পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১২ প্ৰবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড লাভের সমান সুযোগ দেওয়া হউক তাহা হইলেই খুড়া পোঁৱষের আতিশযে ধরা টলটলায়মানা হইবেন ? মা চৈ, যাইবে, পুহবে বিশেষত্ব ও শ্ৰেষ্ঠত্ব কোথায় এবং নারী- ভৈঃ দেৱই বা বিশিষ্ট ও শ্ৰেষ্ঠত কোথায় । আমাদের ধারণা, আমাদের বিশ্বাস পুরুষদের মত নায়ীদেরও শিক্ষা হেই অপর অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ নয়, উভয়ে উভয়ের অপুৰ্ণতা সুযোগ খুব বেশী হওয়া উচিত। কিন্তু বাংলা দেশে গৰণ পরিপুরণ করে মেণ্ট পুষদের জন্তু সাতটি কলেজ চালাইয়া থাকেন, নারী নারীর শিক্ষায় সুযোগ পুৰুষের শিক্ষার সুযোগের সমান দে জন্তু কেবল একটি । তা ছাড়া বৃষ্টিয়ানদের ডাক্রোসেসান হওয়া চাই ; নতুবা নারীরও কল্যাণ নাই, পুরদেরও কলেজে গবৰ্ণমেণ্ট মাসিক ৮০ টাকা সাহায্য কহি কল্যাণ নাই। বহুকাল খ্ৰীশিক্ষা অবহেলিত হইয়া৷ থাকেন । তেমন, ছেলেদের বিস্তর কলেজে সরকায়ী সাহায্য আসিতেছে। এইজন্ত এখন কিছুদিন বরং ছেলেদের আছে । নারীদের জন্য গবৰ্ণমেণ্ট এই একটি কলেজ শিক্ষার চেয়েও মেয়েদের শিক্ষার জন্য গবৰ্ণমেণ্টের ও সৰ্ব্ব- মাত্ৰ বাথিয়াছেন, কিন্তু সকল দিকেই তাহা দুরবস্থা সাধারণের অধিক পরিমাণে ব্যয় বৃদ্ধি করা কৰ্ত্তব্য ডিরেক্টর নিজেই বলিতেছেন : be th e Cºllege still shares its building বেথুন কলেজ । h the Collegiate sheel, and be accounamodation is /w to and l)। for admi নারীদের উচ্চ শিক্ষা ভাল কি on lºal to the fixed. The simila Bazar baa t e উত্তেজনার সহিত এই প্রশ্নের আলোচনা করিবার acquired and added tº the lege grºunls, but it has not yet be fºund possible to proide and fºr প্ৰয়োজন এখনও ইয়াছে বলিয়া মনে হয় না। ডিরেক্টরের the construe on ºf the near buildings..…...The college শিক্ষাবিষয়ক রিপোটে দেখিতেছি যে ১৯১৪-১৬ সালে, andard during the yet বঙ্গের কোট ত্ৰিশ লক্ষ নারীর মধ্যে এক চল্লিশটি মাত এত বংর ধরিয় বেথুন কলেজ চলিতেছে, বালিকা প্ৰবেশিকা পরীক্ষার উত্তীৰ্ণ হইয়াছিল। ঐ বৎসর কলেজ বিভাগ ও স্বল বিভাগে আলাদা বাড়ী নাই, ইয়া দেখুন কলেজে চাটি ক্লাশে ৭টি এবং চাহোসেন বঢ়াই মাশ্চগোত্র বিষয়। বেসরকামী কোন শিক্ষালাকে কলেজের ক্লাসগুলিতে ৪৩টি ছাত্ৰী ছিল ; মোট ১২ । গড়ে গবৰ্ণমেণ্ট বা বিশ্ববিদ্যালয় কখনই এ অবস্থায় থাকিতে প্ৰতি বৎসর ১৭১২টির বেশী মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধি দিতেন ন কর সমস্ত ক্লাস করিবার অতএব, যদি শিক্ষায় কুফল হয় বলিয়া দিয়াপ্ত স্বভার স্বত কক্ষ পৰ্যন্ত নাই। কয়েকটি ক্লাস একই ওয়া যায়, তাহা হইলেও বাঙালীদের উদ্বেগে বিনিদ্ৰ হলের