১১৬ প্ৰবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড হইলে, তিনি নিশ্চয়ই প্ৰতিকারের সমুচিত উপাৰ টাৰনের দিতে বাধা হইয়াছেন । তাহার অপরাধ সন্তৰত এই ৰে চষ্টা করিবেন তিনি দেশের সাৰ্ব্বজনিক কৰ্ম্মে উৎসাহী ছিলেন, এবং দেশের লোক স্বশাসন ক্ষমতা পায়, তিনি এইক্লপ মৰ্ত প্ৰকাশ পরলোকগত জানলাল রায় । ক্যানিং কলেজের ছাত্ৰগণ সভা করিয়া তাহাকে খ্যাতনামা লেখক যুক্ত স্থানে লাল রায়, এম এ বিদা দিয়াছেন কলেজের প্রিন্সিপাল ক্যামেরন সাহেৰ বি এল, নবীপের দেওয়ান কাস্তিকেয়চন্দ্ৰ ৱায় মহাশয়ের সভাপতির বাৰ্গা করেন । তিনি বলেন, “অধ্যাপক, উপেন্দ্ৰ পুত্ৰদের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন ; কবি দ্বিজেন্দ্ৰলাল ছিলেন পঞ্চম । জ্ঞানেলাল বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মেট্ৰপলিটান নাথ বল ক্যানিং কলেজে একটি আবিক্ৰিয়া ও নুতন কাজ কলেজে যোগ্যতার সহিত অধ্যাপকতা করিয়াছিলেন করিয়াছেন। তিনি বুঝিতে পারিয়াছিলেন যে ক্যানি তিনি বঙ্গবাসী, পতাকা, ও নৱপ্ৰভাৱ সম্পাদকতা করিয়া কলেজের ছাত্ৰদের দ্বারা সমাজ-সেবা ( social service ছিলেন। অন্তিম নব্যাভারত, বঙ্গদৰ্শন, আৰ্য্যদৰ্শন, সাহিতা হইতে পারে, এবং তিনি ছাদের মতি ও শক্তি সমাজে হিতসাধন চেষ্টার দিকে চালিত করিয়াছিলেন । অধ্যাপক প্ৰদীপ, প্ৰবাসী, প্ৰভৃতিতে অনেক প্ৰবন্ধ লিথিয়াছিলেন বল কলেজে নবজীবনের সঞ্চৱ করিয়াছেন। যদিও তিনি পুস্তক রচনাও তিনি কবিয়াছিলেন। গরীব-সেবক দল গঠনের চেষ্টা তাহাঙ্গ জীবনের অন্যতম কাজ তাহার কাণে ছাড়িয়া যাইতেছেন, তথাপি তাহার স্থাপিত “গোখলে রচনায় চিন্তানলতা ও দেশহিতৈধিতার পরিচয় পাওয়াবাইত। ছাত্ৰ-শ্ৰামওীর মধ্য দিয়া তাহার সেবার ভাব করিতে গাকিবে এই মণ্ডলী দ্বারা খুব উপকার হইয়াহে) পরলোকগত কল্যাণকুমার মুখোপাধ্যার ইহা অধ্যাগক বলে স্মৃতি রক্ষা করিবে কাপ্তেন কল্যাণকুমার মুখোপাধ্যায়, আহি এম এস, এই মণ্ডলীও সভা করিয়া উপেন্দ্ৰবাবুকে বিদায় দেন। মেসোপটেমিয়া কুট তুৰ্কদের হস্তগত হইবার সময় বন্দী হন মানী পণ্ডিত গোকৰ্ণনাথ মিশে এই সভা সভাপতি একলে সংবাদ আসিয়াছে যে গত মাৰ্চ মাসে টাইফয়েড অরে অসন গ্ৰহণ করেন বস্তান্ত বিপন্ন লৰ পীদিগের তাহার মৃত্যু হইয়াছে। কল্যাণকুমার দুই দুই বার সুদ্ধক্ষেত্ৰে সাহায্যাৰ্থ যে-সব চেষ্টা হয়, উপেন্দ্ৰ বাবু, তাহার সম্পৰ্কে আহত হন, কিন্তু তথাপি নিজের কৰ্ত্তব্য করিতে বিরত বিশেল পরিশ্ৰম করেন । মিশ্ৰ মহাশয় তাহার অন্য অনেক হন নাই । যুদ্ধক্ষেত্ৰে সাহস ও স্বৈৰ্ঘ্যের জন্ম তিনি