ভূপেন্দ্রনাথ সাঙ্গলের চলে যাওয়ার যে প্রসঙ্গ এই চিঠিতে আছে, তা তার অস্থস্থতার জন্ত সাময়িক অনুপস্থিতি। ভূপেন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের কাজ থেকে ৰিদায় নেন ১৩১৫ বঙ্গাব্দে । কাওয়াগুচি । জাপানদেশীয় পণ্ডিত ও পরিব্রাজক । ১৮৯৭ খৃস্টাব্দে কলকাতায় এসে থাকার সময়ে ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ** I of shiefs; cool Three Years in Tibet =f's ভ্রমণবৃত্তাস্তমূলক গ্রন্থ বিশেষ উল্লেখযোগ্য । সত্য । সত্যপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায় ( ১৮৫৯-১৯৩৩) । রবীন্দ্রনাথের জ্যেষ্ঠা ভগিনী সৌদামিনী দেবীর পুত্র। “আমার প্রাসাদ কতদূর এগোলে ?” 'দেহলি’ বাড়ির দোতলার ঘর বলে অকুমান করা যেতে পারে । পত্র ১১ । ‘মহারাজের স্টেটে তুমি কর্মে প্রবেশ করিয়াছ শুনিয়া আমি অভ্যস্ত স্বধী ও নিকদ্বিগ্ন হইলাম।” স্ববোধচন্দ্র ১৯০৮ খৃস্টাব্দের প্রথম দিকে যখন শিলাইদহে ছিলেন, ঐ সময় একটি শোচনীয় দুর্ঘটনায় তার শিশুকস্তা লতিকার মৃত্যু ঘটে । এই ঘটনা প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ২৪ পৌষ ১৩১৪ বজাৰে ভূপেন্দ্রনাথ সাঙ্গালকে লিখছেন, ■ "এখানে স্বৰোধের ঘরে একটা ভয়ঙ্কর ছৰ্ঘটনা ঘটিয়াছে। ভূপেশ সর্বদাই একটা পিস্তলে গুলী ভরিয়া বীররসের চর্চা করিয়া এবং নিরীহ চখাচখিগুলিকে ক্ষত ও হত করিয়া আনন্দ অন্ধভৰ করে । স্থবোধের এক আত্মীয় ভূপেশের হাত হইতে সেই ভরা পিজল লইয়া হৰোধের ছেলেমেয়েদের খেলাচ্ছলে ভয় দেখাইতেছিল— তাহারা তখন ভূপেশের ८कांप्ण बनिब्रांझिल, उणि इछिब्रा शिब्र! जडूब कनोंtजद्ध मरश ●रबल Who