পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] মহামায়া చ్చెరిపి مم-بم بھی- s---- ছুইজনে টানাটানি করিয়া দরজার नाग्ने वाच ●थङ्कडि जब्राहेब ८कलिन । उॉब्रभब्र नब्रय भूजिब्रा একবার উকি মারিল । জনমানবের চিহ্ন নাই । ইন্দু বলিল, “কাজ নেই বাপু বেরিয়ে । শেষে কি झाड कि ह्टब । cभधनांना चां८णं चांश्क ” সৌভাগ্যক্রমে নিরঞ্জন খুব বেণী দেরী করিলেন না। সেদিনকার মত ইন্দু এবং মায়া বেশ নিৰ্ব্বিবাদেই স্বান मांब्रिञ्चां लरेंज । নিরঞ্জন অনেক চেষ্টা করিয়াও পত্নী সাবিত্রীকে নিজের মনের মত করিয়৷ গড়িয়া তুলিতে পারেন নাই। বাপমায়ের ঘরে সে ষে শিক্ষা পাইয়া আসিয়াছিল, সে শিক্ষা কোনক্রমেই তাহাকে ভূপান গেল না । দেখিয়া শুনিয়া নিরঞ্জনের বিশ্বাস হুইয়াছিল যে, বাল্যকালের শিক্ষাই আসল শিক্ষা । কল্প জন্মগ্রহণ করার পরেই তিনি ऊांशटक निरखद्र यांनर्नशियाग्नेौ शक्लिन्ना फूजिटङ नृक्लनकब्र করিয়াছিলেন। কিন্তু এবারেও ভাগ্য বিরূপ হওয়ায় এতদিন পর্য্যন্ত কিছুই করিয়া উঠিতে পারেন নাই। এখন মায়াকে লইয়। যাইতেছিলেন বটে, কিন্তু তাহার রকমসকম দেখিয়া তাহার মনে একটা সংশয় ক্রমেই বেশী করিয়া জাগিয়া উঠিতেছিল। সাবিত্রীরই মেয়ে ত ? ইহাকেও ইচ্চার বিরুদ্ধে চালান যাইবে কি না সন্দেহ । তবে ভালবাসায় অসাধ্য সাধনও হয় । মেয়ের ভালবাসা লাভ করিতে যদি পারেন, তাহা হইলে তাহাকে বাগ মানান কঠিন হইবে না। সাবিত্রীর নিকট র্তাহার পরাজয়ের কারণই এখানে। স্বামীকে সে ভালবাসিতে পারে নাই । তাই স্বামীকে স্বর্থী করিবার জন্ত কোনো আগস্বীকার তাহার পক্ষে সহজ হয় নাই । নিরঞ্জন ষ্টীমারেই নিজের প্লান ঠিক করিয়া ফেলিয়াছিলেন । মায়াকে হঠাৎ একেবারে বদলাইয়া ফেলিবার চেষ্টা করিলে কোনই লাভ হইবে না। এখন তাহার মন মাতৃ-বিচ্ছেদের দুঃখে অভিভূত, মাতার স্থতি সে १३ॉरड:हे ८दने कब्रिध्ना पॆांकक्लाहेब्बा शब्रिtद । श्रट्झ चदन्न তাহাকে নিজের মতে আনিতে হুইবে । বাধ্যতাটা ধায়ার খুব ভালই অভ্যাস হওয়ার কথা । পিতার বাধ্য তাহার হওয়া উচিত, ইহা কোনোপ্রকারে বুঝিয়া লইলে डांश८क कालांन श्रृंख् इहे८ब न] । e विडौञ्च निनe याब्रॉब्र खांझां८छब्र थांबाब्र थाहेरङ <थयल আপত্তি দেখা গেল। ইন্দু বলিল, “তবে কি শুকিয়ে মরবি ? তোর অামার সঙ্গে পাল্লা দেবার এত সখ কেন রে? আমার মত পোড়া কপাল যেন শক্ররও না হয়। চিরদিন মাছভাত খেয়ে স্বখে স্বচ্ছদে তোরা থাকবি, তোদের এ সব করার কি দরকার ?” মায়া নাক পিটুকাইয়া বলিল, “তাই বলে যার-তার হাতে আমি খেতে পারব না । ভাওৗরী ৰে হিন্দু বলছি, তা ও তো মুরগীও রাধে দেখি, সব ছোয়াছুই করে দেশে ত ?” নিরঞ্জন দাড়াইয়া ভগিনী এবং কঙ্কার তর্কাতর্বি শুনিতেছিলেন। মায়া ভাণ্ডারীর হাতে খাইতে কিছুতেই স্বপন রাজী হইল না, তখন তিনি অন্ত উপায় কিছু করিতে পারেন কি না দেখিতে বাহির হইয়া গেলেন । সৌভাগ্যক্রমে উপায় একটা শীঘ্রই হইয়া গেল । নগেনবাবুদের সঙ্গে তাহাদের পুরাতন দারোয়ান রামনরেশ চলিয়াছিল। সে হিন্দুস্থানী ব্রাহ্মণ। ঈমারে সেও ফল খাইয়াই থাকে, রান্না করা জিনিব খায় না। মাছমাংস জীবনে স্পর্শও করে নাই । বখশিসের লোভে এবং প্রভুর অনুরোধে সে একবার করিয়া মায়ার জন্য খিচুড়ী ও ভাজ। প্রস্তুত করিয়া দিতে রাজী হুইল । নিরঞ্জন কেবিনে ফিরিয়া আসিয়া বলিলেন, “চাল, ডাল, ঘি আর তরকারিগুলো বার করে দে ইন্দু। নগেনবাবুর বুড়ো দারোয়ান রোধে দেবে। সে তোদের চেয়েও ঢের ভাল হিন্দু। মাছমাংস তাদের চোঁদপুরুষে কেউ কোনদিন ছোয়নি । তুইও তো খেতে পারিসূ তার হাতে । ইন্দু ভাড়ার বাহির করিতে করিতে হাসিয়া বলিল, “আমার আর কাজ নেই দাদা। এজন্মট এমনিই কেটে যাক । আমার কষ্টও কিছু হয় না । ত্রতেট্রতে কতবার লম্বা লম্বা উপোস করেছি, তাতেও কোনো কষ্ট হয়নি।” নিরঞ্জন চলিয়া গেলেন। মায়া বলিল, “সময় আর কাটতে চায় না পিসিমা । এই এক খাচার মধ্যে বলে