পাতা:অরূপরতন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অরপরতন দিয়ে নিজের ভুবনমোহন রূপকে লাঞ্ছনা দেবে, কিন্তু সে রূপ অপমানের আঘাতে আরো ফুটে পড়েছে—সে যেন কোথাও আর কিছু ঢাকা নেই। আমাদের রাজাটির নিজের নাকি রূপেৰ সম্পর্ক নেই তাই তো বিচিত্র রূপ সে এত ভালোবাসে, এই রূপই তো তা’র বক্ষের অলঙ্কার। সেই রূপ আপন গর্ব্বেব আবরণ ঘুচিয়ে দিয়েছে— আজ আমার রাজার ঘরে কী স্বরে যে এ তক্ষণে লীণ বেজে উঠেছে, তাই শোনার জন্যে প্রাণটা ছটফট কবছে । স্বরঙ্গম। । ঐ যে স্বর্য্য উঠল । সকলের প্রস্থান

  • ोंन्य

ভোর হোলে বিভাবরী, পথ হোলো অবসান । শুন ওই লোকে লোকে উঠে আলোকেরি গান ॥ ধন্ত হলি ওরে পাস্থ রজনী-জাগর-ক্লাস্ত, ধন্ত হোলো মরি মরি ধুলায় ধূসর প্রাণ ॥ বনের কোলের কাছে সমীরণ জাগিয়াছে ; মধুভিক্ষু সারে সারে আগত কুঞ্জের দ্বারে । হোলো তব যাত্র। সারা, মোছো মোছো অগ্রটধারী, লজ্জা ভয় গেল বারি’, ঘুচিল রে অভিমান ॥ فة من