মিলিটারী কাজের ও প্ৰশংসা করেন সে ভূষিত হইবােৱ যোগ্য বিবেচিত হন বাঙালীদের মধ্যে তিনিই প্ৰথমে এই সন্মানের যোগ্য বিবেচিত হইয় লৰ্ড কারমাইকেল ও রামকৃষ্ণ মিশন । ছিলেন । তাহার পর শ্ৰীক্ত কানে জোতিলাল সেন গত ১১ ডিসেম্বর বড় কারমাইকেল দরবায়ে ৰে আই এম এস । কল্যাণকুমার বন্দী হওয়ায় তাহার পরিবার ৰকৃত করেন, তাহতে বলেন যে বিপ্লবপ্রয়াসীরা রামকৃষ্ণ সকলে, বিশেষতঃ তাহার জননী ও সহধৰ্ম্মিণী, অত্যন্ত শোক মিশন প্ৰতি জনহিতসাধক সমিতির সভ্য হই পান।. তাছার জননী কিছুদিন পূন্দে পরলোকগত নিলে দণ বৃদ্ধি করিলার এবং দেশে অসন্তোষ উৎ হইয়াছেন । গত বৎসর তাছার শিশু কন্যাটিও মৃত্যুমুখে পাদনের চেষ্টা করে লৰ্ড কারমাইকেলের এই উক্তি তিত হইছে । তাহার বিধবা পীর শোক অবৰ্ণনীয় । যে কুফল ফলিবার সম্ভাবন, তাহা আমরা বিদেশে বন্দীদশায় বঙ্গমাতার এই বীরপুরে অকালে প্ৰবাসীতে দেখাইবার চেষ্টা করিয়াছিলাম । দুঃখের বিবা পয়ালোকযাত্ৰা অতি শোকাবহ ঘটনা এইরুপ কুফল কিছু ফলিয়াছে। মিশনের কপক্ষ লক প্ৰবাসী বাঙালীর প্রশংসা । কারমাইকেলের নিকট একটি আবেদন পাঠাইয়া দেখাইল শ্ৰীক্ত উপেন্দ্ৰনাথ বল, এম এ, লক্ষেী ক্যানিং কলেজে ছেন যে মিশনে বিপ্লব পয়াসী কেহ নাই, এবং ইহা যদি অধ্যাপকতা করিতেন সম্প্ৰতি, তিনি ঐ কাজে ইস্তফা সেবার কাদ" খুব করিয়া থাকেন, কি মূলতঃ ইহা । ২য় সংখ্যা] বিবিধ প্ৰসঙ্গ—পুস্তকাদির সপ্ৰদায়। আবেদনে ইহাও লিখিত অাছে যে পরমহংস এই যে কে কত নানুষ মারিতে পারে ? হস্ত হত অপেক্ষা রামকৃষ্ণের নামের সহিত সংমিষ্ট আয়ো কোন কোন সমিতি অধিক সভা, ইহাই বৰ্তমান যুগের সিদ্ধান্ত হইয়া দাড়াইয়াছে । কিন্তু তাহাদের সহিত মিশনের কোন সম্পৰ্ক তদনুসারে বাংলাদেশের হাতী, বাঘ, ভালুক, প্ৰভৃতি বহু নাই । এইরুপ নানা যুক্তি প্ৰয়োগ করিয়া মিশনের কত্ত্ব গুলা ক্ৰমশঃ সভ্য হইতেছে, বলিতে হইৰে; কারণ পক্ষ যঙ্গের ভূতপূৰ্ব্ব গণরের নিকট প্ৰাৰ্থনা করেন যে তােহাৱা উত্তরো বেশী মানুষ দায়িতে সমৰ্থ হইতেছে তাহার কার্ষাকাল শেষ হইয়া যাইবার পূৰ্ব্বে তিনি, রামকৃষ্ণ বহু জন্তুদের গুড়, দাঁত, নখ প্ৰভৃতি স্বাভাবিক অস্ত্ৰ মিশন সম্বন্ধে তাহার উক্তি দ্বারা লোকের বে স্নায় ধারণা আছে মানুষের হাত পা দাত নথের তেমন জোর নাই। তাহা দুর করিবার কোন উপায় কবিকেন মানুষকে আত্মরক্ষা বা পরহত্যা করিতে হইলে বিদ অনুসারে লৰ্ড কারমাইকেল কলিকাতা হইতে চলিয় অকের সাহান চাইতে হয় সুতরাং নিরস্তু দেশে বহু জয় ইবার দিন স্বামী সারদানন্দকে যে চিঠি লিখিয়া ধান হাতে অনেক মানুষের প্রাণ যাওয়া আশ্চয্যের