পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরবর্তীকালে ‘আত্মশক্তি’ গ্রন্থের অন্তভুক্ত হয় । পত্র ৩৩ । “আমি যে কিরূপ আবর্তের পাকে পড়িয়ছিলাম.." বঙ্গভঙ্গ উপলক্ষে দেশে যে আলোড়ন স্থষ্টি হয়, রবীন্দ্রনাথ একসময় তাতে প্রত্যক্ষভাবে যোগ দিয়েছিলেন, এই চিঠিত উল্লিখিত আবর্ত, তার তৎকালীন কর্মব্যস্ততা । প্রসঙ্গত, এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ সক্রিয়ভাবে যোগ দিয়েছিলেন এইরকম কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করা যেতে পারে— ১১ আশ্বিন ১৩১২ তাব্লিথ কলকাতায় সাবিত্রী লাইব্রেরিতে সভাপতিত্ব, দেওঘরে সরলা দেবীর বিবাহ-অনুষ্ঠানে ( ১৮ আশ্বিন ) যোগদান, বাগবাজারে রায় পশুপতিনাথ বস্থর বাড়িতে অন্তষ্ঠিত বিজয়াসম্মিলনে ( ২৩ আশ্বিন সোমবার ) গিরিডি থেকে যোগ দিতে আগ সেন । “...কলিকাতা হইতে আজ দূত আসিয়া:ছ আজই আমাকে সেখানে যাইতে হইবে।” ২৩ আশ্বিন সোমবার অনুষ্ঠিত বাগবাজারে রায় পশুপতিনাথ বস্বর প্রাসাদে বিজয়া সম্মিলন অনুষ্ঠানে যোগ দেবার জন্য রবীন্দ্রনাথকে ‘দূত’ পাঠিয়ে আহবান করা হয় । অমৃতৰাজার পত্রিকার ১২ অক্টোবর ১৯০৫ সংখ্যায় এই অনুষ্ঠানের বিবরণ প্রকাশিত । ‘আত্মশক্তি এবং বাউল’ । ‘আত্মশক্তি’ : প্রবন্ধগ্রন্থ, প্রকাশ, আশ্বিন ১৩১২ । 'বাউল' : গীতসংকলন, প্রকাশ ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯e & । শৈলেশচন্ত্র। মজুমদার কোম্পানী । শৈলেশচন্দ্র মজুমদার। ঐশচন্দ্র মজুমদারের ভ্রাতা । ঠাকুর এস্টেটের পতিসর কাছারিতে কিছুকাল ম্যানেজার ছিলেন । রবীন্দ্রগ্রন্থের প্রথম मृ८भंब्र थकांलक बछ्यकांब लांहेळबब्रिब चञ्चज्य <थडिछेांठा । नबनर्वांब्र a○●