পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী শ্ৰাবণ, ১৩২৪ [ ১৭ ভাগ, ১ম খণ্ড তথাপি, ন হইতে জানুয়া এই স্বাভাসটুকু পাই যে সাধন করিবাছিল,—আদিনিবাসী লোকেরা সব প্ৰকাৱে আদিমবাসীদিগের সংৰিপ্ৰধ ও পাবতি, বৰ্ণভেদপদ্ধতি তাহারই সংরক্ষণে আহুলা করে । স্থাপন সম্বন্ধে কিছু নাকি প্রভাব প্ৰকটিত করিয়াছে আরও কিছুকাল পরে, এই দুই জাতির মিশ্ৰণ, একই এই প্ৰভাব সম্ভবত পৰোক্ষভাবে, কিন্তু তবু শক্তিশালী ধারায় কাজ করিতে পারিল না। ঐ দুই জাতির চির-অষ্ঠা ও বর্ষরতার দক্কৰ অব ধ পায় জনসমূহের সহিত ও কুলক্ৰমাগত স্বাভাবিক সংস্কার গুলি প্ৰভূত বলা আধাদের সংঘাত ও সংবযে, আৰ্যাদিগে জাতিগৰ্ব্বটা করি । পিছিয়ে-পঢ়া” লোকদিগকে গ্ৰহণ করিয়ার জন্ম অগতা বন্ধিত হইল, আদিমবাসীদেৱ হীনতাজনক সংস্পশে হিপুখং যে পরিমাণে স্বকীয় দ্বার উঘাটিত করিয়া দিল, জার্থীদের স্বাভাবিক সংকোচগুলি আরও সুদৃঢ় হইল সেই পরিমাণে আদিমকালের কাঠামটা শিথিল হইয়া বিবাহের নিয়মগুলি অারও কাক হইয় উঠিগ পলি—ঢ়প্ৰতিষ্ঠিত হইতে পাণি না৷ এক কথাবে-সকল ব্যবহার, প্ৰবৃত্তি, লোকদিগকে তের কতক গুণি বিশেষ অবস্থা প্রভাবাধীনে শাখাজাতির বিকে লইয়া যায়, সেই সমস্তকে তাহারা আশা করিতে সাজপদ্ধতি, জাতের পাতিতে ঈৰং পান্তরিত হইবা । আমি উহার ভিতর সেই পদমৰ্যাদা-সোপান একটা স্বাভাবিক মিলন-কেন্দ্ৰে পরিণত হইল ; ঐ দুই সুলভ ক্লারিতাকে ও ধরিতেছি যাহা এই পতি মুকুট পদ্ধতি প্ৰতোকটিই, স্বীয় সভ্যতা, বিজেতা ও বিদিত পৰিৱান্বিত এবং বাহা আসলে গাৰ্হস্থা রাখা হইতে উ্যকেই প্ৰদান কবি সবিয়া গিয়া, সামাজিক বাজো বা অৰ্থ নৈতিক জো প্ৰাচীন যুগে অাগোরা কোথাও থাতের কাজে কোৰ উপনীত হইয়াছে অনুরাগ ও অভিকচি পরিচয় দেয় নাই। খ্ৰীক ও মির প্রাচীন অধিকারীর সংখ্যায় এত অধিক রোকেরা ঐ-সব কাজ দাসদিখের হস্তে, অথবা কতকগুৰি ছিল যে তাহারা সম্পূৰ্ণৰূপে বশীভূত হয় নাই ;– তাহান মধাবী শ্ৰেণী—দাসত্বমুক্ত লোকদিগের হন্তে, গৃহ-ভূত ইলেও, উহার অপেক্ষাকৃত বুদ্ধিমানসপত্র বিজেতা হস্ত ছাড়িা দিয়াছিল ? ভারতবরে অর্থেীরা থাকে প্ৰাধা স্বীকার করিয়াছিল কিন্তু বে-স্থলে স্বাধীনতা প্ৰতিষ্ঠিত হইয়া, গোচাণ-সংক্ৰান্ত গ্ৰামা-সুলভ ব্যবসা পূৰ্ণগ্রপে হারাইয়াছিল,—সে হলেও তাহারা নিজের সম অন্যদেশ অপেক্ষা কন আসক্তি প্ৰদৰ্শন কলি । গঠনটি মোটামুটি বজাই ব্ৰাখিয়াছিল। উহারা বিজেতার উহা আদিমবাসীদিগের হস্তে অথবা উহাদের সমান কেন্দ্ৰপত শক্তির সম্পূৰ্ণ বশীভূত হইছিল একপ না বলিঃ পদী সঙ্কর