পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రీ ర শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তুবি । হওয়া ৰায়, আর সেই সময় মধ্যে অন্যের মন বুঝিবার ক্ষমতা অনেকাংশে জরিয়া থাকে । ফলতঃ প্রথম দুই তিন বৎসর বয়সের মধ্যে আমরা যত বিষয় শিখি এবং অধিক বয়সে উদ্রিক্ত হইবার উপযোগী যত প্রকার জ্ঞানের বীজ ঐ সময় মধ্যে আমাদিগের হৃদয় ক্ষেত্রে উগু হইয়া যায়, তাহ বিবেচনা করিয়৷ দেখিলে অবশিষ্ট ষাবজীবনের মধ্যে এত পুস্তক পাঠ করিয়াও তাহার সমান হইয় উঠে কি না তদ্বিষয়ে বিলক্ষণ সংশয় জন্মে। বাল্যের শিক্ষায় কোন কাপনিক নিয়ম শিক্ষা মাই-প্রবলতর কৌতুহল পরিপূরণের আশয়ে শিশুর নিরস্তর দ্রব্য সমস্ত লইয়। পরীক্ষা-বিধান করিতে করিতেই বিষয় শিক্ষা এবং মনো-রুত্তির উদ্রেক করিয়৷ লয়। অতএব এই প্রাক্কতিক নিয়মানু্যায়ী হইয়। পদার্থ-তত্ত্বের শিক্ষা প্রদান করিতে পারিলে যে সমগ্র শুভঙ্কল দর্শিবার সম্ভাবন হয় তাহাতে কোম সন্দেহ মাই। ষে২ বিষয়ের উপদেশ দিতে হইবে তাছ। পরীক্ষণ স্বারা প্রত্যক্ষ করাইয়। শিশুদিগের হৃদয়ত করাইলেই পদার্থ-তত্ত্বের শিক্ষণ হইৰে । ক্রমে ছাত্রবর্গ বয়োধিক হইলে পদার্থ-তত্ত্বগত নিয়ম সকলে গণিতের প্রয়োগ দেখাইয় তাহাদিগের মনে পুনৰ্বার অভিনৰ জামঙ্গের আবির্ভাব করিতে পায়। ষাইবে । কিণ্ড পদার্থ-তত্ত্বের বিষয় সমস্ত পরীক্ষা করিয়া দেখাप्लेज् इहे८ठी विदिश ♛क{ज्ञ भएकृग्न धद्वग्नांखल झंझ ।