পঞ্চশস্য—শিতেন-নে। ১৮৫ ১৮8 প্ৰবাসী—জৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড - ২য় সংখ্যা] ইহাদের বিশ্বাস স্থাপন করিতে পারিত না। এক নুতন ঘটনায়াতে ইহা প্ৰথমে কাহারও দৃষ্টি আকৰ্ষণ করে নাই ? সৈনিক শ্ৰেণীভূক্ত হইবার জন্তু আবেদন করেন । শ্ৰীমান মধ্যে ৩২ জন ডাক্তারি পরীক্ষায় উৰ্ত্তীৰ্ণ হইহা শিক্ষাৰ্থে পঞ্চশস্য বাঙ্গালীজাতির চির সুনাম মুছিয়া গেল । সিঞ্চেগব ঘোষণ, শ্ৰীমান ধী, শ্ৰীযুত নরেন্দ্ৰনাথ হারাধন | পণ্ডিচেরীতে প্রেরিত হন । পণ্ডিচেরীর ব্রিটিশ কালের ১৯১৫ ; অ বদ ডিসেম্বর প্রজাতন্ত্ৰ সোঁ- সরকার কে প্ৰথমে ইহাতে উদ্ধ ন্ধ হইয়া আমাকে ইহার জন্য পৃথ্য কি জ্যোতিৰ্ম্ময় ? আপত্তিতে ৪ জন এ ২ জন স্বাস্থ্যভঙ্গ হওয়ার ফিরিয় রাজ্যের প্ৰেসিডেণ্ট মাসিয় পঁয়াকারে ( es:de: নাগানের সৃষ্টি করিতে অনুরোধ করেন আকাশ-নীহারিকা অত্যন্ত উধা বলিয়াই সাধারণের ধারণা আসিতে বাধা হন জন মাত্ৰাসী সমর সকল বিৱাট উপদল বাস্পপ কোটি কোটি বৎসর ধরিা শীতল in care ) অক্সা প্রচার করিয়ান যে ফরাসী-ভারতের ভাবি নাই এই অপূৰ্ব্ব পারে কোন বাঙ্গালী যোগদান বিদ্যালয়ে শিক্ষ সমাপন করিয়া পশ্চিম প্ৰান্তে যুদ্ধা হইতে হইতে ক্ৰমশ সংহত আকারে তারকায় পরিণত হয় । এই হিন্দু মুসলমান খৃষ্টান জামগুণী সেন্ধা-সৈনিকের পদ কৰিবে, এই ঘটনা স্থা অবলম্বন করিয়া বাঙ্গালী বহুদিনে সকল তারকা অারও শীতল ও মাহত হইলে কালক্ৰমে একেবারে করিতে প্ৰস্তুত হইয়াছেন । আলোকবৰ্দ্ধিত জমা অন্ধকার-স্তপে পরিত হইতে পারে পণ্ডিচেরীতে শিক্ষাকালীন লেকট্নাট জিলে মহোদয় পেয় বাশ শীতল হইয়া বাক্ষ স্বাকারেই থাকিতে পারে এ-ধারণা সাধারণের ছিল না। অধ্যাপক বাৰ্ণ, তাহা প্ৰতিপন্ন করিতে বাঙ্গালীদের চরিব ও কাৰ্যাকুশলতা প্রীত হইয়া আমাখ বে পত্ৰ লিখিয়াছিলেন তাহৱে কিয়দংশের অনুবাদে এই স্থানে স্বাকাশের টোপ্লাক তুলিলে তাহার মধ্যে বড় বড় কালো চিক্ নেপিতে পাওয়া ধ প্ৰথম শনে মনে হয় সেগুলি তারার মাৰে প্রদত্ত হই মাঝে বড় বড় ফ’ক, সাইর মধ্য দিয়া সুদূর পুষ্টের কৃষ্ণমূৰ্ত্তি আমাদের “পণ্ডিচেরীতে আসিধা অবধি তাহারা যোগ যোগাতার চাপে পড়ে । সহিত কাৰ্য্যাদি করিতেছে তাহাতে তাহাদের সুপাতি না বাণক বাণী সেই অ্যাকারের আকাশের দুইখানি ফটোগ্ৰাফ তুলিয়াছেন । ঐ দুইখানি লক্ষা করিলে দেখিতে পাওয়া বা একটিতে কুরিয়া থাকা বা না এই অল্পবয়স্ক যুবকগণ সকলেই কাকার ল বস্তু ও অপরটিতে একটি কৃষ্ণবৰ্ণ ঠিক ঐয়পু স্বাকারে সং, তাহাদের বিরুদ্ধে অজে পৰ্য্যন্ত কোন দো দেখি নাই একটি যেন সাধার লৈল নীহারিকা হইল, অপরটি তবে ইহাৱাই অনা সকল সেনাদলের মধ্যে সংশ্ৰেষ্ট সেনাদল অধ্যাপক পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া স্থির কবিয়াছেন যে ইহাও একটি { chan ons ) এই কথা একটু মায় ও তুক্তি নাই । নীহারিক, কেবল ইহার বা সমষ্টি শীতল