চাতীয় লোকদিগের হস্তেই হিয়া গেল বরং বিজেতার মতামতে দীক্ষিত হইয়াছিল এইপ বাসায়ী হইবার পর, হাৱা স্বকীয় ঐতিহু সঙ্গে অধিক সঙ্গত। তাই স্বকীয় নামের মধে, তাহলে আনিল, এবং উচ্চতর অাৰ্য্যাতির সমাজপদ্ধতির দ্বি বাৰা বিশেষত্ব—সেই অগ্নিহ ও ভাসন্তভাবে রক্ষ ’ স্বকীয় সমাজপদ্ধতি মিশাইবার জন্য ইক্ষক হইল। আচে রিতে তাহারা কতকটা সাহায্য কবিয়াছি প্ৰস্ত হইবার ভয়ে, অনেকগুলি ব্যবসায়ের দ্বার আধ্য আগন্তু আদিগের ও আৰ্য্য-পুরোবি মাগত পরস্পরকে ঠেলাঠেলি করিয়া চলিছিল। এই দিগে পৰ্ম্মানুষ্ঠানের সহিত, এই সম্বোচটাও ঐ নিকৃষ্ট জাতী আদিমনিবাসী লোকের, বিজেতার বাবস্থিত রাষ্টনৈতিক লোকদের মধ্যে প্ৰবেশ লাভ কৰেিল, বাবলায়ের মধে শাসনপদ্ধতির বিদদ্ধে এমন এক প্রকা ও প্রতিবন্ধক স্থাপন শুদি অশুচি বলিয়া থাত, সেইসকল ব্যবসাগত অতি ৱিাছিল যা৷ কনিকালেও ললিত হয় নাই। তারতম্য অনুসারে উহাদের মধ্যে উপবিভাগসকল যি কীয় দৃষ্টাস্তের দ্বারা উহাৱা আদিম প্রতিষ্ঠানগুলির উঠিল অধিকার দিনে এই ব্যাপার ত আমাদের চোখে সংরক্ষণপনে সাহাবা করিয়াছিল ; অতএব, বিজেতার সামনেই বাটতেছে। এইক্সপে, আদিমবাসীদিগের সংখ্যাধিক প্ৰথমে যে শাসনপদ্ধতির অধীনে আপনাদিগের বিস্তাৱ বশতঃ সকলেই গৃহ-দাসত্বে নিযুক্ত হইল ; যাহারা ৪ৰ্থ সংখ্যা] জাতের উৎপত্তি তানায় নিযুক্ত হইতে না পারিয়া বাদ্য হইয়া নানাপ্ৰকার মানবের অদৃষ্ট অতীতের স্বারা ৱিনিৰ্দ্দিষ্ট হইয়া আছে। হাতেঁর কাজে প্ৰবন্ধ হইল, তাহারা স্বকীয় ঐতিহ সুতরাং বৰ্তমানেও এই অদৃষ্ট অপরিবর্তনীয় ও দ্বিনি আলারে, ও আধ্য মতামতের প্রভাবে কতকগুলি নুতন পাপপুণ্যের অনন্ত সোপানেরই অনুক্লপ এখানকার সামাৰি ওীপে গঢ়িয়া উঠিল ; ব্যবসায়ই তাহাদেৱ যোগ-সুত্ৰ পদমৰ্যাদার সোপান ছিল বহি মনে হয় হিন্দুধৰ্ম্ম হইতে বিনি:স্থত প্ৰায় সমস্ত ধৰ্ম্মস ই সমসাধারণ মতামতের অাধিপত্যসত্বেও অবস্থার ঘোনিদ্ৰমণবাণকে অকাটা নিশ্চিতসিদ্ধান্ত বলিয়া পাৰ্থক্যবশত অ্যাদের মধ্যেও উপরি-উক্ত করিয়াছে। প্ৰায় সকল সম্প্ৰদায়ই বিনা বিদ্ৰোহে আন্দোলনের হার একট. আন্দোলন চলিতেছিল আদিম প্ৰণালী গ্ৰহণ করিয়াছে । মাসীদিগের উক্ত আন্দোলন আদিগের আন্দোলনকে বৌদ্ধধৰ্ম্ম, বৰ্ম্মবাবারের দৃষ্টিভূমি হইতে, খায় পরি ফুট তুলি, সম্পূৰ্ণ করিয়া তুলি মধ্যে কোন পাকা রাখে নাই এই দুই পক্ষের কোন পক্ষের মধ্যেই ব্যবসায়-সামা, একই সকলকেই ভিক্ষুণ্ডলীর মধ্যে আঞ্জেণে গ্ৰহণ করা ৰা, সলিনের মূলসূত্র ছিল না । মোকের পথে সকলকেই আহবান করা হইয়া থাকে। কা