পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য যীশু করলেন গ্রীস-রোমের সর্বনাশ ! তারপর ভাগ্যফলে ইউরোপীগুলো প্রটেষ্টাণ্ট (protestant ) হয়ে, যীশুর ধৰ্ম্ম ঝেড়ে ফেলে দিলে ; হাফ, ছেড়ে বঁাচল। ভারতবর্ষে কুমারিল্ল ফের কৰ্ম্মমার্গ চালালেন, শঙ্কর রামানুজ চতুৰ্ব্বর্গের সমন্বয়রাপ সনাতন বৈদিক মত ফের প্রবর্তন করলেন, দেশটার বাঁচবার আবার উপায় হল । তবে ভারতবর্ষে ৩০ ক্রোর লোক, দেরী হচ্ছে । ৩০ ক্রোর লোককে চেতানে কি এক দিনে হয় ? বৌদ্ধধৰ্ম্মের আর বৈদিক-ধৰ্ম্মের উদ্দেশ্য এক । তবে বৌদ্ধমতের উপায়টি ঠিক নয়। উপায় যদি ঠিক হত ত আমাদের এ সৰ্ব্বনাশ কেন হল ? ‘কালেতে হয়’ বললে কি চলে ? কাল কি কাৰ্য্যকারণসম্বন্ধ ছেড়ে, কাজ করতে পারে ? অতএব উদেশ্ব এক হলেও উপায়হীনতায় বেীদ্ধের ভারতবর্ষকে পাতিত করেছে। বৌদ্ধবন্ধুরা চটে যাও, যাবে ; ঘরের ভাত বেশী করে খাবে। সত্যটা বলা উচিত। উপায় হচ্ছে বৈদিক উপায়,—‘জাতিধৰ্ম্ম', ‘স্বধৰ্ম্ম’, যেটি বৈদিক ধৰ্ম্মের, বৈদিক-সমাজের ভিত্তি। আবার, অনেক বন্ধুকে চটালুম, অনেক বন্ধু বলছেন যে, এ দশের লোকের খোসামুদি হচ্ছে । একটা কথা ు