পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰাণী—জৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড জি ইতে) এই অব সিদ্ধান্ধে পৰ্য্যৰসিত হইয়াছে প্ৰণার মূল ভিত্তি । অজ্ঞাত গুণিত লোকদিগের সমুখে, ক্ষে প্ৰণয়তা অনুসারে সামাজিক পদমৰ্যাদার আধোৱা স্বীয় বিশুদ্ধ শোণিতকে অব্যাহত ৰাখিবার জয় উ তা—এই মূল কে ভারতীয় জাতের গঠনসম্বন্ধে আৰক্ষাৰ্থ এই প্রাচীরটি তুলিয়ছিলেন। সেঙ্গী , নিয়ম বলিয়া রিলে বোধ হয় অতিশয়োক্তি করা সাহেবের মতে, জাতটা বাবসায়ের ব্যাপার ; বি ইৰ এই কথায় একটু সংশয় না করিয়া কেহ কি সাহেবের মতে জাতটা বিবাহের ব্যাপার । গোন্ধা যে দলবিভাগ হইয়াছিল, তাহাই দেখাদেখি, তাহাই ৱিজলী সাহেব যে-সব মাপজোক্ কবিয়াছেন, শ্ৰেণী : অনুকরণে, শাস্থের মজুৰী পাইয়া, ঐ-সৰ দল বিভাগ দিয়াছেন, সে-সম্বন্ধে বিচার-তৰ্ক কবিবার - স্থা ছাইরা পড়ে, এবং বিভিন্ন কারণ ও উপলক্ষ্যে উচ্চা হইতে কিন্তু মতঃ ইহা স্বীক কবিতে শাখা প্ৰশাখা নিঃস্থত হয় কারণ ও উপ হইৰে যে, যেসকল মতবাদে জাতিতত্বের দিক দিহা যথা : ভাষাসামা, নৈকটা, কিংবা ব্যবসায়-সামা, ধৰ্ম্মবিশ্বাস ভারতের সামাজিক, অৰস্থা জলোচিত হইয়াছে, সেই সকল বা সামাজিক সুবিধা তাৰ, এখনোপৰ্য্যন্ত, কতকগুলি বিৰোধী কথার মধে তিনি একটু বোব ফের কবিয়া অল্প পথ দিয়া ব্ৰাহ্মণ চেনীয় কঠিন সমস্যা-জালের মধ্যে ছি ত ইয়: দি সনাতন তি অনেকটা কাছাকাছি আসিয়া ছিয়াছে। ইহাতে করিয়া অজ্ঞলোকদিগে মনে অবিশ্বাস পঢ়িাছেন তার মতে পুরোহিতম গুলী অল্প অৱ উৎপন্ন হইবারই কথা গী জাতিসংমিশ্রণ ও নিতা হিয়া ক্ৰমণ যে পাশানা অঞ্চন কবিয়াছিল, তাহাই সমস্ত আকস্মিক ধরণের উপাদান সত্বেও, এতটা সম্পূৰ্ণ মিল মবিক প্রধান উৎস ক থা মাগ (ৱিজলী সাহেব নিজেও ইহা স্বীকাৰ করেন ইত ‘গণ, বিভিন্ন পৰিমাণে তাহার মধ্যে মিশ্ৰণ কতকটা অলৌকিক ঘটনা বলি, । মনে । নেপাল wটিতে লাগিল, এtণ মিশ্ৰণই উপবিভাগের সাহেব, লামাজিক পদমৰ্যাদা ৭ এমশিনের ক্ৰমবিকাশ সাধাকৃদ্ধির মুখ্য কাৰণ —এই দুয়ের মধ্যে যে মিল আবিস্কার করিয়াছেন সন্তু বদের মতবাদটা, তাহাৰ মতে, ট লোকসংখ্যা বিয়ে তিনিও খুব দৃঢ়নিশ্চয় । কোন অলৌকিক উপাধে সি ক্ষোর উপর তিতি এবং তাছার মতে উন্থ সম্পূৰ্ণ বিভিন্ন উৎস হইতে নিঃসৃত এই দুই মূল নিয়মেন একটি কলা সাগ লিংক্ৰান্ত জাতের ফাঙ্ক পরপর মিল হইতে পারে ? আমি এই সমাপ্তাকে বাদ বাহিক নিয়ম যদি সিন্ধাদের হাতে ছাড়িয়া দিলাম । নিপুণভাবে স্বীয় নিজস্ব হয় বিবাহিক নিয়মগুলি তাদের সমৰ্থন করিয়া এই এই পণ্ডিত যে বিভি সিদ্ধাথে যাতা দিয়া অগদিবাকি নিয়মের ঠিক পাশাপাণি উপনীত হইয়াছেন, তাহাতে সমস্যা সমাধান চলিয়াছে—পুৰ্ব্বে’ বলিয়াছি । আরো বেশী ব্যাপক বলিয়ে । তাহলের সিদ্ধান্তে সামাজিক সোপানে হইবে সমান পলিম … … বিভিন্ন আকারে, এই মানমাদার ক্ৰম সম্বন্ধে তটা স্নালোচিত হইয়াছে. কাবে বিবাকি নিয়মটা সৰুজনীন । বিবিধ পরিবস্থিত নামে, উৎপত্তি সম্বন্ধে ততটা আলোচিত হয় নাই বিধিবাহিক নিয়মাৰী দল গুলি হিন্দুসমাজের যে প্ৰাচীন বণ” শব্দ এবং অপেক্ষাকৃত আধুনিক সংস্কৃত, তলদেশে অধিষ্টি দেখিতে পায় বার ভাষায় এই বৰ্ণ শঙ্গেয় যে অৰ্থ কৰা হয়—তাহারই প্রমাণ “খাৰ”, আদিম অধিবাসী লোকের মধ্যে ( clan ) বলে—বিজেতা ও বিজিত জাতির মধ্যে, সাদা কালোর মধ্যে, দেখিতে পাওয়া যায় কখন কখন দেখা যা যে একটা স্বাভাবিক বিরোধ ছিল—সেই বিরোধের মধ্যেই মাত-একটাৰ মধ্যে বিলীন ইয়া গিয়াছে ৱিজলী সাহেৰ বৰ্ণভেদের অর দেখিতে পাইয়াছে । নিয়শ্রেণীর লোকেরা নিজের সমাজগঠনেয় অল্পবিৰাহের (endogamy),নিয়মগুলিই এই বৰ্ণভেদ ব্ৰাণিক বাৰম্বা পদ্ধতি মিশাইবার জন্তু বিশেষ আগ্ৰান্তি । - ২য় সংখ্যা] জাত সম্বন্ধে ৱিজলী সাহেবের মত ও তাহার সমালোচনা কেন না, উহা হইতে একটা আভিজাতা-সাম লাভ করা কিছুই বাখ্যা করা যায় না। যদি বিশেষ দিয়া ফেলা যায়া আদিনিবাসী জাতিদিগের ঐতিহ ও প্ৰথাদি, ভারতীয় আদিমবাসীর সমাজগঠনের উল্লেখ করা জাতগুলার স্থিরনিষ্টি অবস্থায় উপয় যে ক্ৰিয়া প্ৰকাত যদি এই স্বীকার করা হয় যে, দ্বিজগতের বাবা রিয়াছে, সে সম্বন্ধে, বিজুলী ও নেসীল, জনেরই এক ব্যবস্থাপদ্ধতির উপর, আদিমবাসী সামাজিক গদাপ মত। তাহারা উভয়েই বলেন যে, স্বশাসিত জাতিগুলি একটা প্ৰবল প্ৰতিক্ৰিয়া প্ৰকতি করিয়াছিল, কোন পরপর খণ্ডখণ্ড হুইয়া পায়, তাহা হইতে কতকগুলি উচ্চাভিলাষী পুরোহিত-সপ্ৰদায় উক্ত আদিমবাসী । তোয় উদদ্ভব হইয়াছে। কিন্তু ঐ প্রত্যেক জাতির গঠনকে হস্তাৱ করিয়া, উহাকে সংগ্রামের একটা আজ প্ৰতিষ্ঠানাদির উপর-অারো ঠিক করিয়া বলিতে গেলে — প্রযোগ করিয়াছি , তাহা হইলে সম্ভবত ঐতিহাসি আদিনিবাসী জাতির প্রতিষ্ঠানাদির উপর উeাৱা বে জোতের মুখ কিয়াইয়া দিতে হয়, কতকগুলি । প্ৰাব বিস্তার করিয়াছে তাহা অসমান পরিচালক