সামাজিক বা ঐতিহাসিক কত কথা বাহ উপাদানের যুক্তিয় নিয়নালাবে, এই সকল তথ্য, বৰ্ণভেদের উচ্ছে গাবিক ক্ৰিয়ার বাহিরে ক তাক গুলি নৈতিক উপে সাধনে পৰ্য্যবসিত হওয়া উচিত। কিন্তু তাহার কিছুই কতকগুলি আদিম গালত প্ৰক্তি ও কতকগুলি মুখ নাই । এই সম্বন্ধে স্পষ্ট বাবিসাদ কিছুকাল পরে বিশ্বাস ধর্তব্যের মধ্যে আনা অধিক । কিন্তু দুৰ্ভাগ্যক্ৰমে তাহার দৃষ্টাওঁ –বে গ্ৰন্থখানি শুধু এবিষয়ে যা ইসকল সূক্ষ ও অনিৰ্দিষ্ট ক্ৰিয়াশক্তি গুলিকে নিৰালোকের বিসম্বাদেই পূৰ্ণ সেই “বসুচী ", ব্ৰাহ্মণশ্ৰেণী : ধ্যে আনা বড়ই কঠিন । অধিকারকে বিশেষভাবে আক্ৰমণ করিয়াছে । ইহা ইতিপূৰ্ব্বে দক্ৰমে এই সকল শক্তি কথা আমি হয় পুরেহিত সম্প্ৰদায়ের মধ্যে প্ৰায় লইয়া বিবাদ, ই বিছি। হিন্দু অন্তঃকরণটা অতীৰ ধৰ্ম্মশীল ও অতীব রীতিমত জাতের প্রতিবাদ নহে। এই হাশনিক। ঐতিহে অটল রক্ষক এই হিন্দুৱ অন্ত: করণ. -- বাহিরে কোন সমাজের অস্তিত্ব থাকিতে পাৱে, বোঁহো জনিত আনন্দে প্ৰতি, বাহ উন্নতির আকাক্ষার প্রতি তাহা মন্‌-েকরিতে পারিত না । অতীব প্ৰাচীন উপাদানে গঠিত ৗদ্ধসম্প্ৰদায়ের না অল্প বিভিন্ন সম্প্ৰদায়ও কা ৰাজ তাহার ভিত্তি অষ্টের উপর প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্বাসে জাত উঠাইবা দিয়াছে ; উহাদের দলের মধ্যে অসম্বোসেফ । ছিা পুরোহিতের আধিপত্য বিবাদে মানিয়া চলিল - দীক্ষাকেই গ্ৰহণ করা হয়। অনেকগুলি সম্প্ৰদায়ের মতে, পুরোহিতম গুণী ঐ সমাজের অপরিবর্তনীয়তা উপবীত অ্যাগের দ্বার, এই সাম্য-তত্বকে মূৰ্ত্তিমান কহিয়া চর কীবোর স্থায় পালনী এবং উহার উচ্চনীচতার তোলা হইয়াছে। পারিবারিক সমস্ত বন্ধন ছেদন, সংসার দাদাম স্বাভাবিক নিয়মের রায় অকাট্য এইপ ঘোষণা ত্যাগ—এই ব্যাপারটাকে কিৰূপে ভাল কবিয়া ব্যক্ত । যাইতে পারে ? জাত হইতে কাহাকে বহিত করিবার সময় বে-সকল মতবিশ্বাস তাতে ধৰ্ম্মজীবনকে নিয়তি যে ক্ৰিয়াকলাপ অনুস্থত হইয়া, থাকে, সেই অষ্টেক্তি কয়ে, হা সৰ্ব্বাপেক্ষা স্থায়ী ও লোকপ্ৰিয় সেই পুনৰ্দ্ধর কলাপের অনুক্লপ ক্ৰিয়াকলাপের দ্বারাই এই বাপাই বা যোনিদ্ৰমণের মতটির সহিত এই জাতের পদ্ধতিটি যোগ হয়। যে পদ্ধতিকে জাতীয় জীবনে মে আবদ্ধ প্ৰতোকের পাধি অবস্থা পূৰ্ব্বজন্মগত কৰ্ম্ম- ভিত্তি বলিলেও চলে, তাহা রহিত করিবার কোন অভ —এই যে মত, এই মতের দ্বারাই জাতের তখনকার সাধারণ হিন্দুসমাজে ছিল না ; বরং তিকার ব য়া সমৰ্থিত হয়, ব্যাখ্যা করাও হৱ প্ৰত্যেক বিস্তীৰ্ণ গণ্ডীর মধ্যে এবৰ কতগুলা সাদিসে গুলী