পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১৬


سے تھrعے -----

বরেন, আমি বেশ স্বস্থ বোধ করছি, তোমাদের বোধ হয় ৰেবল কষ্টই দেওয়া হলো । আমরা বল্লুম, এতে কষ্ট তো আর কিছু নেই, মধ্যে থেকে কাণীটা বেশ দেখা হয়ে যাবে। डिनि cयन ७कहूँ यत्रभनन्न श्रब दरझन, ठा' ठेिक, দেখার মত জায়গা বটে। ৷ আমরা বল্লুম, আচ্ছ, আপনি সত্যিই কি কাশীকে একটা মহা পবিত্র পুণ্য স্থান বলে মনে করেন ? প্লৱ। তা করি বই কি ! খাস জায়গা ! .. আপনি কি বিশ্বাস করেন যে কাশীতে মরলে মাজুল निय इग्न ? ৰে। শিব ? মরলে শব হয় তাতো তোমরা মান ? শবে জার শিবের প্রভেদ তো বিশেষ কিছুই নেট । মৃত্যু, এ সংসারের পরম কল্যাণের বিধান। তবে মৰ্বতে মাহুবের এত ভয় কেন ? ८ब् । एठांव्र बङ्गांव्र१ ७्र cष, भाश्ष चङ्-6शश् निप्ंश्च ধৰনটা আরম্ভ করে ; দুঃখ সুখ সবই ওই জড়ের চতুৰ্দ্ধিকে f,য়ে এমন বন্ধমুল হ’য়ে যায় যে, শেষ পৰ্য্যস্ত দেহ ছাড়া যে আর কিছু আছে তা’ মাহুষের পক্ষে মনে ক’রে নেওয়াই একান্ত কঠিন দাড়ায় । মৃত্যু-ভাটা মানুষের জন্মের সঙ্গেই জাসে, সেটা গোড়ায় ভয় থাকে না, মগ্ন-চেতনার মধ্যে शैप्जब भङ जै जांना निश्डि थारक भाशयब भाषा । छद्र सब्र ७कै विकृङ नष्कब्र१। चछ cणांकटक लाभ মাচুর্য ভয় করতে শেখে । আমরা তার সঙ্গে কথা কয়ে বুঝলুম যে, কাশীতে মরলে শিৰ হব, এমন লোভ নিয়ে তিনি কাশী যাচ্ছিলেন ম। কি একটা গভীর রহস্যের সঙ্গে তাঁর জীবনটা যেন নিবিড়ভাবে গাখ, জড়ানো ছিল । নারদঘাটে যাদের বাড়ী তারা অবস্থাপন্ন লোক, বোধ হয় জমিদার। : बांभब्रा निtब cनषि गव दक-इन । उधू ७ककै घtब्र একজন সেপাই, বাড়ি পাহারা দেওয়ার জন্তে আছে। রক্ষে, বুড়ো, মনুরূপ সিং বেদাঙ্কবাগীশ, মশাইকে চিনৃত্তো। এক গাল-পাট্ট খেকে অন্ত গালপাটা পৰ্য্যন্ত প্রবাসী-অগ্রহায়ণ, ১৩৩৬ 1 ९s* उॉर्ण, २ञ्च *७ বিষ্কৃত হালি হেসে যখন মনুরূপ বয়ে মালিকনি তো বৃন্দাৰন গৈলি, তখন আমরা চারিদিকে অঙ্গ দেখলুম। . বাইরের একটা ঘর পাওয়া গেল, সে কেবল মাখা গুজে থাকার মত। মাণিক জুটলো গিয়ে মনস্কপের সঙ্গেই । কাশীর গুণ যে, সব অবস্থার মানুষই সেখেনে দিন কাটিয়ে দিতে পারে। রাজা-মহারাজ থেকে দীন-দরিদ্র পৰ্য্যস্ত সবাই সেখানে ষেন কিসের নেশায় ভোলানাথের মত ভুলে থাকে । দুঃখ আছে, মৃত্যু আছে, দৈন্ত আছে । কিন্তু ঐ পাথরের পুরীতে তারা শিকড় ফেলতে পারে না, পুকুরের পানার মত ভেসে থাকে, লোকপ্রবাহে, কালপ্রবাহে, স্রোতের মুখে জাৰঙ্গনার মত ভেসে চলেছে নিরন্তর। এই হিসাবে ভারি চমৎকার কাশী । বেদাঙ্কবাগীশ মশাই বলতেন, যাও একটু ঘুরে এসো গে। আজ কেদারে যাও, ভারি স্বন্দর গষ্ঠীর রূপ নিয়ে কেদার ওখেনে বিরাজ করছেন। মনে হতো কেদার যেন ওঁর পরম বন্ধু, যেন পাথরের মূৰ্ত্তি নয়, যেন একান্ত আপনারই জন। কোরে বিধবারা খুবই যা। বিধবাদের মনে শিব বোধ হয় গম্ভীর রূপে বাস করেন। মোট কথা গোড়ীর দিনগুলো আমাদের তারি স্বথে কেটে যাচ্চিল । ماج ح এক রাজে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল কাদের নেট’ ! কথা কানে আসাতে । . . . - নিঃশর্থে বিছানায় উঠে বসে শুনতে লাগলুম। শঙ্ক পাই, কিন্তু কথা একটাও বুঝতে পালিনে। দেশলাই জেলে ক্ষণিকের জালোতে যা দেখলুম তাতে অন্তর-আত্মা একেবারে চম্কে গেল । দেখি, সেই নেড়-মাথা, গৌরবর্ণ তরুণ বয়সের ছেলেটি -বেদাঙ্কবাগীশ মশাইএর পিয়রে বলে! : নিমিষে সে মিলিয়ে গেল । . . . . . ” সকালে উঠে বেদাঙ্কবাগীশ মশাইকে আমরা তীৰণ পীড়াপীড়ি ক’রে ধস্থলুম, বলতেই হৰে ব্যাপার কি। শান্ত স্বছ হেসে বলেন, অস্থিা, শোন জৰে।