পাতা:অধিকার-তত্ত্ব.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ફક অধিকার-তত্ত্ব । লিক-ধর্মের দ্বারা এ পর্ষ্যস্ত কাহাকেও ব্রহ্মোপাসনায় আগমন করিতে দেখা গেল না, সুতরাং ভাহা ব্রহ্মোপণসনার সোপান নহে ”, কিন্তু স্থলধর্ম্মের ষোগে যেরূপে ব্রহ্মোপাসনায় আরোহণ করিতে হয়, সেরূপ শিক্ষা যে কেহ পাইতেছে না, তাহারা তাহা বিবেচনা করেন না । র্তাহার কেবল ইহাই স্থির করিয়া রাখিয়াছেন যে, সকলেরই একেবারে ব্রহ্মজ্ঞানলাভের শক্তি আছে ; কিন্তু তাহা ভুল । কেহ কেহ এমনও কহেন যে “ যাহারণ ব্রহ্মজ্ঞান না বুঝিতে পারে তাহার। আপাততঃ দূরে অবস্থিতি কৰুক—সম্প্রতি তাহারদের যাহ। ইচ্ছা কৰুক, ফলে তাহারদিগকে পৌত্তলিকতায় উৎসাহ দিলে তাহারা অস্পৰ্দ্ধা পাইবেক ; যখন দেশের অধিকাংশ ভদ্রলোক ও বিদ্বান লোক ব্রাহ্ম হইবেক তখন তাহারণও আপন আপনি ব্রাহ্মধর্ম্ম-অবলম্বন করিবেক ।” আমি একটি প্রশ্নের দ্বারা তাহারদের এতাদৃশ নিৰ্দয়োক্তির উত্তর দিতেছি । " ভদ্র লোকের ব্রাহ্ম হইলে, তাহারণও হইবেক,’’ এ র্তাহারদের বহুদূরের প্রত্যাশা—এখন যে তাহারা পাপাচারে ভাসিতেছে-উন্নতির উপাদেয় অধিকার থাকিতেও যে অধোগমন করিতেছে তাহার কি উপায় হইবেক ?