বিবিধ প্রসঙ্গ \כריס নহিলে তাছাদের ভেবাচেক লাগিয়া যায়, কিছুই জায়ত্ত করিতে পারে না ও সমস্তই ইন্দ্ৰজাল বলিয়া ঠাহরায়। অসাধারণ বুদ্ধির এক দোষ এই যে, সে বুঝিতে যেমন পারে বুঝাইতে তেমন পারে না। বুঝাইবে কিরূপে বল ? নিজে সে একটা বিষয় এত ভাল জানে ও এত সহজে জানে যে, তাহাকেও আবার কি করিয়া সহজ করিতে হইবে ভাবিয়া পায় না । ইহারা আপনাকে অপেক্ষাকৃত নিৰ্ব্বোধ না করিয়া ফেলিলে অন্তকে বুঝাইতে পারে না। ইহাজের বুদ্ধি একটা সিদ্ধান্ডে উপস্থিত হইবামাত্র আবার তাহাকে সেখান হইতে বলপূর্বক বাহির করিয়া দিতে হয় ; যে পথ দিয়া বিদ্যুৎবেগে সে সেই সিদ্ধান্তে উপস্থিত হইয়াছিল, সেই পথ দিয়া অতি ধীরে ধীরে এক পা এক পা করিয়া তাহাকে ফিরাইয়া লইয়া যাইতে হয় ; সে ব্যক্তি অভ্যাসদোষে মাঝে মাঝে ছুটিয়া চলিতে চায়, অমনি তাহাকে পাকৃড়া করিয়া বলিতে হয়— আস্তে !” কেহ বা ইচ্ছা করিলে এইরূপ নির্বোধ হইতে পারে, কেহ বা পারে না। অনেকের বুদ্ধি কোন মতেই রাশ মানে না, তাহাকে আস্তে চালাইবার সাধ্য নাই। এইরূপ লোকদের নিৰ্ব্বোধ লোকেরা নিৰ্ব্বোধ মনে করে। যাহারা স্রোতের বিরুদ্ধে দাড়-টানা নৌকায় যায়, তাহার। প্রতি বাকানিতে প্রতি দাড়ের শব্দে বুঝিতে পারে যে, নৌকা অগ্রসর হইতেছে। যাহারা পালের নৌকায় চলে, তাহারা সকল সময়ে বুঝিতে পারে না নৌকা চলিতেছে কি না। লজ্জাভূষণ সামাজিক লজ্জা বা অপরাধের লজ্জার কথা বলিতেছি না— আমি যে লজ্জার कथां दलि८डष्,ि डांशांटक विमदग्नब्र जब्क दला बांञ्च । ऊांशझे षषांर्ष लब्क, डांशंदे ই। তাহার একটা স্বতন্ত্র নাম থাকিলেই ভাল হয়। সম্বাদপত্রে দোকানদায়েরা স্বেরূপ বড় বড় অক্ষরে বিজ্ঞাপন দেয়, যে ব্যক্তি নিজেকে সমাজের চক্ষে সেইরূপ বড় অক্ষরে বিজ্ঞাপন দেয়, সংসারের হাটে বিক্রেয় পুতুলের মত সর্বাজে রঙ চঙ, মাখাইয়া দাড়াইয়া থাকে, “আমি” বলিয়া ছটা অক্ষরের নামাবলী গায়ে দিয়া রাস্তার চৌমাখায় দাড়াইতে পারে, সেই ব্যক্তি নির্লজ। সে ব্যক্তি তাহার ক্ষুত্র পেখমটি প্রাণপণে ছড়াইতে থাকে, বাহাতে করিয়া জগতের জার BBB DD DDD HHBDD DDB BBD DD C DBB BB BBD DD