ভিন্ন ভিন্ন অংশে হয়। ডিরেক্টর নিজেই বলিতেছে হইবার দরকার নাই। বৎসরে কয়েক লক্ষ স্ত্ৰীলোক অরে ক্লাস করিবার যথেষ্ট মায়ণ নাই, এবং সাহা মারা পড়ে । নারীদের উচ্চ শিক্ষার বিরোধীরা না হয় ধরি তাহ পা অভাবে অনেক ছাত্ৰীকে উন, বে, আর ১৭১২টি কিম্বা ১০০টি নারী সেন মলিয়াই ভৰ্ত্তি করা হয় নাই, তাহাও তিনি বলিতেছেন। নিলা বাজার কলেজ-গৃহ নিৰ্ম্মাণের জন্ম লও আমরা পুৰ্ব্বে বলিয়াছি যে অনেকে মনে করে উচ্চশিগ মাছ, কিন্তু টাকার অভাবে নাকি উহা নিৰ্ম্মিত হয় নাই পাইলে নারীদের নারীত্ব কমিয়া যায়, এবং তাহার। পুরুষ অৰ্থে আমাৰ তন, আগ্রহের অভাব। গবৰ্ণমেণ্ট হে এই আপত্তি সম্বন্ধে আমাদের বক্তা পূৰ্ব্বেই দরকারী মনে করেন, তাহার কোন কাজটা অর্থের অভাবে বলিয়াছি। কিন্তু যদি ইহা সত্য হয়, তাহা হইলেও বাংলা অসম্পদ থাকে ? নুতন প্ৰদেশ হয়, নুতন রাজধানী হয়, দেশে এজন্য উদ্বেগ বৃদ্ধির কি খুব বেশী কারণ আছে ? জেলা ভাগ হয়, পলিসের ব্যয় বাচে, সিবিলিয়ানদের পাওন বঙ্গে পোঙ্কমের কি এতই চূড়াছড়ি হইয়াছে, বে, দশদিশ বাড়ে, এমন কি শিক্ষা -বিভাগেই ছেলেদের উচ্চ শিক্ষায় পঞ্চাশ বা একটি লোক সম্পন্ন হইয়া উঠিলে সুবন্দোবস্তের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয় ; কিন্তু মেয়েদেব it৫ ২য় সংখ্যা] বিবিধ প্ৰসঙ্গ—বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের উতি একটিমাত্ৰ কলেজের জন্তু গৃহ নিৰ্ম্মাণের নিমিত্ত দুই এক ভাবে মিশিবার খুব প্ৰয়োজন আছে। তাহা হইলে স্কুল টাকা জুটে না ১৯১৫-১৬ সালের রিপোটেই বিভাগের কাজের উন্নতি হইৰে । দেখিতেছি, ছেলেদের কলেজের ছাত্ৰাবাস নিৰ্ম্মাণের জন্তু গবৰ্ণমেণ্ট কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে সাড়ে নৱ লক্ষ টাকা বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের উন্নতি । ঐ বৎসৱ দিয়াছেন, এবং ঐ বৎসর ছেলেদের যুনিভাসিটি বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিব দের সভাপতি মহাশয় স্থায় ইনষ্টটটের জন্তু হু লক্ষ, এবং েছলেদের বেকার মাদ্ৰাশা বৈজ্ঞানিক আবিক্ৰিয়া সম্বন্ধে বাংলা ভাষায় কয়েকটি বা ছাত্ৰাবাসের অল্প এক লক্ষ ৰাধটি হাজার টাকা খরচ করিয়া করিবেন । হাহা বিশদ করিবার জন্ত ৬াতায় উত্তাবিত ছেন। গবৰ্ণমেণ্ট কৰ্ম্মচারীবা কখন কখন বলেন যে এদেশের ঘগুলি দ্বারা বৈষ্কানিক পরীক্ষাও ( experiments) লোকদের নীশিক্ষায় অনুরাগ নাই ; আলোচা রিপোটেই প্ৰদশিত হইবে । তিনি বেঙ্কপ সরলভাবে বৈজ্ঞানিক তত্বের বলা হইয়াছে local el usiasm for girls' schools , বাখ্যা করিতে পারেন, তাহাতে এইসব বক্তৃতা যে gh insiderable, rarely takes the form of অবৈষ্ঠানিক শিক্ষিত শ্ৰোতাদেরও বোধগম্য হইবে, তাহাতে ancial assistance.” ইহা