পাতা:রোমিও-জুলিয়েত - হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃপ্ত ] রোমিও-জুলিয়েত। ২৫ ধাই –গিরি মা থাম্চি–থাম্চি, হাসি রাখতে পাচ্চিনে যে, ওগো সে কথাটা যেই মনে পড়ে, অমনি যেন হাসিতে পেটুটা ফুলে ওঠে। হ্যা গা কি নজার কথা-মেয়েটা আদৌ আদো করে কেবল উ আঁ কত্ত্বে পাত্তো-তা সেই বুলিতেই বল্লে কিন?--“উ** ওমা-কোথা যাবো ! ক-জননী। একূটবার থাম, ধাই,—একটবার থাম্। ধাই । এই নেও-আমি থামূলুল্‌ !—এখন ঠাকুর দেবতার আশীববাদে বেঁচে বত্ত্বে থাক্ । কিন্তু বাবু অনেক ছেলে মামুন করেছি, এমনটা আর চখে পড়েনি—এমন ফুটফুটে চাদের কণাটী আর কখনো দেখতে আসেনি –ষাষ্ট্র ষাটু—ম ষষ্ঠী বঁচিয়ে রাখে। —এখন ওর বেট বেটী দেখে মত্তে পাল্লেই আমার সকল সাধ মেটে । ক-জননী ।-ও ধাই, আমি সেই কথাই বলতে এসেছি। জুলি !—এখন তোর মনের ভাবটা ভেঙ্গে বল দেখি। জু। ঠানদিদি, এ তে ভারী সম্মানের কথা ! কিন্তু এ কথা একদিন ও ত অমি স্বপ্নে ও ভাবিনি। - ধা। ওম, বলে কি!-সন্মানের কথা কিগে ? ও জুলিয়ে, তুই ত আমার দুধ খেয়েই মানুষ হয়েছিল—তুই এ বুড়মি শিখলি কোথা ? ক-জননী। তা, যাই হোক দিদি, এখন তো সে কথাই ভাৰ্বতে হবে। এই বরণসহরে কত বড় বড় ঘরে তোমার চেয়েও কত ছোটাে ছোটো মেয়েদের কবে বে হয়ে গেছে—এখন তারা সব থোকার মা, আর দিদি তুমি এখনও আইবুড়ো — তা সে সব যাক, এখন সাদাসিধে একটা কথার জবাব দেও \