চিত্রকর ঐীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ময়মনসিংহ ইস্কুল থেকে ম্যাটিক পাস করে আমাদের গোবিন্দ এলো ক'লকাতায় । বিধৰ মায়ের অল্প কিছু সম্বল ছিল। কিন্তু সবচেয়ে তা’র বড়ো সম্বল ছিল নিজের অবিচলিত সঙ্কল্পের -- মধ্যে। সে ঠিক করেছিলো “পয়স" করবোই, সমস্ত জীবন উৎসর্গ ক’রে দিয়ে। সৰ্ব্বদাই তার / ভাষায় ধনকে সে উল্লেখ করতো পয়সা” ব’লে, অর্থাৎ তা’র মনে খুব একটা দর্শন স্পৰ্শন স্রাণের যোগ্য প্রত্যক্ষ পদার্থ ছিল, তা’র মধ্যে বড়ো নামের মোহ ছিল না, অত্যন্ত সাধারণ পয়সা, হাটে হাটে DDBB BBBB BB BBBBBBS BBBSBBBSBBB BBBS BBBB BBBS BBBB DDD BBBS যা রূপোয় সোনায় কাগজে দলিলে নানা মূৰ্ত্তি পরিগ্রহ ক’রে মানুষের মনকে ঘুরিয়ে নিয়ে বেড়াচ্চে। BD BB BBB BBB BB BBB BBB BBB BBB BBB BB BBBD BB BBBS প্রবাহিনীর প্রশস্তধারার পাক বাধানো ঘাটে এসে পৌছেচে । গানিব্যাগওয়াল ড়ে সাহেব মাৰুণ্ডুগালের বড়োবাবুর আসনে তার ধ্রুব প্রতিষ্ঠা । সবাই তাকে নাম দিয়েছিল মাকুছলাল। গোবিন্দর পৈতৃব্য ভাই মুকুন্দ যখন উকীল-লীলা সম্বরণ করলেন তখন একটি বিধৰা স্ত্রী, একটি চার বছরের ছেলে, কলকাতায় একটি বাড়ি, কিছু জমা টাকা রেখে তিনি গেলেন BBDDBB BB BBB BB DD DDC BBS BBBB BB BBBBB DDBBB BBBB BBBB ব্যয়সংক্ষেপের উপর নির্ভর করতো। এই কারণে উীর ছেলে চুপিলাল ধে-সমত উপকরণের মধ্যে মাছৰ, প্রতিবেশীদের সঙ্গে তুলনায় সেগুলি খ্যাতিযোগ্য নয়। মুকুন্দ্বধাদার উইল জুসারে এই পরিবারের সম্পূর্ণ ভার পড়েছিলো গোবিন্দর পরে। গোবিৰ শিশুকাল থেকে ভ্ৰাভূ-পুত্রের কানে মন্ত্র দিলে—পয়সা করে। ছেলেটির দীক্ষার পথে প্রধান বাধা দিলেন তার মা সত্যবতী। স্পষ্ট কথায় তিনি কিছু বলেন নি, বাধাটা ছিল তার ব্যবহারে। শিশুকাল থেকেই তার বাতিক ছিল শিল্পকাজে । ফুল ফল পাতা নিয়ে, খাবারের জিনিষ নিয়ে, কাগজ কেটে, কাপড় কেটে, মাটি দিয়ে, ময়দা দিয়ে, জামের রস, ফলসার রস, SDBBB BBS BB BB BB BB BBBS BBBBB DDDDD DDD DDDD BB BBDDD DDD DB B S BCC BDD DDC CBB BBBS BD DS D DDDDDSDS DDDDS BBB BB BBBS
