পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবালী-জ্যৈষ্ঠ ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কি চুনের মাত্ৰা অধিক হইলে এক দোয় নিবারণ অতিরিক গারের অন্ত দোষ আছে। স-ক্ষা-পুড় অধিক করিতে অন্য দোষ ঘটবে । গড় কাল হইবে বসে দিন অবিকৃত স্নাথ কঠিন। গার-ব্লসে অণুজীব যত বা উন শৰ্করা থাকেই । ক্ষার-যোগে উন-শৰ্করা কাল হয় অ-সে তত বাড়ে না। অতএব চুনের মাত্ৰা বরং উন্ন ভাল সাজি সোজা চুন, তিনেরই আধিকো গড় কাল হয় অধিক ভাল মহে রস বরং কিছু অঙ্গ থাকিবে, কিন্তু, স্বার হইবে না । যদি ডাঙ্গরিয়ার রসে ফুট দেখা যায়, অতএব ভাৱে সেও মিশিয়া যায় সে রস ফুটাইলে যে গদ গুঠে, অৰ্থাৎ অণুজীবের ক্ৰিয়া আরম্ভ হইয়া থাকে, তাহা হইসে তাহ্য সে গাদ । ধোঁড়শের লালাও কিছু পৃপক হয় ; কিন্তু, বোথ বা অবিলম্বে সাণ দিয়া ফুটাইয়া অণুজীব মারিয়া এই ব্লপে ব্লসের ‘অ’ ল মল দেওয়া কতব চুনে অণুজীব মরে, কিন্তু অন্ন দে দ্বিমুক্তিসঙ্গত মনে হয় ন সাজি ও ল বোথের পূর্বে ও মরে না। পাৱাদি অপরিস্কার হইলে অণুজীবের বৃদ্ধি পরে মেয় কিংবা গড়ের ভাগ নিৰ্ণয় কৰিলে হাদী সাহেবের উপদেশ সহজে বুঝিতে পাৱা যাইত। তিনি করিয়াছিলেন কি না, প্ৰকাশ গ্ৰীয়ে বৃদ্ধি । এই হেতু শীতের সময় কুয়াসা ইলে, সাই । নি করিতে দুধ-দল কিংবা ভাবে কল এক্ষেপ ৰায় গারে পাক করিতে বেলা হইলে, গড়ের মাং বৃদ্ধি হয়। ৱাৰি এখানে ক্ৰিয়াটা কষ্ট । এই দুই জ্বলে “লালীন থাকিতে রস করিতে পারিলে অনেক সুবিধা (burea) অাছে সেটা তাপে ঘনীভূত ৫ কিন্তু, বেশ গাঙ্কে তোর হইতে রস পাক অা করিতে পাৱা যায়, লালী কই ? এইথ, তিনি গাড় হইতে চীনি করিবার সময় পাক ; ও পাক করিতে হইবে ; কারণ যত ঠিা কৰে কাৰ দিয়া ধুৱতে বলি কিন্তু, দি একধাপ্ত তইবে, তাপে থাকাতে উচ্চার ইক্ষুশর্করা উনশৰ্করায় ক পারি নাই । সাজি ও রি। (বি মলা বটে, কি , বেসে তত পরিতিত হইবে বল অপকৰ্ষণ করে কি এখন আর-এক সমস্যায় পড়া গেল । কি উপায়ে । দ্বিঘাতের কার রসের মণ প্ৰতি {ণ চুন যোগ ধ্ৰুত মারিস্তে পারা পায় ? (১) তাপ যত অধিক পাইৰে ল কহো না চুন নহে। টাটকা ৰুধি চুন গুণে গঢ়ি কি সেই কু-ল দেয়। কিন্তু, মাপা ৰণক হয় তত শ পাইবে হেত চেপেটা চুইবে, যেমন তাও ো য়ক চুল হিল তথা দেখি, জানিতে প খাইবে এই হেতু লোহার থা চুৰ-জাল করিয়া সেই গা যোগ ক ৰহ, স্থানে প্ৰচলিত হইয়াছে তোলার অধিক কুন থাকে ন এ ধরণে কি . * ম : বোম্বাই অঞ্চলে তাওয়া প্ৰচলিত ছিল বিলাতী চাৰি ৰুৱে হিসাবে, এ ক ম চুন-ধ চাপিতে চানি করে পূৰ্বে লোহার তাওয়ায় রস স্নাল