পাতা:অমরনাথ (কৃষ্ণচন্দ্র রায় চৌধুরী).pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমবনাথ । ৬১ { তর্কপঞ্চাননের প্রবেশ ) দ্যাথ দিখি, এই কি তোমাব ঠাকুর ? তর্ক। কোই, কোই, ( হস্তে উত্তোলন করিয়া ল্যান্টনের আলোতে দেখিযা ) আহা ! এই তো বটে। এই যে আমার রাধা—আহা এই দুর্ঘটনা হওযাতে মুখ-চন্দ্রিমা যেন মলিন হয়েচে ! অtহা! এনিম্পত্র বাপ ! তোমাদের অলৌকিক ক্ষমতা । তুমি চিরজীবী হও, প্রাতঃবাক্যে তোমাব কল্যাণ হোক ( পদরেণু লইয ইনস্পেক্টরের মস্তকে দিতে ইনস্পেইব হস্ত ধারণ করিয়া নিবারণ কবা ) ত থাক থাক, ভাল তা নাই হল—আমি এমনিই আশীষ কোচ্চি। আহা তোমাব- চমৎকাব ক্ষমতা। ইতিমধ্যে তুমি কি রূপেই স্কৃত কোবলে ! কোই আমার সে ন্যায়বাগীশ ভায় কোই ? তঁর মুখখন একুবার দেখি আমি । টোল কোরে তার বড় প্রগলভ্য হয়েচে, সেইটে আমি চুর্ণ করি । ( ডাক্তারের প্রতি দৃষ্টি করিয়া ) না । এ কে ? এ যে দেখি ইংবাজী মতের চিকিৎসক। সব । ( ডাক্তাবের প্রতি ) কি বাৰু! আপনি এ মুরত কোথা পেলেন ? ডাক । আঁ—আঁ—আঁ—আমি ওর কিছু জানিনে। আমি ঐ রকম মরাই এই রাস্তায পেইচি, এ কোন নষ্ট গ্রস্তের মেয়ে প্রসভ হয়ে ফেলে (5忙5 | সব । ( হাস্য করিয়া ) ত আপনি কেন নিয়ে যাচ্চেন ? ডাকু। ঐ পথে পোড়েছিল তা আঁ-তা—আমি—বোলি এত টুকু ছেলে মোরে কি অণবাব একটা আলেয়া হয়ে থাকবে নাকি ? আমরা অনেক রাত্রে আনা গোনা করি, তার পর শেষ কি আবার—পেয়ে বোসবে নাকি ? তাই নিয়ে যাচ্ছিলেম গঙ্গায় ফেলে দিতে যে ওটার যাতে গতি হয়ে যায। তা এখন মুসলমানে ছুয়েচে এখন তো আর ওর গতি হবে না। তা এখন তুমি যা জান তাই কর— অt—আমি চোল্লাম।