পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ৩৯। জাতিভেদের প্রশ্ন তুলিয়া আপনি বড়দাদাকে বিপদে দ্বিজেন্দ্রনাথও অনুরূপভাবে মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে লেখেন, “আমি তাহার প্রত্যুত্তর লিখিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম ; কিন্তু লিখিতে লিখিতে এত details আসিয়া পড়িল যে, তাহা শেষ করিতে অনেক সময় এবং পুথির পাতা ব্যয় করিতে হয় . আমি রবীন্দ্রনাথকে প্রশ্নের উত্তর লিখিতে বলিয়াছি, তিনি তাহাতে সন্মত হইয়াছেন।” দ্বিজেন্দ্রনাথ এর পর সংক্ষেপে র্তার মতামত জানান । ‘স্মৃতি' [ ১৯৪১] গ্রন্থের প্রথমে এই পত্রটি মুদ্রিত। কতকটা প্রতিশ্রুতি দিলেও রবীন্দ্রনাথ এই প্রবন্ধ লিখতে পারেন নি, কিন্তু অগ্রহায়ণ সংখ্যা বঙ্গদর্শনে’ ‘ততঃ কিম প্রবন্ধে চতুরাশ্রমের বর্তমানকালে উপযোগিতার কথা আলোচনা করেছেন । পত্র ৩৯ ৷ “চট্টগ্রাম এবং ব্ৰহ্মদেশের মধ্যে মনস্থির করিতে হুইবে—" মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্মসংস্থানের জন্ত রৰীন্দ্রনাথের আগ্রহের কথা এখানে জানা যাচ্ছে । পত্র ৪• । "ছাত্ৰ কয়টির মধ্যে দু'জনকে মনের মতন পাইবেন— বাকি তিনটিকে কোনোমতে লগি ঠেলিয়া পার করিতে হইবে..” উল্লিখিত ছাত্ৰকয়টি সম্ভবত অরুণচন্দ্র সেন, উপেন্দ্রচন্দ্র ভট্টাচার্ষ, জ্বজিতকুমার চক্রৰতী, অরবিন্দমোহন বস্থ ও যোগেন্দ্রলাল গঙ্গোপাধ্যায়। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ঔপ্রশান্তকুমার পাল ‘রবিজীবনী’, পঞ্চম খণ্ডে ( বৈশাখ ১৩৯৭ ), পৃ. ৩৫১-৫২ । “স্বত্বে কৃতে ন সিধ্যতি কোইত্র দোৰ;—” ঘটকপর-রচিত 'নীতিসার ১৩-সংখ্যক শোকের (উদ্ভোগিনং পুরুষসিংহ ২৬২