শক্তির প্রতি অযথা-পরিমাণ শক্তিমত্তার আগ্নেীপ জা … যেসকল নিয়ন স্থাপন করিয়াছে ত ৰ্গত করিতে হয় সমস্ত হইতেই ইহা সুচিত হয় যে, ভারী অনেকগুলি নিয়মের মূল উৎসকে নেসীল, প্ৰাণ্যান সাতার যাত্রাপথে বে-সকল উপাদান বিশেৱভাৰে জ —যেমন মনে কর বিবাহিক নিয়ম কবি ছিল তাহা আৰ্য্য-উপাদান জিলী ঐ সকল নিয়নের মলে সকল উপাদান কাজ কবিয়ছিল তােহা কেবল স্থা কেৰল কতকগুলি মত সাদৃশ্যাভাস দিয়া পাইথাছেন -- বিবার-পাদক, আংশিক ও গৌণমাত্ৰ । বহিবিবাহিক বা ৭ বাধাসমুহ ; কিন্তু ইংতে কলিয়া তবে কি বলিতে হইবে, জাত ও এপ সাধ্বজনীন তথা গুলি একটা বিংশ নি … অ’ একে বাবেই নিল হইয়াছে ? না, বা ইহা হইতে ক্ষে আর রহিল না। একট পতন জ্ঞানের আভাস পাওয়া যায় ; তবে কিনা, বে-সকল মতবাণ অতীব ও সতি-বাহার হিন্দু জ্ঞানকে থার দ্বারা ভাল করিয়া আত্মত্ত করা জাৰ ঐতিহের দাসত্ব হইতে আপনাদিগকে মুক্ত করিতে সাংস সুবিধাজনক কতকগুলি আনুমানিক তত্বের ইঞ্জি পায় না, সেইসকল মতবাদ নি তাই সমৰ্থহীন অন্ধ হয়। ঐতিহাসিক বাস্তবতায় প্রয়োজনীয় টিকে যেসকল সিদ্ধান্ত অতীব অক্ষা তাৰ বাপক, সেই- অামাদের দৃষ্টি হইতে যেন আমরা অপসারিত, নাহি সকল সিদ্ধা গ্ৰহণ পক্ষে সতৰ্ক থাকা ও কন অাব ও নহে প্ৰতির জন্ত আধুনিক গবেষণা মধ্যে -ধ্যে বেস যদি বৰ্ণভেদ প্ৰথা স্থাপনের পক্ষে বাবা সামাই যথেষ্ট ! আলোচনা করিয়াছে সেই সকল আলোচনার নাট তাহা হইলে ভারত বাৰ্তত অকুপক্ষ দেশ স্থার অধিবে গুলি এই কারণেই আমি বৰ্জন কবিয়াছি। এমনকি এ পত্তি ত সহজেই চোখে পড়ে যে সকল তথা আলোচনাকে সুবুদ্ধিপূৰ্ব্বক আধ্য এলাকা ঐতিহাসিক শূল: অধুনা না কবিয়া মধ্যেই বন্ধ রাখা হইয়াছে, উহা নিতান্ত একটা কিছু ঠিক নিকেশ না করি, মৰ্ম্মস্থানে বা একটা প্ৰবেশনা করিতে পারে নাই । আপাতত উহা হইতে আদায়ের স্বাখা করে, তাহাও কম সুনীর নহে কিঞ্চিং লভ্য হইতে পারে। কিন্তু নিতান্ত বাগি মানবীয় সামাজিক তার আদিমকালে, সমাজগঠনের সাবতাবিক সিদ্ধান্তের যে কি বিপদ তাহা আমি চোখে সেকল লক্ষণ সৰ্ব্বসাধার স্বাভাবিক এবং যে-সকল আঙুল দিয়া দেখাইছি । লক্ষ বিভিন্ন জাতির মধে দেখিতে পাওয়া যায় জাতের অস্তিত্ব ভারত ছাড়া আর কোথাও নাই সঙ্কল লখণের উল্লেখ কবিয়া কি ইহার ব্যাখ্যা করা . অতএব ভারতের বিশেষ অবস্থার বেই এই হ ইতে পারে ? না, —এ সমস্ত অস্পষ্ট, দ্বারা ভাণ্ডাৱে চাৰি বড়ই উপায় খুজিত দুইৰে । অল্পায় আলোকথিা