পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৩০ প্ৰবাসী-ভ্ৰাষাঢ়, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড পুত্র তখন কাৰ্য্যারে কোথায় গিয়াছিলেন, তিৱতরাজ্যে তিন বৎসর ফিরিবার কথা। ব নঃ “আমার ছেলেও তোমাৰ জাপানী প্রমণ একই কাণ্ডাগুচির মণ বা গ সঙ্গে যাইবে আমি এ প্ৰস্তাব শুনিয়া অত্য হইলাম। তাহকে আমার জীৰ্ণ পাদুকার কথা বলিলা ত্ৰয়োদশ অধায় । মীর চামড়ার তালি লাগাইরা সেট মেরামত কৰি দামী বৃদ্ধা কিন্তু চমীর চামড়া দিন চলে ভিঞ্জাইয়া না আমার ডাক শুনিয়া একজন বুদ্ধা তার হইতে মুখ সেলাই করা যায় ন বণিলেন ধান হয়ে বাহির করিয়াই দেখিয়াই বাহিরে অনিয়া অমাব হিগ্ৰহ আমাদের কালই বাইহে হইবে । তুমি সেখানে গিয়া পরিহিত, ধূলিধূসরিত ক্লান্ত ও পৱিশ্ৰাপ্ত মুদ্ধি দেখিয় বিশাম করিও, সেই সময় তাও মেরামত কহিয়া সইৰে বসিয়া উঠিলেন অহা । কোন তাঁধা প্ৰতি অামা ছেলে তা পাৱ দিয়া যাও সেবা তাহাকে দেখিয়া ভীত হইবা কোন লক্ষণ দেৰিণাম গিয়া তাহাকে ফিরাইয়া দি , এই সকল না। তখন সাহস কবিয়া বলিৰাম “আমি কৈলাশ-পাতের পথ বাবে শুইতে ধাইতেছি এমন সময় তাহা স্বামী, লাসা হইতে অসিতেছি । আমাকে ৮ আসিয়া উপস্থিত দেখিলান মাতাপুরে যদি তাবুত আশ্ৰয় দেন, “বাচিয় যাই — বাহিকে বড় পাচি উপর অগাধ ভক্তি—তিনি তাদের দীত । বৃদ্ধ৷ আনন্দিতচিৰে আমাকে তাহার তালুং ক্তি-বিশিষ্ট কোন দেবতা, মা নহেন পরদিন অশ্ৰহ দিলেন। যখন ঠাকুর তিন গিয়া বসিয়াছি তখন উঠিয়া ব্লার অাগাক্ৰমে পুত্র আমার পর চমী তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন “কি কবি তু চমী বা জাতীয় জীব এসেছ ? এ-ব্লাঙ্গো সহজে কেহ আসে না ?” আমি বললাম অনেকট বো :- কিন্তু সাধু গিলং নিপোচির নিকট যাইতে িnাম কি পথ : গরু চেয়ে কম ক’ক , হারাইয়া এদিকে আসিছি ; তিনি চমী-গাই এই বাক্য বিশ্বাল কবিলেন, এবং কেলিতে চা টিতেছিল। ৭ তাণ— আর শিং এত খ এবং চাল যে তাহা হইতে এক বাঢ়ি চাপিয়া আমার দিন আমি : , বাসিক মী গাই এর প্রকৃতি লইলাম গমের ব-টার মত এক পকার নয়, ৭ সাধারণ গাভী অপেক্ষা শান্ত । চমী খাদা অামা দিতে আসিলেন অানি বিন ভাবে বাসার চীনের প্রধান অবলম্বন স্থার পুত্ৰ, বলিলাম “আমি বৌদ্ধ শ্ৰমণদি বা এক আহা আমার