পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী— আষাঢ়, ১৩২৪ , , ভাল করিয়া বুঝিলেন না, কাজেই সাটি মহাশয়ের ঘর এই ইচ্ছায় লেডি শেভারেণ লা পায়িনীকে কিছু টা দেপাইছা দিবার অনুরোধ করিয়া তাহাৰ কথার স্ৰোত বন্ধ দিয়া ক্যাটরিনাকে সঙ্গে করিয়া বাৰ্ত্তী ফিরিয়া আসিলেন করিলেন । সৰু সৰু অন্ধকার সিড়ি । । পামিনী অাগে স্বর বিষ্টমারের সঙ্গে পামৰ্শ করিয়া যেয়েটার আগে চলিয়া উপরে মহারাণীর জন্য দরজা খুলির দাড়াইল বাসস্থা করিতে হইবে । কারাকাটি মিসেল শাৰ্পের আ দরজার উলটা দিকে একটা নীচু গাটে ষ্ট্ৰে বিছানা । মা কিছু ক্যাটেরিনাকে কোলে করিয়া আনিবার তাহার উপর সাট পড়িয়া আছে তাহার চোখ দু কাচের চোথের মতন অলঙ্গল করিতেছে। ঘরে লোক দুখ দেখিয়া হা মনটাও এমন হইয়া যায় যে চোকার কোনো সাড়া সে পাইয়াছে বলিয়া মনে হইল না গটখিটে নাও এক ফেঁটা চোগের জল না থাটের তলার দিকে একটা সানা টুপি পৰিয়, এক পালি না সে শাপ বিশেষ কারণেই কামা ছোট মেয়ে বসিয়া অাছে তাহার বন্ধ তিন বৎসরের টাকে বাদ দিয়া চলিত চোখের পক্ষে কান্নাই ৰে বেশী হইবে না। পায়ে দুটা চামড়ার জুতা, তাহার উপর - জগতের া মধ্যে সহ-চেয়ে অনিষ্টকর এ-কথা তাহার রোগায়োগা দুটো ফাকাশে হলদে মতন পা দেখা প্ৰায়ই শুনা যাই, যাইতেছে । গায়ের সাধার কাপড়া বোধ হয় এ কালে ঠেলে কিবা পথে, ক্যাটরিনা সম্বন্ধে লেী চটকদার ফুলকাটা ে রেশমী ছিল শোৱে মনে মনে অনেক ব্যবস্থাই করিলেন ওইটি মাত্ৰ তাহার সম্বল তাহার ছোট মুগানার নামে শোনালে একটি চিন্তাই সকলে উপরে স্থান পাইন বড় বড় কালো চোখ দুটি পুরানো হাতীর ধারে অদ্ভুত নেয়োকে উৎস ও লগা গিয়া মান্না করিলে হয় নী মূৰ্ত্তির মণির চোখের মতন ঋৰাক্‌ করিতেছিল তার হার বংস হ’দের বিলা হই ভে, কিন্তু শো হাতে একটা থালি শিশি । তাহার ছিপিটা বার বার টু প্ৰাসাদ করে মধু কাকলি ত একদিনও ষ্ট করিয়া খুলিয়া আর বন্ধ কবিয়া সে গেল কবিতছিল যায় নাই ; এ সঙ্গীতের একটু ধ্বনি যদি সেখানে উঠে, অর লা পাঙ্গিনী বিছানার ক ছে গিয় বলি, “এই যে ভাল বই মন নিশ্চই হইবে না। তাহার উপ রাণীমা এসেছেন কিন্তু তাহা মুথের কথা মুণেই হিয়া৷ পোপ নুরো শিশুটিকে গঢ়ি প্ৰোটোণ্টের মতন গেল, তখনই আবার চমকাই চীৎকার বিয়া উঠিল, বিতে ৭ দিলে এবং এই ইতালীয় শাখায় ইংরেজী স্ক হা ভগবান ! এ যে সব শেষ হয়ে