পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ নভেম্বর ১৯৩৯ খৃস্টাৰে নলিনীরঞ্জন সরকার রবীন্দ্রনাথকে তার কলকাতার বাড়িতে আমন্ত্রণ জানিয়ে যে চিঠি লেখেন, তার প্রাসঙ্গিক অংশ–

  • আপনি ৫ই নভেম্বর কলিকাতা আসিবেন লিখিয়াছেন । এবার এখানে আসিয়া যদি আমার বাড়িতে একবার পদধূলি দিবার অবসর হয় তাহা হইলে বিশেষ অমৃগৃহীত হইব । সে সময় আপনার সহিত সাক্ষাৎ করিবার এবং আলাপ আলোচনা করিবার একটু স্বযোগ কয়েকজন বিশিষ্ট লোককে করিয়া দিতে চাই । ৫ই অথবা ৬ই নভেম্বর বিকালে যে কোনও দিন আপনার স্থবিধ অনুসারে স্থির করিতে পারি। ...”

নলিনীরঞ্জনের এই অঙ্গুরোধক্রমেই রবীন্দ্রনাথ কলকাতায় তার বাড়িতে গিয়েছিলেন । মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠিতে রবীন্দ্রনাথের প্রতি তার যে ক্ষোভের প্রকাশ দেখা যায়, তার উত্তরে রবীন্দ্রনাথ এক জায়গায় লিখছেন— “অনেক সময় এমন দুনিবার কারণ ঘটে যে আমার কাজের খাতিরেই অনুরোধ কাটিয়ে উঠতে পারি নে ৷” নলিনীরঞ্চন তৎকালে দেশের আর্থিক জগতে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন । হিন্দুস্থান কো-অপারেটিভ ইনস্বারেন্স কোম্পানির তখন তিনি প্রধান ব্যক্তি । ১৯৩৭ খৃস্টাব্দে নতুন ভারত শাসন আইন-অমুসারে গঠিত বাংলাদেশের প্রথম মন্ত্ৰীসভায় ( ফজলুল হক-মন্ত্ৰীসভা ) তিনি অর্থমন্ত্রী পদে ছিলেন । পরবর্তীকালে ভাইসরয় ও গভর্নর জেনারেলের শাসন পরিষদের (Executive Council) সদস্ত হন । নলিনীরঞ্জনের সহায়তা বিশ্বভারতীর পক্ষে বিশেষ প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে । ২৯ আগস্ট ১৯৩৮ খৃস্টাৰে বিশ্বভারতীর তৎকালীন কর্মসচিব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে লেখা अकस्टोि छिरिङ प्रजिनौब्रबम निषप्झ्न- * \9\రి