পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8袋 ਝੋਲ਼ਝਣ । “কি বাবা আমার উপর রাগ ক’চ্চ ; আচ্ছা এই চুপ করলেম, আর কোন শাল কথা কইবে।” পোষ্ট মাষ্টার মহাশয় মুখে অঙ্গুলী দিয়া দুলিতে আরম্ভ করিলেন। মূহুর্তের জন্য উদ্যান গৃহ নিস্তব্ধ ভাব ধারণ করিল। মষ্টার মহাশয়, গ্রাম্যগুরু দেবেন্দ্র ভট্টাচার্য্যকে কি এক ইঙ্গিত করিলেন ; ভট্টাচার্য্য মহাশয় গৃহ হইতে বাহির হইতে গেলেন । মাষ্টার মহাশয় গাত্রোখান করত দ্বারের অর্গল বন্ধ করিয়া দিয়া রাজকুমারের পাশ্বে উপবেশন করিয়া বলিলেন, “রাজকুমার চাকুরটি গিয়ে তোমার বড় কষ্ট হয়েচে না ? শুনলাম সেদিন তুমি গুণম বাবুর বাড়ি গিয়েছিলে, তোমার সঙ্গে দেখা হয় নাই ; উনি বাড়ি ছিলেন না, আমার সঙ্গে একটা কাজের জন্য বেরিয়ে ছিলেন, তাই জন্যে দেখা হয় নাই , তোমার য। আবখ্যক আজ এই খানেই হবে । কিন্তু বাবু আমার একটা বিশেষ কাজ অtছে, সেইটী তোমাকে উদ্ধার করে দিতে ছবে । তা হলে তোমার আর দুঃখ থাকৃবে না।” রাজকুমার বলিল “আজ্ঞা করুন।” মাষ্ট্রার মহাশয় শু্যামবাবুকে ইঙ্গিত করিলেন । ইঙ্গিস্ত মাত্রেই শুাম বাৰু তত্তোপোসের নিচু হইতে বোতল, গ্লাস এবং এক থান৷ থালায় কতকগুলা মুড়ি বাহির করিলেন । বোতল হইতে একটু মদ ঢালিয়। প্রদীপের. আলোকের সম্মুখে বোতলট ধরিয়া মুখ বিকৃত করিলেন । শুাম বাবুর বিকৃত মুখ দেখিয়া মাষ্টার মহাশয় বলিলেন, “শেষ হয়েচে বলে ভাবচো কেন ?” “এ অক্ষয় তুণ, শেষ হবার যে কি ?” তাম বাৰু মদ্যপূর্ণ গ্লাসট রাজকুমারের সম্মুখে রাখিয়া বলিলেন, দেখ ভাই রাজকুমার! তুমি আমার ছেগে বেলার ইয়ার, আজই না হয়