পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কারণ বাংলাদেশে যত ছেলে কলেজে ওলে his scheme a that seemed necessary was পড়িতে চায়, তাহার মত যথেষ্ট সংখ্যক কলেজ ও ক্ষুণ to count each school as available for doub নাই ! নুতন কলেজ ও মুল প্ৰতিষ্ঠিত করিয়া তাহার এর he number of pupils for which it as তিন গৃহনিৰ্ম্মাণ করা দুঃসাধ্য ও বহুধায়সাধা বাংলা nally intended." ) ইহাতে দেশের লোকেরা দেশের মত দবি দেশে আমাদেৱ প্ৰস্তাৰ অনুযায়ী বাবস্থা তুলগৃহের পুৱা দামটা উr করিয়া লইতে পারে ; কারণ ইলে এখন অপেক্ষা অনেক বেশী ছেলে পড়িতে পাইবে, উৎ প্ৰত্নাদ হইতে অনেক বাৰি পৰ্যন্ত খোলা থাকে এবং শিক্ষার বিস্তার অপেক্ষাকৃত সাধ্য হইবে ব্যবহৃত হয় । ইংলণ্ড শিক্ষার উন্নতির জন্য টাইম্স এই আমরা দরিদ্র দেশের জন্য রেপ ব্যবস্থা করিতে বলি. প্ৰণালী অবলম্বন করিতে এবং প্ৰাতে মশাহে অপক্ষা ছি আমেরিকার মত ধনী দেশে তাহা ইতিপূৰ্ব্বেই ক্লাস করিতে বলিতেছেন ( “There should be একাধিক শহরে করা হইয়াছে । তথাকা ইণ্ডিয়ানা নামক early-noring middle-of-the-day প্ৰসগ রী শহরে মিঃ গুটি ( Mr. Wirt নামক courses, afternoon courses, and perhaps একজন শিক্ষাবিধায়ক প্ৰথমে এই প্ৰণালী অবলম্বন করেন তাহার পর তাহারই তাৰবানে নিউ-ইয়র্ক শহরে অনেক. ধনী বিলাত ও আমেরিকায় যে প্ৰণালী সমতি লিলে এই প্ৰণালী পরীক্ষিত হইতেছে । ফলস্বন্ধে হইতেছে, দরিদ্র ভারতবর্ষে তাহ প্ৰথমতঃ বেসরকারী স্কুল একটি বিষয়ে সকলেই একমত সাথেই বলেন যে কলেজে চলুক, পরে অন্যান্ত শিক্ষণয়ে ও চলিবে অামাদের ইহাতে স্কুলগৃহ নিৰ্ম্মাণের ব্যর পুত্ৰ বাচিয়া যায়। আমেরিকা মনে হয় স্কুল ও কলেজতে এপ আগবাবের বাবস্থা কা মিলিত রাষ্টর ১৯১৫ সালের শিক্ষারিপোটে ( Report যাইতে পারে, যাহাতে ঐ গৃহগুলি ছাত্ৰাবাস-পেও ব্যবহৃত of the U.S. A. Commission or of Educatic হইতে পারে কেবল স্বতন্ত্ৰ স্নাঘর, ভোজনগৃহ ও রোগী ºr the year ended June ১০. , Vol. নিবাস আদি ব্ৰাখিলেই চলে । এপি ব্যবস্থা ছাত্ৰাবাস ) দেখিলাম বে এই প্ৰণালী অবলীগত হইলে শিগা- নিৰ্ম্মাণে বহুব্যয় বাডিয়া মাইতে পারে বোৰ্ডের ১৯১৬ স্কুল বলেটে স্কুলগৃহ নিশ্বাণের বা ধরিতে ইবে না ; এবং তাহাতে ৪০ লক্ষ ভাৱ অৰ্থাৎ প্ৰায় এক শিক্ষকদের পদমৰ্য্যাদাবৃদ্ধি । ২৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বাসিবে । ঐ রিপোটের গত জানুয়াীি মাসে বিী শহরে-সকল প্ৰদেশের শিক্ষা খণ্ডের ২৭ পৃষ্ঠায় ইহাও লিখিত অাছে, যে, “N ডিরেক্টরদের একটি মা-সভার অধিবেশন বড়লাট after less in a year 0 those who তাহার প্রারম্ভিক ধড়তা করেন। এই বক্তৃতায় ডিরেক্টরদের rol the finances urge the adoption of মন্ত্ৰণায় শিক্ষকদের পদখোঁৱব ও কাৰ্য্যাকাত বৃদ্ধি সমৰ্থিত the plan for the whole city ণে এক হয় । ইহার ও প্ৰধানতঃ চুটি উপায়ের উল্লেখ এই ংসরেরও কম সময় পরীক্ষার পর