পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদ্যালয়ে চারজন শিক্ষক আছেন। আরও তিনজনের আসিবার বন্দোবস্ত করিয়াছি।” জীশচন্দ্র মজুমদারের আত্মীয় স্থবোধচন্দ্র মজুমদার ১৯১২ খৃস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন । বিদ্যালয়ের শিক্ষকতাকর্মে ধৈর্যসহকারে তিনি থাকতে পারেন নি । এই চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ যে চারজন শিক্ষকের কথা লিখেছেন, তার হলেন— জগদানন্দ রায়, হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সতীশচন্দ্র রায় ও কুঞ্জলাল ঘোষ । বিদ্যালয়ে আরো তিনজন শিক্ষক আনাবার যে প্রসঙ্গ আছে, তারা সম্ভবত বিপিনবিহারী দাসগুপ্ত, নগেন্দ্রনারায়ণ রায় ও গোপালচন্দ্র কবিকুসুম । রবীন্দ্রনাথ ও মোহিতচন্দ্র সেনের পত্রাবলীর মধ্যে এই সমস্ত তথ্যাদি পাওয়া যায় । মোহিতবাবু । মোহিতচন্দ্র সেন ( ১৮৭০-১৯০৬ ) । শাস্তিনিকেতন আশ্রম বিদ্যালয়ের স্বচনাপর্বের অধ্যাপক । রবীন্দ্রনাথের যৌবনকালের অন্যতম অস্তরঙ্গ সুহৃদ । রবীন্দ্রনাথের কবিতাবলী ন’টি খণ্ডে কাব্য-গ্ৰন্থ নামে সম্পাদনা করেন । মোহিতচন্দ্রের স্মরণে রবীন্দ্রনাথ ‘বিচিত্র প্রবন্ধ' ( ১৯১৭) গ্রন্থের ‘বন্ধুস্থতি অধ্যায়ে এবং অন্তস্ত্র তার শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন । মোহিতচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের মধ্যে যোগের বিবরণ দিয়েছেন পুলিনবিহারী সেন ‘সম্পাদক ও কবি’ নিবন্ধে ( দেশ, সাহিত্যসংখ্যা ו ( שרכי צ পত্র ১৮। পত্ররচনার তারিখ নিম্নলিখিত তথ্যাবলীর ভিত্তিতে অনুমিত— মোহিতচন্দ্র আলমোড়া ত্যাগের অব্যবহিত পরেই রবীন্দ্রনাথ ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৩১০ তারিখে এক পত্রে তাকে লিখেছেন, “আপনি তো আমাদের ৰাৱনার জলের রাজ্য হইতে কলের জলের] দেশে গেলেন...” । cबांरिङळ्छ चांणप्वांकांब ४००० गांप्लब ७ &जार्ड cथ८क २० जाई રાઉઝ