বিষয় নহে তাহার কিয়দংশ নীচে উক্ষত করিয়া দিতেছি ও লক্ষার বিষয় বটে। লচ্ছাটা গবৰ্ণমেণ্টে বেশী কিম্বা re very much to hear that words used by মোদের বেশী, তাহা একটু ভাবিলেই আমরা নিজে নিজে arding the ission sh ould inve.led in any y to the tail. স্থির করি। সইতে পারি and educatio n or the lission his done at is doing. As yºu, সাপের কামড়েও মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়াছে । w, ৯ ১৯১৪ সালে ১৩৫১ জন মবিয়াছি ১৯১৫তে ৭৯ জন and সাপগুলাও কি বেশী সভ্য হইয়া পড়িতেছে? ºr of social service for the people. Whit ১৯১৪ সালে মানুষের হাতে ২৮২টা বহুজন্তু মাকু পড়ে ; ১৯১৫তে ২৭৬৯টা মরিয়াছে । সুতরাং মানুষের বই tract to their orgar মারিবার ক্ষমতা এক বৎসরে কিছু কবিয়াছিল বলিতে | actu te the Mission the হইবে মাসগুলা বোধ হয়, অসভ্য হইয়া যাইতেছে lous use is being mate পুস্তকাদির প্রকাশ হ্ৰাস । ৷ d repatition of the Raskrishan have full syn tly with the re ns of the ১৯১৬-১৭ সালে বঙ্গে ৪৭৯৩ পুস্তক, এবং সামরিক ot in it was this ttbuse o th a re of the mission th পত্রের ভিশ্ন ভিন্ন সংখ্যা বাহির হইয়াছিল be words সালে ৩৯৯৭ পুস্তক ও সাময়িক পত্ৰিকার ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা name hy প্ৰকাশিত হইয়াছিল । ভারতবর্ষের অক্ষা প্ৰদেশ অপেক্ষা রামকৃষ্ণ মিশন রোগীর চিকিৎসা ও সেবা, গিষ্টি বঙ্গে বেশী বহি ছাপা হয় বটে, কিন্তু পাশ্চাত্য সভ্যদেশ লোকদিগকে অন্নবস্তুদান, প্ৰতি যে-সব কল্যাণকর কাজ ফরেন, তাহা অতি মহৎ আমরাও ইচ্ছা করি যে এপে সকলের তুলনায় আমরা খুবই কম বহি লিখি ও পড়ি পুস্তক রচনা ও পাঠ মানুষের উন্নতির একটা লক্ষণ কাজের সর্বপ্ৰকার বাধা দূরীভূত হয় । দেশেই বাজে বই অনেক মুদ্রিত ও পঠিত হয় বটে, কিন্তু মানুষ ও বনু জন্ত । ভাল বহিও অনেক প্ৰকাশিত ও অীত হয়। বিলায়েন ১৯১৪ সালে বঙ্গে ৩৩২ জন মানুষ বস্ত জন্তু কতৃক হত লোকসংখ্যা বাংলার প্রায় সমান তথা ১৯১৫ সালে হয়, ১৯১৫তে ২৩ জনের এই প্ৰকাৰে প্ৰাণ যায়। তন্মধ্যে শুধু বহি ( সাময়িক পত্ৰ নয় ) প্ৰকাশিত হইয়াছিল, সূতন ১৯১৫ সালে হাতী, বাঘ, চিতাবাঘ এবং তালুকে ২৭৫ জনের বহি—৮৯৯, এবং পুরাতন বহির সূতন সংস্করণ —২৯৮ প্ৰাণ বধ করে । ১৯১৪ সালে এই সব জন্ম ১২৮ চনের মোট ১৭৮৫ । নুতন বহির মধ্যে গল্প ও উপন্যাস ৮৪৩ প্ৰাণবৰ করিয়াছিল সাতার আধুনি ক একটা মাপকাঠি থানা মাত্ৰ, বিজ্ঞান , সমাজত ৫.৮, ধৰ্ম্ম ৫ heard is to oth lheir ºw water