বিবিসিক ” এই কথা শুনিবানা রক্ষার নিজের মন্ত্ৰ অপর একটির পৃষ্ঠে সেই সাধুর জন্য আমার প্রতি অগাধ ভক্তি জন্মিণ কথা প্রসঙ্গে তিনি পতা সহি ই০ গমের তুটী, বে গিলং নিপোচির গুহা সেখান হইতে ইতালি যা পূ: আনা এক একদিনের পথ - সে অঞ্চলে তাহার রায় সাধু আর দিনে, ইহাল তুলা আদ-অভ্যর্থনার বন্ধ অ্যৰ একজনও নাই, তাহাক দৰ্শন কৰিলে অনেক পুণ্য ও এই-পকারে হইয়া আমরা সাধু অশেষ ফল লাভ হয় তাহাকে দৰ্শন কৱিবার জন্তু মাত্ৰা করিলাম। উত্তৰ-পশ্চিম দিকে দুই আড়াই আমার বিশেষ করিয়া অনুরোধ কহিলেন । পথে একটি চড়াই উতরাই ভাঙ্গিয়া চলিয়াছি, এমন সময় নদী আছে, তাহার দল এত ঠাও। যে হাটিয়া পার শিলা-কৃষ্টি আর হইল দুই ঘণ্টা পথে বসিয়া হওয়া অসন্তৰ । তিনি বণিলেন যে, তার একটি চমী হইল এই অবসরে আমার সঙ্গীর নিকট গতে চড়িয়া আমি তাহাঁপার হইতে পারিব বৃদ্ধার তথ্য সংগ্ৰহ কবিয়া লইলাম অাবার চলিতে ৩য় সংখ্যা] তিৰুতরাজ্যে তিন বৎসর রিয়াশীশ্বই ১২০ হাত চণ্ড এক নদীর তীরে অসিদ্ধ চতুৰ্দশ অধ্যায় । লোছিয়া চমরীতে চড়িয়া সহজেই তাহা পার হইলাম, গুহাবাসী সাধু। ঐাপ আরও দুইটি নদী পার হওয়া গেল বে সাধুর সহিত সাক্ষাৎ করিতে চলিলাম তিনি বুদ্ধ মাইল চড়াই পার হইয়া এক শুভ্ৰ পৰ্ব্বত দৃষ্টি সাধারণ বাকি নন সেই গুহার চারিদিকে ১৮ মা গোচর হইল সঙ্গী বলিথ “ঐ সেই সাধুর আবাস।” পৰ্য্যন্ত লোকের তিনি ইষ্টদেবতার হায়! সে ই নিকটস্থ হইতে লাগিলাম ততই দেখিতে পাইলাম সমুদায় লোক পয়ন করিবার পূৰ্ব্বে উহার দিকে ফিরিয়া পুবে যাহা প্রকাও পৰ্ব্বত বলিয়া মনে ইয়াছিল বাধিক বার বার নিতে মস্তক অবনত কবিয়া বলে “আমি এ তাহা এক বিস্তীৰ্ণ গুহ’, তাহার সম্মুখে ধূসর বা এর আর গিলং এর শরণাপন্ন হইতেছি, তিনি আনার পত্ৰিাতা প্ৰভু হা দেখিলাম শুনিলাম সেখানে গিলা নিপোচি আমি দেখি সাধু গুহায় সম্মুখে প্ৰায় ২০ জন লোক অপেক্ষা যোৱা বাস করে সাধু গুহা সমুখে পেখিতে প্ৰায় করিতেছে, তাহারা সকলেই রাত্ৰে পৰ্ব্বতের নিকটে তালু আনার সঙ্গী, সাধু চকুণ দশন করিবার বানি যাপন করিয়াছে । তাহারা সকলেই সাৱ দৰ্শৰ ইচ্ছা প্ৰকাশ কবিলেন, কি শুনিলেন তখন কিছুতেই কাজী । আমি যতদিন ছিলাম প্ৰতিদিনই এই সহিত সাগাং হইতে পারে না দেবিয়াছি । এই সময় ভিন্ন অন্য