গেছে । ” লাইতে রিলে ত' পুটানের বেগা কাজই হইবে। তাই । বটে চিঠিখান খাসতে পাঠানো হয় নাই, তাই ষ্টি এই বাণস্থার সম্পূৰ্ণ বুজি হতভাগ্য সার শেষ বাসনা অার নিটা না সে যে ছেলেমেয়ের তিনি খুবই ভক্ত, কাজে ই সেই মুহূৰ্ত আশা করিয়া ছিল এই বড়-রের ইংরেজ-স্বরণী হাতে এই বাণে দেী চোট বাদটিকে একেবারে তাহারাটিনাকে সাঁপিয়া দিবে। যে হাৰ্ত্তে সে বুনিয়ালি করিয়া লইলেন । টিন: পুগিীতে যে ৰ এবার মৃত্যুর ডাক আসিয়াছে, সেই মুহূৰ্ত্ত হইতে তার হার কাছে এই মাকই নিত লেঙি শেভারেল দুৰ্ব্বল মস্তিকে কেবল ওই কথাই খুধিয়াই তাহা সন তাহাৰ স্বামী কেই কিন্তু মেয়েটকে নিজেদের পদে কুৰি আছে, দয়া আছে, এই দরিদ্র অনাথ শিশুকে তিনি লইয়া কন্যার স্থানে পাইবার কোন কল্পনা করেন নাই কিছুতেই পায়ে ঠেলিতে পারিবেন না । তাই সে তাহার ইংরেজের মুক ও কুলগ ঠাহীদের শিরায়-শিরায় এ দশনভিখারী হইয়া ওই কাগজের টুকরাটুকু পাঠাইয়াছিল। সজাগ ভাবে বহিত যে এসব ঔপন্যাসিক কায়নার সেখাদে প্ৰাণনাও তাহা পূৰ্ণ হইয়াছিল, কিন্তু মুখ ফুটিয়া ভিক্ষণ কিবা কোনো পথই ছিল না। আশ্ৰিত অনাথ চাহিবাব ময় সে প্ৰাণটাকে ধরিয়া ব্লাবিতে পারে নাই। মতনই সে ডাম্বাদের বাড়ীতে মানুষ হইবে । আগেরে মৃতের প্রতি মানু শেষ কৰ্কটুকু যেন ভদ্রভাবেই হয় দিবে এখন। পশম বাছা, হিসাব রাধা, পড়িয়া শুনানে, এই ৩য় সংখ্যা ]] প্ৰবাসী বাঙ্গালী ও বঙ্গসাহিত্য ২৭৫ আরও কত কাজ অাছে বয়সে খন গৃহিণীর প্ৰবাসী বাঙ্গালী ও বঙ্গসাহিত্য আলো স্নান হইয়া আদিৰে গুণন টনাই হার বাকিপু হেমচন্দ্ৰ-পুস্তকালয়ের মৰগৃহ প্ৰবেশ উপলক্ষে তিতাব নার স্থান লইয়া এসব কাজ কবিয়া দিবে। কীয় অল্প নুতন বাণ চোপ কিনিতে শলাগী বাসিক ফরাসী জাতির মধ্যে একটা চলিত কথা জাছে বহির হইয়া পড়িল—স্বৰ্তী টুপি, ফুলকাটা জামা আর There is a nº mi ller Napoleon, cleerrer an Telleyrand That mat তা জোড়া সব কয়টাই বদলাইতে হইৰে is all নার জীবনের শিট পূৰ্ণিমা জনী কাটিয়াছে অর্থাৎ সমুদ্রগুপ্তের চেয়েও বেশী ক্ষমতাশালী, মধ্যে সে অজ্ঞাতে অনেক দুঃখ কষ্ট অমঙ্গল, সহিমুছে চাণক্যের চেয়েও বেশী ধূৰ্ত্ত একছন লোক আছে অৱই প্ৰথম বেনা তাহাকে স্নানইয়া দেখা দিল লোকটার নাম মনুষ্যজাতি । শ্ৰীক অাজার বলেন “অজ্ঞতা বেদনাহীন অমঙ্গল ?” কোন দেশের গৌরব বা ক্ষমতা সেই দেশের দুই একজন