পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बान भांडब्रम् তাহার অসীম ক্ষমতার যথেষ্ঠ পরিচয় - প্রাপ্ত হই। কিন্তু, আমরা কোন শুভ কৰ্ম্মে, আজ এই শত শত বর্ষের মধ্যে একটি বারের জন্তও যে আমাদের ক্ষমতার পরিচয় দিতে পারিলাম না, তাহার কারণ নির্ণয় কবিয়াও যদি আমবা উদাসীন থাকি তকে । আর আমাদের উপায় নাই। যে দুররোগ্য ব্যাধিতে আমবা শয্যাশায়ী হইয়াছি তাহার প্রতিকার এখনি না করিলে, আমা, দের শীঘ্রই চির-নিদ্রাভিভূত হইতে হইবে। যে সমাজ জড়তা প্রাপ্ত হইয়াছে, তাঁহাতে নবভাবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা, প্রয়োজন। তাহা ন হইলে, বৃথা জাতীয় মহাসমিতিতে গিয়া আমরা চীৎকার করিয়া মরিতেছি ;–তাহা না হইলে, বৃথা আমরা প্রবন্ধ-রচনা করিয়া সময় ও চিন্তার অপব্যবহার করিতেছি। আমাদেব ভিতরে জাগরণ কই ?—প্রাণ কই ? আনন্দ কই ? উৎসাহ কই ?—আমাদের সকলি গিয়াছে। তথাপি, আমরা আজো আপনাদেব সঙ্কীর্ণতা ও গোডামিটুকু ছাড়িলাম না,—ইহা অপেক্ষ আক্ষেপেৰ কথা আর কি হইতে পারে! অতীতে বড় ছিলাম,—অতীতে আমব সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ জাতি বলিয়া এ জগতে মান্ত হইয়াছিলাম ইহাতে নিজেদেব কোনই বাহাদুরী নাই। ওরূপ উক্তি আমাদের বর্তমান অপদার্থতারি পবিচয় প্রদান করে। যে মাতাল হইয়া লোকে ব সৰ্ব্বনাশের কারণ ব্যাধি ও প্রতিকাব । @ 8