দিত যিবা নাই। তাছাড়া সব সে সমান ভাগে দেও৷ কত বা নহে কোথাও কোথাও আছে, কিন্তু প্ৰায়ই অন্ত এক কৌশলে এৰ বাইকে প্ৰথমে পরীক্ষা করিয়া দেখি হবে এখানে সহজসাধ্য পৰীক্ষা লিখিত হইতেন্থে । চুন-সংযোগে হতু লাল হয়, দুস গাঢ় করা হইতেছে । এই দে কৌশল, তাহা আমাদের স্বাধীৱ সংযোগে - লাল হলুদ অ-সংযোগে স্বী পীত সাসা নহে সুতরাং সে উপায় ভবিধ্যবংশীয়ের নিমি অতএব ১ সের টাকা শপনা পুলী চুন ১৭ সেৱ । পিাইয়া গোলা কর । ছুশ ভাল হইলে, অৰ্থাৎ মাটি বালি খি না বিপরীত মে’ পৰীক্ষা :ি পাঁচ সের সে হাবি থাকিলে এই খোলার দুই ছটাকে । - পেন হাতে অeে-আৱে ন গোণা মিশাইতে স্বাক্ষ কিবে । একটা হাড়ীতে ১০. তোলা চুন গোলা নাই। তাহাত্ৰ সহিত শিং তং লাল হইবে, তখন বোঝা যাইবে চুৰ এক কি ছয়-বাটা মিপাণ্ড যেন বেশ লাল হয় এখন ইহা সহি অধিক হইৰাছে মত এ কি ন কন করিয়া চাইতে হইবে। দিশাতে গাৰু । মিশাইতে মিশাইতে লালবৰ্ণ কমঃ ফিকা হইতে দ পঢ়িলে গতি হয় না, অতএব পরীক্ষার রস ফেলা যাইবে খ থাকিবে । যখন দেখিবে লাল দিয়া হলুং প্লং আসিয়াচে, তখন তি হলুদ পাইলে ব: দাং সুবিধা হইবে । হলুদে থত পের রস লাগিল, অনেক রং থাকে, যাহা দ্বারা গাৱ বুঝিতে পারা যায় তাহা হইতে কত মণ সে কত, চুন দিতে হইবে অনায়াসে বুধিতে হালের রং ক্ষার যোগে ইহা বৰ্ণ, এবং শুযোগে তব হয় পাৱা যাইবে এই কুপে চুনের মাত্ৰী ৰুপন ও অধিক হইবে না ২য় সংখ্যা] গুড়ের বিধান রাখি। সাধা উপায় স্থির করিতে হইৰে তাওয়া গড় ফাল হয়, এমন কাল হয় যে সে রং সহজে নষ্ট করিতে নিতে হইলে ধাতু করা চাই ; মারি তাওয়া, বৃহৎ পায় যায় না। ইহার বিশেষ দৃষ্টান্ত খেজুৱা গুৰু তাওয়া, যাঁহাতে আধমৰা রস পাক করিতে পারা যায় পাওয়া যায় দেন তাওয়া মাটির করা যাইতে পারে, কিন্তু নিশ্চয়ই পুর এতদুর পর্যন্ত কাজটা সোজা ফয়িতে হইবে, সুতরাং তাপের অপচয় ঘটবে। তা ছাড়া গুৰু বেঙ্গীতে কিংবা নাদায় তুলিতে হইবে, তখন তাওয়া ভাঙ্গিয়া বাইবার আশঙ্কাও প্রবল। কিন্তু বাইর হুয়োদৰ্শন অবশ্য চাই। পাক নরম হইলে ক্ষে লোেহাৱ করিলে দোষ কি ? ধাতু দোষ কি ? এক দিকে গাঢ় অপর দিকে মাৎ পৃথক থাকিবে, পাক বিদ্যায় বলে, ধাতুগাৰে ইক্ষুশর্করার জল টাইলে কড়া হইলে পুড়িয়া যাইবে । কারণ এখন গুড়ে ; ৮ ভাগের অধিক জল থাকে না । উনারায় পরিণতি শীঘ্ৰ বটে, কাচ-পানে কাচের ক্ষারত্ব বে অতীতে তুলিয়া মোটা কাঠী দিয়া যায় হে রসে অন থাকেই ; লবণও থাকে প্ৰতিদ্ধ হয় শীত হইতে দিলে ছোট ছোট দানা বাধিতে আয় করে। ইফাদের সহিত ধাতুর সংযোগ ঘটে ; কিন্তু লোহা তোমা গড়ে উষ্ম গাঢ় বসে