মহাপুৱাৰে উপর নিৰ্ভর করে না, সেই দেশের ধূলায়লাও সেই দলে ইফাদের সঙ্গে অত সাদাপ্ৰণলোকের সমবেত বিদ্যাবুদ্ধির উপর নিৰ্ভর করে। কি মুখশুলি অ’ বেশ মিলিয়া মিশিয়া থাকে বিহুত যে মাঝে মাকে বেদনাময় নক্ষণ হইয়া বাড়ায় -হে পরিমাণে দেশের মাঝারি গোছের লোক বেশী জানে সাক্ষী অনেক আছে অনামিকা সোনার আং শুনে, ঠিক চিন্তা করিতে পারে, বেশী সত্য ও একতা সেই পরিমাণে ঐ দেশের জাতীয় শক্তি প্ৰবল হইবে । য়া একথানা নিৰ্দ্দয় হত যখন টা দিক থেকে মুণগান হলেও তাঁহাই দেখা যায় । রণনীতি সম্বন্ধে সৰ্ব্বশ্ৰেষ্ঠ লেখক, তি থাকে তখনকার কথা সাল যে গাইয়াছে সে বলিয়াছেন "War is a পাঠক যদি এ : ভোগ কখনো না করিয়া contest the we c spirits of two ma তবে মিসে স শাপে সাবান জলের অভিনব ং যুদ্ধ হৰে দুটি জাতির হৃদয়বলের পরীক্ষা। ভিষেকে কাটেদিনা দে কি মাতনা হা করিয়াছিল। এই জাতীয় বলদ্ধির একমাত্ৰ উপায় জাতীয় জ্ঞানবৃদ্ধি, তাহা মোটামুটি ধারণাও আপনার কনার অতীত এবং ব্লাষ্ট্ৰীয় জ্ঞানবৃদ্ধি মাতৃভাষার সাহায্য ভি হইতে খে বিষয়, এই ভ্ৰীগণ পীগা পরেই সোজা সে লেি বে না। দেশের সাহিতা যতদুর উন্নত, বিচিত্র ও সত্য, বসিবার ঘরে আনন্দের লোতে আসিয়া দেশের লোকের জ্ঞান ও তত উচ্ছ, বিবিধ এবং সেখানে ভাঙিবার অল্প থেষ্ট খেলনা ছিল, স্কার মাতৃভাষা প্ৰচলিত প্ৰস্থ হইতে আমরা যে বিদ পারের উপর মোকাপোড়া থেলা ইল, জাবার লাভ কৰি তাহ অতি সহজে, অতি অদৃশ্বকাপে এবং দিনের কট নিরীহ কুকুরও নিৰ্কিবাৰে তাহা হ’তে চলে, দিন অধিকৃত ভাবে আমাদের মধ্যে প্ৰবেশ করে ) লি সহ কবিয়া পঢ়িয়া থাকিবার জন্য প্ৰস্তুত ছিল আমাদের সঁজে প্লানের যে স্তরে উঠিয়াছে তাহা কথাবার্তা এশা দেবী আহারে ভ্ৰমণে আমাদের ছেলেদের নিজস্ব হইয়া মাহ বঙ্গ যেমন জ্বল হইতে, গাছ যেমন মাটি হইতে খাদ্য ও । মুক্তামালা সংগ্রহ করে, আমাদের জাতীয় জীবনও তেমনি দিী তোমারি আধাতে মোর, হে নিষ্ঠা প্ৰিয় সাহিত হইতে বন ও প্ৰাণ পার যে পরিমাণে কোন যে ব্যথা মুকুতা হয়ে লুটছে ধূলা স্থানের জল বা মাটি বিশুদ্ধ ও ওজস্বী রাসায়নিক গুণে ভূষিত, ক্ষণেক থামিয়া পথে করে তুলে নিও, সেই পরিমাণেই তথাকার মাছ ও গাছ সবল হয়, বড় হয় বাকে গাথিয়া মালা পবি ও গলা যে দেশের মাতৃভাষায় অতি উত গানের, বিবিধ বিজ্ঞানের বিনলকুমার ঘোষ বং পৃথিবীর, এমন কি ওই সমস্ত অংশের বিণতা