পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌচেছে তবু আজও প্রাত্যহিক তুচ্ছতার গ্লানির দ্বারা নিজেকে আক্রাস্ত দেখলে খেদের অস্ত থাকে না । জীবনে যে সম্বন্ধগুলি মূল্যবান তার সংখ্যা খুব বেশি নয়— তাদের মূল্য উপলব্ধি করেছিলাম বলেই আজ যখন চিত্ত মুক্তিকামনায় উৎকষ্ঠিত তখনো তাদের দ্বারা অপঘাতে অবসাদের হাত এড়াতে পারি নে। কিন্তু ঈশ্বর আমাকে শেষ পর্য্যন্ত হতাশ করবেন না— নিস্কৃতি দেবেন। আপনি বোধ হচ্চে . --র লিখিত কোনো একটা নিন্দাসূচক পত্রের আভাস আপনার পত্রে দিয়েচেন । এ কথাটা আমাকে কেন লিখলেন । কৰ্ত্তব্য তো ব্যক্তিগত দায়িত্বের উপবেব কথা— আমি বেদনা বা লজ্জা পাব, বা আমার কাজের ক্ষতি হবে বলে আপনি কেন সঙ্কুচিত হবেন ? ইতি ১ জুলাই ১৯১৭ আপনাদের শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুব ১ জুলাই ১৯২৭ હૈં শ্রদ্ধাস্পদেষু কাল আপনার চিঠির শেষ অংশে যখন বিশ্বভারতীর আর্থিক ব্যবহার ঘটিত নিন্দাসূচক পত্রের উল্লেখ দেখেছিলুম তার ঠিক সঙ্গতি না বুঝতে পেরে আমার ধোকা লেগেছিল । S e 8