স্নায়ব্যয়ের আঁধাকের মণাসতার রিপোটে দৃষ্ট হয় প্ৰথম, শিক্ষকদের বেতন নিবন্ধ প্ৰকাশ করিতেছেন যে এই প্ৰণালী নিউ-য়ৰ্ক বৃদ্ধি ; দ্বিতী, হাদিগকে বা শি ক্ষবিভাগে প্ৰবেশাখী সৰ্ব্বত্ৰ অবলম্বিত হউক।” এই প্ৰণালীর নাম দিগকে শিক্ষণ প্ৰণালী শিক্ষা দেওয়া । দ্বিতীয় উপাটির The Gary Duplicate Plan পূব প্ৰয়োজন আছে, কিন্তু শিক্ষণ প্ৰণালীতে শিক্ষিত শিক্ষক বিলাতও ভারতবৰ্ষ অপেক্ষা ধনী দেশ । তথাকার প্রধান না পাইলে শিক্ষার প্রসার অার বাড়ান যায় না, বা উচিত সংবাদপত্ৰ টাইমসের ১৯১৬ সালের ২রা নবেম্বরের গ নহে, এক্সপ মতের অানৱ সমৰ্থন করিতে পারি না । কাণ, বিষয়ক ক্ৰোপত্ৰে ( পৃ ১৮৯ ) এই প্ৰণালী সমষ্টিত টেনিং কলেজে না পড়িাও চাদার হাজার লোক ভাল ইয়াছে। সমালোচনায় কেবল বলা হইয়াছে এরুপ কৰিলে শিক্ষক হইয়াছেন প্ৰথম উপাটি অবলম্বন করা একান্ত যদি শিক্ষকদের মোট সাপ্তাহিক কাজের সময় বাড়িয়া যায় আৰশুক । কিন্তু ইহা মনে করা চূণ যে শিক্ষকদের বেতন তাহা হইলে তাহাদিগকে দিনে পালা করি দুই পালাই বাড়াইয়া দিলেই ভাল শিক্ষক পাওয়া যাইবে। কাজ করান উচিত নয় অৰ্থাৎ টাইমসের মতে যথেষ্ট শিক্ষকদের পাওনা উকীল, হাকিম, ও দেশী উচ্চ পুলিশ অতিরিক্ত শিক্ষক রাখা উচিত । তাহা ত আমরাও কৰ্ম্মচারীদের সমান হইলে, এখন যে-সব বুদ্ধিজীবী লোক টাইমসের ভাষায়, মি: ওৱে প্ৰণালী অনুসারে ঐসব কাজ করেন, তাহাদের কেহ কেহ হয়ত শিক্ষক কাজ করিতে হইলে কেবল ইহা ধরিলেই হইল যে প্ৰত্যেক হইবেন । কি বুদ্বিবিদ্যা থাকিলেই মা শিক্ষকতা ল যত ছেলের জন্য নিধিত য়াছিল, তাহাতে তাহার - যোগা হয় না । শিক্ষককে মনুষত্ব বিকাশের সহায়তা To give effect to করিতে হয়। কিন্তু এখন শিক্ষকেরা দেশের বড় বড় প্ৰাসে । ৪ৰ্থ সংখ্যা] বিবিধ প্ৰসঙ্গ—ঢাকায় গবৰ্ণরের বক্তৃতা সঙ্গে, বিশেষতঃ রাজনৈতিক অধিকার লাভের চেষ্টার সঙ্গে দেশী কৰ্ম্মচারী অনেককেও কিছু বেণী মহিমা দিতে হয় সম্বন্ধ বৰ্জন করিতে বাধা তাই নয়, সরকার আশা প্ৰায় সব কাজে দেশী লোক রাখিলে এই সৰ যাবিলাওঁ করেন যে সরকারী শিক্ষকেরা ছেলেদের রাজনৈতিক মতিগতির উপর লক্ষ্য রাখিবেন এবং দরকার-ত গোপনীয় কমান বা এই উপায়ে বায়সংক্ষেপ করিয়া উক্ত টাকা পোট ও দিবেন এ অবস্থা শিক্ষকেরা ছাত্রদের সম্পূৰ্ণ স্কুল নাম আনি নিৰ্ম্মাণ করিতে শাসনকৰ্ত্তাদের উৎসাহ বিশ্বাস ও শ্ৰদ্ধাভাজন কেমন করি হইবেন, এবং তাহ দেশের শিল্প ও বাণিজ্যের এবং দিকে মানুব হইবার পথে চালিত কমন করিয়া উন্নতির অাবিক চেষ্টা করিলে তাহাতে দেশের লোক বিবেন ? শিক্ষকেরা আপনাদের মনুহ অক্ষু রাখিয় ছাত্ৰদেৱ মহুৰাকে সম্মান করিয়া সুপথে চালিত করিতে হয়, এবং অতিরিক্ত ট্যাক্স দিতে সমৰ্থ হয় । কিন্তু এই পাবিলে, তবে তাহার শিক্ষক হইতে প্ৰকারে দেশকে ধনী করিতে শাসনকৰ্ত্তাদের মৌখিক পারেন, এবং হাদেৱ গৌরব বৃদ্ধি হয়। বাকরণে বা পাটীগণিতের উৎসাহ লক্ষিত হইলেও কাৰ্য্যগত কোন উৎসাহ এ পঞ্চ বিশ্বকে সুদক্ষ করিতে পাৰিলেই সুশিক্ষক দৃষ্ট হয় নাই বেতন বৃদ্ধি করার কথাটা ত বড়লাট তুলিয়াছেন গবৰ্ণর মহাশয় লোককে সাবধান করিা দিয়াছেন কির বাংলা গবৰ্ণমেণ্ট যে বলিয়াছেন যেবি ও ব.