জয়গোপাল তর্কালঙ্কার इंमि अङि द्रव्रजिक, प्राणषक, छांबूयॉरी ठ मंशमञ्च याछि हिरणन । डिमि সাহি7েধ অধ্যাপক ছিলেন বটে, কিন্তু পড়া শুনা বড় একটা তাহার কাছে কিছু হইত না । শ্লোকটা আবৃত্তি করিলেন ; ব্যাখ্য' আরম্ভ कब्रिएलन, किरू श्राईक दrांथा श्रुईएल म! इङ्गेण्डहें ॐांशत्र ‘ठांद लांकिीञ्चा' গেল, গলার স্বর গদগদ হইয়া উঠিল, "মাহ, চা, দেখ দেখি, কেমন লিখেছে।” এই বলিয়। তিনি কণ্ঠস্কন্ধ হইয়া বসিয়া রছিলেন, ঠাহীর গগুস্থল অশ্রুঞ্জলে প্লাবিত হুইয়া গেল ; সেদিনকার মত পড়া এই স্থানেই সমাপ্ত হইল । কিন্তু সংস্কৃত শ্লোক রচনা করিতে র্তাহার একটি বিশেষ ক্ষমতা ছিল ;•••জয়গোপাল তর্কালঙ্কারের দুইটি কবিতা আমার মুখস্থ আছে । বর্ধমানের মহারাজা কীৰ্ত্তিচন্দ্রকে সম্বোধন করিয়া তিনি লিখিতেছেন,— ত্বংকীৰ্ত্তিচন্দ্রমুদিতং গগনে নিশম্য রোস্থিণ্যপি স্বপতিসংশয় জাতশঙ্কা । ঐকীৰ্ত্তিচন্দ্রনৃপ কজললাঞ্ছলেন প্রেয়াংসমস্কযুদসৌ ন বিধে কলঙ্কঃ ! BB BmmBB DDDDDS BBB BB BBBB BB BBBB BBB হইয়াছে; ইহা দেখিয়া চন্ত্রের পতিব্ৰতা পত্নী রোহিণীরও মনে শঙ্কা হইল যে, পাছে র্তাহার স্বামীকে তিনি চিনিতে ন পারেন ; এই ভাবিয়া তিনি আপনার স্বামীর গায়ে একটি দাগ দিলেন, তাহাই আমরা চন্দ্রের কলঙ্ক रुब्लिग्नां श्वांकि ! • দ্বিতীয় শ্লোকটি রচিত হয়, যখন মেকলে প্রভৃতি যুরোপীয়েয়া সংস্কৃত কলেজ উঠাইরা দিবার চেষ্টা করিতেছিলেন। কলেজের মুককি হরেস হেম্যান উইলসন তৎকালে বিলাতে অবস্থান করিতেছিলেন ; তাহাকে সম্বোধন করিয়া কবিতাটি রচিত হইয়াছিল,— · अधिन्, সন্ধসমসি সংস্থাপিত ৰে ক্ষুধা পক্ষয়ছিত জুরং গতে তে স্বস্থি ।
