পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করেছিলেন। সেইসময় তিনি তার স্বরচিত কাব্যগ্রন্থসমূহ ব্ৰৰীশ্রনাথকে উপহার দেন। নো গুচি-রচিত রবীন্দ্রনাথের প্রশস্তিমূলক a FfF sfērs “Sir Rabindranath Tagore aq: złą i “Tagore in Japan' মডার্ণ রিভিয়ুতে যথাক্রমে আগস্ট ও নভেম্বর ১৯১৬তে প্রকাশিত হয় । ১৯২৬ সালে তিনি জাপানী ভাষায় **śattoo unză ‘Indo-no-shijin' (The Indian Poet, Tokyo 1926 ) রচনা করেন । তাতে প্রসঙ্গত তিনি লেখেন— “Japan is now in a crisis....In trying to over come this crisis Tagore's teachings offer us many suggestions. I do not agree with him completely but I do believe that almost all his opinions can help us in saving contemporary Japan".8. ১৯৩৫ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজির অধ্যাপকরূপে বক্তৃতা দিতে আমন্ত্রিত হন। ঐ বৎসর নভেম্বরের শেষে তিনি শাস্তিনিকেতনে আসেন। ৩০ নভেম্বর আম্রকুকে তার সংবর্ধনা হয়। পর বৎসর অমৃতবাজার পত্রিকায় ( ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৬ ) প্রকাশিত র্তার প্রবন্ধে তিনি রবীন্দ্রনাথের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন । অত:পর জাপানের চীন আক্রমণ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ ও নো গুচির মধ্যে আদর্শগত বিরোধ ঘটে । "এশিয়াকে রক্ষার জন্ত জাপানের পক্ষে চীন অধিকার প্রয়োজন’ এই মর্মে নোগুচি ২৫ জুলাই ১৯৩৮ সালে রবীন্দ্রনাথকে এক চিঠি দেন। চীনেস্থ ২. ঐ গ্রন্থ পৃ ৩৩-৩৪ ৫১৩ פיסיוא צ