অপেক্ষাকৃত শীতল ও তছু গ প্ৰকৃতির ধাতুঘটিত লবণ উনশৰ্করার অনুকূল, মাটির পাৱ যোগ করিলে দানা সহজে ধাধিতে আরম্ভ হয় । কারণ প্ৰতিকূল অতএব লোহা তামা চলিবে না গড়-রস শীতল হয় অন্ততঃ যতদিন ভাল মন্দ্ৰ সে গড় বেজীতে বুলিতে পাৱা না যাইতেছে, শৈত্যযোগে তদিন মাটির বাইনই ভাল বণিতে হইবে পাক শেষ তাড়, দিয়া নাড়িয়া নাডিয়া ঠাণ্ডা করিলে ষ্ঠিত্বা হয়। উওন ডি ডায় পানী ( কেলাস ) থাকে রিতে সময় লাগে, কিন্তু লোহা পুড়িয়া যাইবা ভয় সে দানা খুব ছোট থাকে না বাই ও মাই দগ হইলে গছ পোড়ে না ছোট বটে, কিন্তু, তাহার গারে ইক্ষুশর্করা জমিরা দানা বড় বড় হয় । ভিড়ায় কেবল ইক্ষু-শৰ্কর থাকে না, উন-শৰ্করাও কিলে দুই দিকে ক্ষ কম হয় থাকে কেলাসে উন-শৰ্করাও মিয়া যায়। কিন্তই হাজী সালে চীনের নিমিত্ৰ গ, কারিত হলে লোহা বন দিতে বলিয়াছেন কাজে দূৰ করিতে পারা যায় না । কি , যে : ব’ম্বে নাই, গড়ের ফুট চেনে না, তাহাকে বিলিয়া শিক্ষা|ইতে প | মাছ না। চের কিংবা চানির বৰ্গে পক্ষে তাম নিষ্টকর ন৷ তবে ইমাম বা দ্বারা অনেকটা সাৰায়্য হতে পারে এই নাম শতাংশ পৰ্য্যন্ত চিহ্নিত থাকা চাই ইলে ৰঙ্কের পক্ষে কি না, তাহা বলেন নাই । পশ্চিমে বোধাও লোহার কোথাও তামার ডেকচি প্রচলিত শা: কীতে তুসের শতাংশ হইলেই চলে। সে পাৱ ঘটে কি না তা কহ পত্নী করেন নাই ধাই বাইনে উমান ডুবাইয়া করিলে ১৭ শতাংশেৰ অধিক কথাও দেখা ফলে কোন কোন ক্ষে হক - .ী হয়ে নাই । তাহাত্মা বলে যাইবে না? গুচারে থাকিবার সময়ও ইহা অধিক উঠেমা । কৰে উঠতে একে লোহা গীতে গৰু ভাল হয় না গীর বুল খায় না, কারণ বিশ্বাদ লাগে বঙ্গদেশেও সবাই নে আগের ভাগ অল মাকে তপন জনা যা ১ ভাগ । ইহায় পায় দল যার ধীর রসের যেমন আম্বা পাওয়া বাই , এখন লোহার ত শ খাইতে থাকে, তাও ত উঠতে থাকে ষ্টীয় সে সে আবাদ পাওয়া যায় । অতএব লোহা রসের অধচ কেহ কেহ কথাটা হাসিয়া টাইয়া দিয়ান পটু না হইলে এই সময়ে, বরং পুণেই, গড় তোলা বাঠে থানী ও লোহর স্বানীর তেল কখনও একৰি নহে তবে, কতবা । বাইন হইতে স্বেতীতে তুলিতে তুলিতে ব্ৰস জা লোহা হে খুখে কি বিয়ে কি অনিষ্ট হয় তাহা না জানিলে শুকে ২৮ শতাংশে গুলের ভাগ থাকে। যোৰ হয় বাই, ণে পাওয়া সাইবে না। তা ছাড়া, ইহাও ঠিক, এমন কোন কিছু নাই এইখানে থামে। আমি পটু বাই ক’দেখি নাই। অনুমান স্নায় হাতে মোৰ নাই কিংবা গণ নাই । বস্তত: সকল বিহেই আর লিখিলাম। ফুটন্ত গড় হিটকাই নষ্ট হইতে পারে, যায়ে পড়িলে স্বাক্ষতি-বুদ্ধি দিয়া লইতে হয় । বিলক্ষণ কষ্ট পাইতে হয়। একটু তেল দিলে গুড় শাস্ত্ৰ হয় ভাগ থাকে