পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খুনির-ধারণ l - ৩৭ ৷ এই রূপে সমুদায় বর্ণমালা এবং বানান’ ফলা’ শিক্ষিত হইলে, তাহার পর বালকের পরম্পর কথোপকথনে ষে সকল সরল ৰাক্য প্রয়োগ করে তাহ লিখাইতে এবং পাঠ করাইতে হইবে । অনস্তর বালকদিগের হস্তে পুস্তক সমর্পণ করা যাইতে পারে। এই রূপে শিথাইলে লিখন পঠনে বিলক্ষণ আমোদ হইয়। অতাপ কৰ্ণলেই সুন্দর রূপে অক্ষর-পরিচয় হয় । কিন্তু এই বিষয়ে সম্প্রতি ইউরোপ খণ্ডে আর একটা প্রথা প্রবর্ভিত হইয়াছে। ইহাকে ‘ধুনির-ধারা’ বলা ষয় । র্যাহারা ঐ প্রথা সম্পূর্ণরূপে অবলম্বন করা নিম্প্রয়োজনীয় জ্ঞান করেন, ভঁাহারাও উহার কোনথ অঙ্গ অতি উত্তম বলিয়। গ্রহণ করিয়া থাকেন । এই হতু মানবব মিসনরা বম উচ্চ সাহেব প্রণীত ইংরাজী পুস্তক হইতে সঙ্কলন করিয়া "নির-ধারা’ প্ৰবৰ্ত্তকদিগের জfভ প্রয়ে সমস্ত নিম্নে প্রকাশিত করা যাইতেছে । ধূনির-ধারা প্ৰবৰ্ত্তকের বলেন যে, “যে রীতি অবলম্বম স্থার। ইউরোপীয় শিক্ষকের অণজন্ম ৰধিরfদগকেও পুস্তক পাঠ করাইভে শক্ত হন, সেই শিক্ষা-রীতিই সৰ্ব্বাপেক্ষ উৎ-ক্লষ্ট হইবে, তাহীর সন্দেহ নাই। বধির ছাত্রগণকে কোন বর্ণের উচ্চারণ শিক্ষণ করাইতে হইলে শিক্ষক মুখভঙ্গি দ্বারা ঐ বর্ণকি প্রকারে উচ্চারিত হয় অতি স্পট করিয়, দেখান । তিনি সেই বর্ণের নাম’ 8