পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলে মাতরম্ । বন্ধ বিশ্বাসে উপকারের না অপকারের সম্ভাবনা অধিক,-সে সকল কথার আলোচনা স্নামি এক্ষেত্রে অত্যস্ত অপ্রাসঙ্গিক বলিয়াই বিবেচনা করি । সুতরাং, সে সকল কল্পনা-মূলক, ছমীমাং প্রশ্নের রিচার বা জালোচনা করিয়া আমি ব্যক্তিগত ভাবে, কাহারে অন্তরের সেই কোমলতম স্থানে আঘাত দিতে ইচ্ছুক নহি । বেগ যখন শোচনীয়রূপে সাংঘাতিক হইয়া দাড়ায় তখন রোগীর অনুভব-শক্তি একেবারেই বিলোপপ্রাপ্ত হয় ; তখন তাহাব ঔষধ সেবন করারো কোন প্রয়োজনীয়তা বোধ থাকে না । কিন্তু, তাহার পক্ষে, সে অবস্থায় ঔষধ সেবন না করা, মুপরামর্শ নহে। ঔষধ তাঁহাকে সেবন করিতেই হইবে ; নতুবা, মৃত্যুই তাহার অবশুম্ভাবী পরিণাম। আমাদের এই দুরূহু রোগ জন্মিযাছে। এখন আমরা পদে পদে লাঞ্ছিত ও অপমানিশু হুইতেছি, তবু আমাদেব অনুভব-শক্তি নাই! আমাদের শক্তি, চর্চার অভাবে, নিস্তেজ হইয়া পডিয়াছে। শক্তিব বহির্বিকাশ কৰ্ম্মেই পরিলক্ষিত হয়। যে জাপানকে আজ ৪০ বৎসর পূৰ্ব্বে, আমাদের { } জাতীগুৰি হেমচন্দ্র “অসভ্য জাপান” বলিয়া নির্দেশ কবিয়া গিয়াছেন সেই জাপান এই অল্প কয়েক বৎসবের অক্লান্ত পরিএমের ফলে যে প্রভূত উন্নতি লাভ করিয়াছে, তাহ দেখিলেই { } সামাজিক ।