পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ? আলোচনা-রাজ রামমোহন ও রাজারাম &6:3 মায়া বলিল, "পিসীমা, আমার ইচ্ছে করছে, এখনি cउांभाञ्च निन्छ cनcनं क८ण वाहे । च्षांश, चधन इकाव्र ফুলগাছগুলো আমার ! ফুল ফুটলে সারা উঠোনটা যেন আলো হয়ে উঠত।” ইন্দু হাসিয়া বলিল, “তা তোর বাবা ত তোকে ছাড়বে না ফুলগাছ চৌকী দিতে। বলে-কয়ে দেখি যদি আমাকে ছাড়ে। আমি থাকলে ঘরদোরের কিছু অযত্ন হবে না।” মায়ার চোখে একেবারে জল আসিয়া পড়িল । সে বলিল “পিলীম, কিরকম নিষ্ঠুর ভূমি । আমাকে একলা রেখে তুমি চলে যাবে ? এখন কিছুতেই আমি তোমায় ছাড়ব না।” _ পিণী তাহার পিঠে হাত বুলাইভে বুলাইতে সানার স্কুরে বলিল, “আরে আজই আমি যাচ্ছি নাকি ? জাগে দেখি মেজদা কি বলে। বীপের কাছে থাকবি, তার আবার একলা কিসের ? এর পর পড়াশুনো নিয়েই ত সারাদিন কেটে যাবে। আবার বড় বৌদি কি লিখেছে জানিস্ ?” মায়া নিরুৎসাহভাবে বলিল, “কি লিখেছেন ?” “লিখেছে, তার শীগগিরই এখানে বেড়াতে আসবে। जब्रडौब्र मांकि ८कांश cषटक भूव छांग बिछब्र गषक এসেছে। যদি বিয়ে হয়ে যায়, তাহলে একেবারে মেয়েজামাই নিয়ে বেড়াতে আসবে। আর যদি বিয়ে নাই হয়, डांश्रण छ चां८गहे श्रांन्द । वज्रन नl ७rणe लञ्चसौब्र মামা তাদের নিয়ে আসবে।” মায় বলিল, “দিদি কিন্তু একদিন বলছিল বি-এ পাশ না করে কখনও বিয়ে করবে না।” ইন্দু বলিল, “হিন্দুঘরের মেয়ের সব নিজের মতেই হয় কিনা ? বাপ-মা যখন যার হাতে দেবে, তাই স্বীকার করে নিতে হবে ?” भांब्र श्%ां९ कि ७iबिब्रा लिखांना कब्रिण, “जांष्ह, নিজের মতে বিয়ে করলে কি হিন্দুর মেয়ের পাপ হয়, পিসীমা ?” ইন্দু হালিয়া বলিল, “পাপ হ’তে ধাৰে কেন ? তবে আমাদের সমাজে এখন ওটার চলন নেই, পুরাকালে সবাই ত স্বয়ম্বরাই হত । কেন, তোর কাউকে ৰিয়ে করতে মন গেল নাকি ?” “বাও পিসীমা, কি যে বল ?” বলিয়া মায় একছুটে সেগান হইতে পলায়ন করিল। ( ক্রমশঃ ) আলোচনা রাজা রামমোহন ও রাজারাম ब्रांछांब्रtभ नश्वद्दछ e éांख्ॉब्र महिछ ब्रांछ ब्रांमट्टनॉइब ब्रांदइब्र म→र्क *It's Sir William Foster Fe "John Company" onto ২৬৬-৬৮ পৃষ্ঠায় এইরূপ লেখা গাছে – “It is rather surprising to find a native of India acting as a clerk in the office of the Board (India Board). This happened in 1835-38, and is part of an interesting story. Many years before, an Englishman in the Company's service, while attending a religious festival at Hardwar, found slittle Indian boy wandering about forlorn and destitute, his parents having either died or lost him in the crowd. Taking pity on the child, he carried him down to Calcutta, and, being himself on his way to England, asked Rammohun Roy, the celebrated Bengali religious reformer, to take charge of him temporarily. However, the gocil Samaritan died at sea, and the boy grew up under the care of Rammohun Roy, who treated him as a son, though he did not formally adopt him. When in 1830 Rammohun Roy, now dignified with the title of Raja, embarked for England to claim certain lands for the Company on behalf of the