুর্ধরের ভারতভাবীপ, পরমানন্দ ভট্টাচার্য্যের মোক্ষধৰ্ম্মট ক], যজ্ঞনারায়ণের ভারতটীক, রত্নগর্ভের টীকা, লক্ষ্মণভট্টের ভারতীপিকা, শ্ৰীনিবাসাচার্য্যরচিত টকা, রামান্থজের ব্যাখ্যা প্রদীপ, আনন্দতীর্থের মহাভারভ তাৎপৰ্য্যনির্ণয়, এ ছাড়া মহাভারততিলক ও মহাভারতনিৰ্ব্বচন ৰামে অজ্ঞাত গ্রন্থকার-রচিত দুই খানি টীকা পাওয়া शुद्धिं । মহাভারতের অনুবাদ । পূর্বেই লিখিয়াছি, যবদ্বীপে কবি ভাষায় বহু দিন হইল, ভীষ্ম,দ্রোণ, কর্ণ ও শল্য পৰ্ব্ব বারত বা ভারত যুদ্ধ’ নামে জনুদিত হইয়াছিল। ভারতবর্ষেও সকল ভাষাতেই মহাভারতের অনুবাদ বা মৰ্ম্মানুবাদ দৃষ্ট হয়। হালকাণাড়ায় কুমারব্যাসের অনুবাদ পাওয়া যায়, এই গ্রন্থ খৃষ্টীয় ১২শ শতাৰে বল্লালবংশীয় বিষ্ণুবৰ্দ্ধনের সময় অনুবাদিত হয়। বল্লিপুলে জলবার নামক রামায়ুজ-মতাবলম্বী একজন মহাপ্ত দ্রাবিড়-ভাষায় মহাভারতের কোন কোন পৰ্ব্ব অনুবাদ করেন। খৃষ্টীয় ১২শ শতাদে মরাঠী ভাষাতেও ভারতামুবাদ হইয়াছিল। উৎকল ভাষায় ক4ক খানি প্রাচীন অনুবাদ বর্তমান আছে । यांक्रांण1 ७ांवांटङ७ भरुश्छिांब्राङद्र छांयांछ्यांम @कां* করিয়া অনেক কবি প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছেন। ইংরাজাগম্বনের পূৰ্ব্বে ঐ সকল মহাভারত বাঙ্গালায় পল্লীতে পল্লীতে ॐीड शहेठ ।। ७ई न कण अश्वांटमब्र थ८क्षा विछब्र°रिभ्रष्ठग्र শষজয়পাওবকথা” পৰ্ব্ব প্রাচীন, চারিশ বর্ষেরও পূর্কে রচিত बहेकाहिंल । हेहांब न्ब्र गअब्र ७ कदौड श्रृंब्रtबचंद्र गशांछांब्रड चक्रवरि बहवश्च । खश्8ंiब्रि झश्tनन्न बझरः, चनखभिष्व, निखrtनश्च XIV [ లిrసి ] همه _ মহাভারতিক oঘোষ, দ্বিজ কবিচজ, উৎকলকবি সাক্ষ্মণ, বঞ্জৰয়, গঙ্গাঙ্কাস সেন, রাজেজদাস, গোপীনাথ দত্ত, রাজtয়াম দত্ত প্রভৃতি ভারতকথা প্রকাশ করেন । ইহারা অনেকে কাশীরামদাসের পূৰ্ব্ববৰ্ত্তা। কাশীরামের মহাভারত প্রকাশিত হইলে পুৰ্ব্বতৰ কবিগণের নাম অনেকটা লোপ পায়। কাশীরামের পর তৎপুত্র নন্দরাম দাস, দ্বৈপায়ন দাস, নিমাই পণ্ডিত, ত্ৰিলোচনা চক্রবর্তী, বল্লভদেব, লোকনাথ দত্ত, মধুসূদন নাপিত, শিবচন্দ্র সেন, ভৃগুরাম দাস প্রভৃতির লাম উল্লেখযোগ্য, ইহার ইংরাজ আমলের পূর্ববর্তী। ইংরাজ জামলে ইদানীন্তন যে সকল অনুবাদ প্রকাশিত হইয়াছে, তন্মধ্যে কালীপ্রসঙ্গসিংহ ও বদ্ধমান-রাজবাটী হইতে প্রকাশিত গপ্তাম্বুবাদই, সৰ্ব্বপ্রধাৰ । জৈমিনি-ভারতকে অনেকেই আধুনিক গ্রন্থ বলিয়া মনে করেন । জৈমিনি-রচিত সম্পূর্ণ মহাভারতের কোন সন্ধান পাওয়া যায় নাই। কেবল অশ্বমেধ পৰ্ব্ব পাওয়া যায় । মহাভারতে ও জৈমিনীয় আশ্বমেধিকে আকাশ পাতাল প্রভেদ । সম্যক্ আলোচনা করিলে কখনই ইহা প্রাচীন বলিয়া মনে হইবে না। তবে মহাভারতের নিকট অপ্রাচীন হইলে ও নিতান্ত আধুনিক বলিয়া মনে হয় না। খৃষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীরও পূৰ্ব্বে এই গ্রন্থ প্রচলিত ছিল । খৃষ্টীয় ১৩শ শতাদের প্রারম্ভে বীর • বল্লালদেবের আশ্রয়ে লক্ষ্মীনাথ কবি কণাত্নী ভাষার ইচ্ছার অম্বুবাদ প্রকাশ করেন, ইছ! একখানি প্রধান গ্ৰন্থ বলিয়। গণ্য। দক্ষিণাত্যের নানা ভাষায় এই অশ্বমেধের অঙ্গুৰাজ দৃষ্ট হয়, কিন্তু এ গুলি তেমম প্রাচীম মহে। ৰাঙ্গালায় সঞ্জয়ের অনুবাদই সৰ্ব্ব প্রাচীন। সঞ্জয় আদি পৰ্ব্ব হইতেই জৈমিনিয় দোহাই দিয়াছেন, কিন্তু তাহার অশ্বমেধপর্ক ব্যতীত অপর পৰ্ব্বগুলি জৈমিনির বলিয়। বোধ হয় না । জৈমিনিভারত কৌতুহলজনক গল্পময়, সেজন্ত সহজেই অাকর্ষণ করে। এই কারণেই গল্পত্রিয় বঙ্গদেশে এক সময়ে জৈমিনি-ভারতের যথেষ্ট আদর হইয়াছিল। সঞ্জয় ব্যতীও ছুটির্থার আদেশে टीकब्रननौ, बिछ अछिब्राभ, अनखग्राम, দ্বিজ রামচন্দ্রখাল, গঙ্গাদাস সেন, জি কৃষ্ণরাম, দ্বিজরঘুনাথ, দ্বিজ রাষকৃষ্ণ ও ভরত পণ্ডিত প্রভৃতি অশ্বমেধ পৰ্ব্ব প্রকাশ । করিয়াছেন, এ পদ্ধান্থবাদগুলি ইংরাজাগমনের পূৰ্ব্বৰী । আধুনিক সময়ে বঙ্গ ভাষায় কএকখানি গদ্যান্থবাদও প্রকাশিত श्हेब्राप्झ् । ச' মহাভারতিক (পুং ) মহাভারতাভিজ্ঞ ধিনি সম্পূৰ্ণৰূপে मङ्खांङ्गड-कस् अवर्णङ इश्ब्रॉtइन ! - गशङाषा (औ) गजबनि-ङ्गड गाििन शारूद्रगरम्बद्र विनन ly o