পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমিতির কাছে লেখা একটি চিঠিতে র্তার অবর্তমানে প্রতিষ্ঠাতা wistérico (Founder President ) wife of a dosatov ছেৰার সিদ্ধাস্ত জানান । ৫ মার্চ ১৯২৯ শাস্তিনিকেতন সমিতি এক বিশেষ অধিবেশনে এ-সম্বন্ধে এই প্রস্তাব গ্রহণ করেন— Resolved that the Santiniketan Samiti welcomes the idea and requests Rathindranath Tagore to discharge the President’s function during his absence. শাস্তিনিকেতন সমিতির এই প্রস্তাব গ্রহণের ফলে বিশ্বভারতী সোসাইটির সদস্তগণের একাংশ এর বিরূপ সমালোচনা করেন । এর প্রতিক্রিয়ার ক্ষুব্ধ রবীন্দ্রনাথের মনোভাব জানা যায় নির্মলকুমারী মহলানবিশকে লেখা ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ খৃস্টাব্দের এই চিঠিখানিতে*— ..“কিছুকাল পূৰ্ব্বে সংসদের সভায় রথীর প্রতি আমার ভারাপণ সম্বন্ধে কোনো কোনো সভ্য বিদ্ধপ করে বলেছিলেন, একি apostolic (?) succession হতে চলল ! সে কথা শুনে অবধি বুঝতে পেরেছি আমাদের কৰ্ম্মে বুলির রাজত্ব বড়ো হয়ে উঠচে । যে ভাৱ অামার সে ভার আমি প্রাণ দিয়ে পেয়েছি— আমিই জানি সে ভার কার উপরে দেওয়া চলে— কেবল ভোটের মধ্যে এমন মায়ামন্ত্র নেই যার দ্বারা ঠিক মত নির্বাচন হতে পারে, সংসদে যে তা হয় না তার পরিচয় সৰ্ব্বদাই পাই, নতুবা গ্রন্থপ্রকাশ সমিতিতে প্রভাতের নির্বাচন কোনোমতেই সম্ভবপর হত না । অস্বস্থ শরীরেও যে-ভার আমি নিজের পরে নিয়েছি, তার দরদ কতখানি তা সেইসব সভ্যেরা কখনই বুঝবেন ন ধারা বিশ্বভারতীর জন্ত যথার্থভাবে কিছুই ত্যাগ করেন নি। আমি যখন রথীর পরে ভার দিয়েছি— ভোটওয়ালা সভ্যদের সেই ১. দেশ, ১১ চৈত্র ১৩৬৭ সংখ্যার প্রকাশিত । vరిe at