এসসিরা যেন তাহার স্বা-শাসন পাইবার এপ আশা না করেন, ১৫ টাকার এবং এম. এ. এম.এসসি ৫০ টাকার কাজ পূৰ্ণ হইতেই পারে না ; তাহার শাসনকালের কহেিবন, ইহাই কি সন্ধি পান ? আশা পূৰ্ণ হইবেই না দশের লোককে এমন ফন্ধি ঢাকায় গবৰ্ণরের বক্ততা । সাবধান না করিলে ভাল হইত ; না কহিলে ৰে চলিত, তাতে ত কোন সন্দেহই নাই। দেশে এ লোক গবৰ্ণ ঢাকায় অনেক গুলি অভিনন্দন-পত্রের বিস্ত আছে যাহারা মনে করে যে ব্রিটিশ রাজত্ব থাৰি উত্তরে যে বক্তৃতা করেন, তাতার মধ্যে তিনি বলেন, লোকে ও চায়, বেণ ওয়ে চায়, জলনিঃসরণের ইস্কুল সুনিতি দেশে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠিত হইবে না। এই দলের অনেকে মা চায়আরও কত কি চায়। কিন্তু এ সকল তৈরী বিপ্লবপ্রয়াসী। গবৰ্ণৱ মহাশয়ের কথায় তাহাদেৱ বিশ্বাস বিতে হইলে অনেক টাকা দরকার । টাকার জোগাড় যদি পরোক্ষভাবে দৃঢ়তর হয়, তাহা কি বাহনীয় হইৰে তি হইলেই আরও টার, সাইতে বা বাড়াইতে হয় আর-একলে লোক আছে, বাহারা মনে করে, বে, কিয় আরও ট্যান্ধ দিতে কাহারও ত উৎসাহ দেখা যায় না । বৰ্ণ মহাশয় একজন বিখ্যাত ভ্ৰমণকারী । তাহার সাম্ৰাজ্য থাকিয়াও ভারতবধ স্বরাজ পাইবে, কিন্তু তাহা নিজের দেশে ও বিদেশে, ধনী বা দরিদ্র কোন দেশে টা শাসনকৰ্ত্তাদের স্বেচ্ছাপ্রদত্ত হইবে না ; পৃথিবীর ঘটনাচক্ৰ বিৱন্ত ব্যগ্ৰত দেখিানে কি ? তাহার দেশের লোকে চালে এবং ভারতবাসীদের বৈ-আচরণে-প্ৰকাশেখ প্ৰতিনিধিদের দ্বারা নিজেরাই টায় বলা, নিজে বা টায় প্ৰকাশিত মানসিক-অবস্থার চাপে তাহা প্ৰদত্ত হইতে পায়ে । এবং টার বায়ু করে আমরা কেবল টা দিবার এই দলের লোকদের পক্ষে গবৰ্ণরের উক্তি অধিকারটুকু ো ো গ করিতেছি, তাহা বসান বা না বসান নাবক বা বা কনান, বায় কৰা বা না করা আমাদের অধিকারের কারণ, তাহারা ত জানে, যে, তিনি যে শাসক-শ্ৰেণীর লাক, তাহারা আমাদিগকে কৰি কালেও স্বে এমন অবস্থা, টা দিবা উৎসাহ আমাদের স্বা নাই বলিয়া ব্যঙ্গ করা সেই দেশের কোন মানুষের পক্ষে দিবেন না। আর এক শ্ৰেণীয় লোক আছে, যােহাৱা শাসক শোভা পায় না, যে-দেশের লোক "No taxation with st representation” এই রায় নীতির জন্ত সদারের অগ্ৰহে সামান্ত আশা কিছু অধিকার পাইবার লড়িয়া রাখে । কিন্তু তাহারা বোধহয় কল্পনাতেও ইয়াকে স্বপ্রতিষ্ঠিত করিয়াছে। "যে-সব মোটা মাহিনী স্বয়ালের স্ব ইংরেজ নিযুক্ত আছে, তাহার প্রায় সমস্তই দেখিতে ভয় পাৱ । সুতরাং তাহাদিসকে সাবধান করা পক্ষাকৃত দেশী কমবেতনভোগী সুদক্ষ লোকের দ্বারা অনাবশ্বক অবশ্য আমরা ঠিক্‌ জানি না যে এরকম লোক হিত হইতে পারে। ইহাতে বিস্তু টাকা খাচিতে দেশে আছে কি না, বা কয়ন আছে, যাহাঁদের রাজনৈতি য়ে ইংরেজ কৰ্ম্মচাৰী খুব বেশী বেতন পায় বলিয়া, আকাক্ষা, আশা, কল্পনা, ও চিন্তার দেী সরকারী খাপ