হইয়া আলোকবৰ্শিত আকার হাছে । নীহারিকার সাম্পবাপঅবস্থায় থাকিলেও ইহাতেই বুঝিতে পারা যায় অন্ন দিনের মধ্যেই খুব ঘন হওয়া উল শূন্ধের উপর বিশিষ্ট আকারে স্বস্বপ্ৰকাশিত আমাদের বাঙ্গালী যুবকগণ বৈদেশিক কৰ্ম্মচারিগণের চিত্ত হইয়াছে । কিন্তুপ আকৰ্ষণ করিয়াছেন । সম্প্ৰতি সংবাদ পাওয়া কিন্তু এই প্রসঙ্গে অার একটি প্রশ্ন আসিয়া পড়ে। আকাশে সুস্পষ্ট আকারের ক্ষালো কালে তি অনেক স্থলে দ্যাথা যায় এবং গিয়াছে উচ্চ ফরাসী অফিসারগণ ইহাদের বিশ্বান্ধি ও এই সকল চিহের পশ্চাৎভাগ লোকিত করিবার জন্য কোনো কাৰ্য্যদক্ষতায় চমৎকৃত হইয়া পদাতিক ( Infantry ) যা তারকা ৷ নীহারিকাও নাই। তাছা হইলে এই সকল চিহে পিনে অ্যালো আসিল কে থা হইতে-বাহার যন্ত সেগুলি শ্ৰেণী হইতে উন্নীত কবিরা ইহাদিগকে কামান শিক্ষা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় ইহার একমাত্ৰ উত্তর এই যে শূণ্ড জোতি ( Ar cry ) নিয়োগ করাছেন ইহাদেৱ কাৰ্যা- পুরো যে মোতি আছে তাহ হয়তো অতি সামাক্ষ ও কিন্তু দক্ষতা ও উপস্থিত বুদ্ধি সশশনে একজন অতি ও ফরাসী শৃশ্যও দী, তাই এই গছ হোতিও ঘনীভূত হয় ফটোগ্রাকে শ্লেটের উপর সুদী ছাপ রাখে লিয়াছেন, “বাঙ্গালীদের মত আমাদের সকল Regiment শুনি হইলে অনেক সুবিধা হইত মাগালীর পক্ষে ইহা চাকুলচন্দ্ৰ দাস ও গ বৰ্দ্ধন দাস । দুই হাই } } কম গৌরবের কথা নয় ইহারই মধ্যে শ্ৰীমান হারাধন শিতেন-নে করা সেয়ের নালী বী ও শ্ৰীমান সিঙ্কেশ্বর মকি বিধাদিনের ( Bigadier জাপানী মতে আদৰ্শ বেীজগৎ একটা প্ৰকাণ্ড পৰ্ব্বত নরেন্দ্ৰনাথ সরকার, পদাতিব । মধ্যে অনেকগুলি স্বৰ্গ. অনেক খণ্ড ও সাগর, সে-সকলের নাম গ্ৰহণ করিতে সমৰ্থ হইবে । ১৯১৬ খৃঃ অন্ধের ৭ই জড়ত হইতে মুক্ত হইয়া জগতে বঁীর নামে সুপরিচিত | ইয়াছেন। সুমে বা মিসেন । এই রাজ্যের উত্তর দক্ষিণ পূৰ্ণ পশ্চিম চারিদিক যেকোরী তারিখে ফরাসী ভারতের গবৰ্ণ মার্কিনো হইবে । ত্ৰিশ বৎসর পূৰ্ব্বে কংগেসের দ্বিতীয় অধিবেশনে চন্দননগর শ্ৰীমতিলাল রায় এক একচন দেবতা হার বহু বহু অণুচর ইয়া রক্ষা করেন চারান বি-বিনাশন দেবতা শিতেন-নো নামে খ্যাত । মহোদয় ফরাসী প্ৰজাগণকে আহবান কবিয়া এক দীৰ্ঘ ভারতবাসীর স্বেচ্ছাসৈনিক হইবার জন্তু যে প্ৰস্তাব সৰ্ব্ব উত্তর দিকে বে-দেবতা পাহাৱা দান &ায় নাম বিশামোন-তেন, প্ৰস্তাব সহ এই অজ্ঞা নগরে নগরে প্রচার করেন । এই সম্মতিক্ৰমে গৃহীত হয় এতদিন পরে ঘটনাচক্ৰে অঙ্গ সে সংস্কৃতে ৰৈশ্ৰযান । চীনা ভাষা ইহার নাম তামোনতেন, যার অৰ্থ বৎ কৰ্ণবিশিষ্ট স্বৰ্গের রাজা, অৰ্থাৎ হার এ বণশক্তি অসাধারণ । প্রাচীন আজ্ঞা-পত্ৰগুলি ক্ষুদ্র, চন্দননগরে প্রধান প্ৰধান স্থানে অংশ পুৰ্ণ হইল । লটকাইয়া দেওয়া হইল, কিন্তু সরকারী ইস্তাহারের মত ৭৭৪ জন শিক্ষিত ভদ্র সুবক শত বাধা উপেক্ষা করিয়া সুত্ৰকাদের মতে এই দোসকল যোঁজনপদে থাকা বুদ্ধে ২৪—১৭১ [ ] | -
