পাতা:অমরনাথ (কৃষ্ণচন্দ্র রায় চৌধুরী).pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* : অমরনাথ । কথারই এক অক্ষুয়ে উত্তর। আবার কোন সময় হাসির কথাতে দুঃখ স্থচক একুটা শব্দ কোল্লেন, কখনও বা তার বিপরীত। ওঁর মামার বাড়ীর প্রচলিত নিয়ম মত তারা সব যখন তেল মাখতে মাখতে নানা প্রকার গলপ অশ্বম্ভ করে, উনি সেই সময ফশ্ব কোবে উঠে একেবাবে তাদের পুজাব বাড়ীব দোতলার উপর গিয়ে পায়চারি করেন আর এক এক কি বোলুতে থাকেন । তারা খুঁজে ওঁকে পায় না, তার পর তাদেব খাওয়া দাওয হয়ে গেলে উনি আসেন। তা এখন তাবা জেনে গেছে, এখন সেই ছাতে থেকে গিয়ে ডেকে নিয়ে আসে । দ্বিজ । নামাদের এখানে অতি কম আসেন, অর্ণব যখন আসেন তখন যেন কোন মেযে মুখে লোক ভদ্র সমাজে গেলে অপ্রস্তুত অপ্রস্তুত রকম, আব সকলের পাছে বসে, উনিও তেমনি । আর কখনও বা একটি পেনসিল আর কাগজ নিযে বোসে একুটি স্ত্রীলোকের আকৃতি বিশেষ মনোষোগের সহিত অঁাকতে থাকেন। তার পবে সেটা মনের মত হয় না, তার উপর দুট চাবটে আঁচড় দিয়ে খারাব কোৰে, আবাব মুতন অব একুটি আঁকেন। এই রকম দু তিনটা হোযে মনোনীত হয় না, শেষ যেন বিবক্ত হয়ে পেনসিল কাগজ ফেলে উঠে চোলে যান। মতি। এ বয়েসে এটি গ্রীতে পতিত হওয়ার লক্ষণ । বাধা । কোন কথাতেই তো মনোযোগ হয়না । যুদ্ধ দেখেচি আমাদের চারুর কথা উপস্থিত হলে সে কথাটি উনি যেন শিশুৰ মুটোৰ মত ধরেন, আর ছড়িতে চান না । মতি। বটে ? তবে এইই কারণ । বোধ হয় তাঁকে কি গতিকে দেখেচেন। তা সে মেয়ে দেখলে যে কোন যুবা পুরুষের মন আকৃষ্ট না হবে সে কথাই না । আমাদের মেয়ে আমরাই যখন তাঁকে দেখি, যেন পূর্ণ চন্দ্রের মত, নজর পড়লেই একটু দেখতে ইচ্ছা হয়। তা ওঁর সঙ্গে যদি