সময় সাধুকে দৰ্শন করা এক শিষ্যের নিকট তাই মাতার প্ৰেৱিত সদায় না প্ৰায় দ্বিপ্রহরের সময় আমরা গুহা সতে উপহার-সামগ্ৰী কাথিয় কহিলেন বলিও যে পাবা; এই উপস্থিত হইলাম । দেখিলাম গুহার দ্বার স্কন্ধ । সদায় পাঠাইয়াছেন পথে শিলাবৃষ্টির জগু দেরী হ ইয়া তখনই প্ৰায় ৭৭ বৎসরের একজন বৃদ্ধ স্থার খুলিয়া আমাদে আমাকে আজই ফিরিয়া যাহঁতে হইবে।” সে সক্তি নিকট উপস্থিত হইলেন । যাহার যাহা অৰ্ঘ্য ছিল, যা চলিয়া গেল মি সেই গুহা সাধু শিঘোৰ সহিত নিকট দিল, তিনি সমুদয় গ্ৰহণ করিয়া সকলকে ে যে তাহার নিকট হইতে কৈলাশ নানা সংবাদ গ্ৰহণ করিতে লাগিলান সে ব্যক্তি বাহ আশীৰ্ব্বাদ করিলেন। সাধু এক টেবিলের অপর পারে সেখান বইতে কৈলাশ ছিলেন, সকলে সাধুকে দৰ্শন করিতে গেল । ত ২২২৩ দিনের পথ-পথে মানবের সমাগম নাই, যদি প্ৰত্যেকটেবিলের সম্মুখে গিয়া জোড়হড়ে মস্তক আৰু থাকে তবেই পিণ -- তাহা । নিশ্চয় ডাকাত । আমি করিয়া বাহির করিয়া দাড়াইল জিলা । নথি এই প্ৰকার শুনিয়া বল পাকাতের হাতে পালে ভয় নাই, যথা- দীনতা জানাইতে হয় । সাধু প্ৰত্যেকের মস্তকে স্থা লম্ব দিয়া প্ৰাণ চাই ।” নানাবিধ কথাবার পর রাখিয়া আশীৰ্ব্বাদ কবিতে লাগিলেন। যােহাৱা পদাৰ্থ ধ্যানধারণায় সময় অতিবাহিত করিয়া শয়ন তাহীদের মস্তকে দুই হাত রাখিয়া আশীৰ্ব্বাদ করিলেন করিলাম। পরদিন চক্ষ পুলিয়া দেখি শিযাটি গুহার বাহিরে আমার মস্তকে দুই হাত রাখিয়া তিনি আশীৰ্ব্বাদ আগুন জালাইতেছেন আমি উঠিছ মুখ না ধুইয়াই ধৰ্ম্ম আমি দেখিলাম সাধু আকৃতি অতি সৌম্য এবং স্বী পাঠ করিতে বসিলাম আমি যে লাসা হইতে দেহ দৃঢ় এবং বলিষ্ঠ, যদিও বৃদ্ধ তথাপি দেহে স্বাস্থা বলিয়া পরিচয় দিয়াছি, মুখ ধোয়া লাসার রীতি শক্তি যথেষ্ট অাছে । সাধুর এমন বলিষ্ট আকৃতি দেখি নয়, আমি কি কারিয়া মুখ ধুই ! আমি যে কি অস্বচ্ছন্দ বোধ আমি বিক্ষিত হইলাম। কিন্তু যাহা দেখিলাম এবং নিয়া দ্বিতে লাগিলাম তা আর কি বলিব ? লাসার মত হওয়াও তাহাতে আর সংশয় মাত্ৰ হিল না যে তিনি বাস্তবিদ চাই। সেই মুখেই আহার কবিয়া বেলা ১১টার সময় সাধু সন্ধুি-জীবের প্রতি তার অসীম দয়া। আমাকে দেখিয়া সহিত সাক্ষাৎ করিতে চলিলাম বলিলেন তোমারা বাক্তির এই দুৰ্গম পাথে ভ্ৰমণ সালে ন, তুমি কেন এখানে এসেছ