পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভগ্নহৃদয় তাই হেথ প্রতিদিন আসিস একালা ! মুরলা ! আজিকে তোরে বনবালা-মত কোরে চপলা সাজায়ে দিক্‌ দেখি একবার । এলোথেলো কেশপাশে লতা দে বাধিয়া, অলক সাজায়ে দে লো তৃণফুল দিয়া— ফুলসাথে পাতাগুলি একটি একটি তুলি অবতনে দে লো তাহা আঁচলে গাখিয়া ! হরিণশাবক যত ভুলিবে তরাস, পদতলে বসি তোর চিবাইবে ঘাস । ছিড়ি ছিড়ি পাতাগুলি মুখে তার দিবি তুলি, সবিস্ময়ে স্বকুমার গ্রীবাটি বাকীয়ে অবাকৃ নয়নে তারা রহিবে তাকায়ে ! আমি হোয়ে ভাবে ভোর দেখিব মুখানি তোর, কল্পনার ঘুমঘোর পশিবে পরাণে । ভাবিব, সত্যই হবে বনদেবী আসি তবে অধিষ্ঠান হুইলেন কবির নয়ানে ! বল দেখি মোরে, কবি গো, হ’ল কি তোমাদের দু-জনার ? সখীরে আমার কি গুণ করেছ বল দেখি একবার ! সখীর আমার খেলাধূলা নেই, সারাদিন বসি থাকে বিজনেই— জানি না ত, কবি, এত দিন আছি কিসের ভাবনা তার ! ছেলেবেলা হোতে তোমরা দুজনে বাড়িয়াছ এক সাথে, আপনার মনে ভ্ৰমিতে ছুজনে ধরি ধরি হাতে হাতে । डथम मां छांनि कि प्रज्ञ, कवि cशी, দিলে মুরলার কানে! See