সত্য কথা, কিন্তু অৰ্থদানকে সন্দেহ নাই। ইহাতে অনেকের শিক্ষা লাভ হইবে। যদি উৎসাহের মাপকাঠি বলিয়া ধরিলে ৰণমেণ্টের ও যে সং এই বক্তৃতাগুলি কেহ লিথিয়া লইয়া বসু মহাশয়ের স্বারা উৎসাহ আছে, তাহা কি বলা যায় ? সংশোধন করাইয়া মুদ্রিত করেন, তাহা হইলে বাংলা বৰ্তমান বৎসরের বঙ্গীয় বজেটে বেথুন কলেজের জন্য সাহিত্যেরও সমৃদ্ধি বাড়িতে পারে বাংলা সংক্ষিপ্ত লিপি মতিরিক্ত ৰাদ্ধ করা হইয়াছে চল্লিশ হাজার টাকা মাত্ৰ চৰ্দা না হওয়া দুঃখের বিষয় । ইংরেজীতে যেমন সাংকেতি নিলাম, তাহা আস্তাৰণ ও তাদের গৃহ নিৰ্ম্মাণে ব্যয়িত লিলি দ্বারা বন্ধুতা জাত লিখিয়া লণ্ডয়া যায়, বাংলা হইবে । ঘোড়া ও তাদের প্রতি দয়া ভাল জিনিষ , সেক্সপ লিখিবার অভ্যাল কতকগুলি লোকে করিলে অনেক তাহাদেৱ সুবিধা দেখা কৰ্ত্তবা। কিন্তু ছাত্ৰীদেৱ প্ৰতি কৃপা ভাল ভাল বস্তৃতা রক্ষিত হইতে পারে। বাংলা সাঙ্কেতিক কটাক্ষ নিক্ষেপ বোধ করি নিতান্ত অনাবশ্বক নহে লিপি যে নাই, তাহাও নহে । দৃষ্টান্ত-স্বল্পপ বলা যাইতে বেথুন কলেজের গৃহ নিৰ্ম্মাণ করা দরকার, ছাত্ৰীনিবাস পারে, যে, শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয়ের রোগ আরও বাড়ান আৰশ্যক, ছাত্ৰীদেৱ প্রশস্তত ব্যায়াম ও বৰ্ণমালার সাহায্যে বাংলা বক্তৃতা ও কথাবাৰ্ত্তা ক্ৰত লিপিবদ্ধ খেলার জায়গার প্রয়োজন আছে। তমি বি এ ক্লাস করা যাইতে পারে এই পুস্তক অ পৰ্যন্ত বিজ্ঞান ও গণিত পঢ়াইবার বন্দোবস্ত করা দরকার । পুস্তকাগায়ে পাওয়া যায় । গত বৎসর বেথুন কলেজের কয়েকটি ছাত্ৰী কোন কোন বসু মহাশরের এই বক্তৃতাগুলির জৱ পরিষদের বিষয়ে সম্মানের সহিত উীৰ্ণ ইয়াছে, কি কলেজে অনার বৈাতিক ও অন্তবিদ ব্যবস্থার কিছু উন্নতির প্রয়োজন কোল পাইবার অনুমতি না থাকায় এই ছাত্ৰীয়া প্ৰাইভেট তলায় তিনি সমুদয় সত্যকে কিছু কিছু অৰ্থ সাহায্য করিতে হাৰী বলিয়া পরিবণিত হইয়াছে কোন কোন বিষয়ে অনুরোধ করিয়াছেন । যে অনুষ্ঠান যত বেশী লোকে জনার কোস পাইবারও বন্দোবস্ত করা উচিত । অম্বুরাগের ভিত্তির উপর স্থাপিত, তাহার স্থামিয়ে সম্ভাবনা নুতন লেী প্ৰিদিপাল মিস জেনো কলেজের কাজে তত বেশী। এই জন্য, ২১ জন ধনীর দানের উপায় নি বেণ উৎসাহী, এবং ছাত্ৰীদের সুবিধ অবিধার প্রতি না। ফবিয়া সকল সভ্যের নিকট সাহায্য ওয়া ভালই তাহার বেশ দৃষ্টি আছে, শুনিতে পাই । তিনি অধ্যাপকদের হইয়াছে। সাহিতা-পরিষৎপত্রিকায় দেখিলাম, গত ২৭শে সঙ্গ মিলিয়া মিশিয়া কাজ করায় কাৰ্য্যসৌকাও হইয়াছে ।। চৈত্ৰ পৰ্য্যন্ত ৮৯/ আদায় হইয়াছে। আশা কৰি ৰাকী তিনি স্কুল বিভাগের কাজও কতকটা সাক্ষাৎ ভাবে দেখিলে টাকাও শীঘ্ৰ সংগৃহীত হইবে । ভাল হয় । বিশেষতঃ শিগদ্বিীদের সহিত তাহার সাক্ষাৎ সভাপতি মহাশয় দায় ও একটি সুব্যবস্থা করিয়াছেন । ।