পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলা বাহুল্য এটা পুনশ্চ ডাকে মারা যাবার অভিপ্রায়েই তোমাকে লিখে পাঠালুম ; এটাতে পস্টারিটির ঠিকানার টিকিট মারা হয় নি। তিন সমুদ্র পারে আছি— ভারতসাগর, মধ্যধরণী সাগর আর অতলান্তিক— তোমাদের সদ্য খবর পাবার আশা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করেচি। যুরোপে পৌছে তাজা খবর পাব বলে ভরসা করে আছি— কিন্তু যে রকম আভাস পাওয়া যাচ্চে তাতে বোধ হচ্চে ভারতের খবরের পনেরো অানাই shoeখবর। “গোরু মেরে জুতোদান” বলে একটা প্রবাদ আছে ; কৰ্ত্তারা আমাদের গোরুও মারচে, আমাদের জুতোও দান করচে ; একে বলে শূ-শাসন । ইতি রবীন্দ্রনাথ שכי ৯ জানুয়ারি ১৯২৫ কল্যাণীয়েষ্ণু ইটালি অভিমুখে চলেচি। কিন্তু মনে উৎসাহ পাচ্চি নে, মনে হচ্চে এবার অযাত্রায় বেরিয়েছি । আসল কথা, প্রাণের শিখা মান হয়ে এসেচে। বুয়েনোস্ আইরেস-এর বড় দুজন ডাক্তার অামাকে উল্টিয়ে পাল্টিয়ে পরীক্ষা করে শেষকালে রায় দিয়েচেন, যে, দেহের কল আর বল এই দুটো পদার্থের હૈં ৯ জানুয়ারি ১৯২৫ ミ?●