৪র্থ সংখ্যা ] हेहान्न च्यखिञ्च यथान कब्र बाब न । बांयबाहब यूप्न লকুলিশের বিশিষ্ট চিহ্নটি অতি স্পষ্ট। মচুন্যমূৰ্ত্তি-গঠনের দিক হইতে ইহাতে নৈপুণ্যের অভ্যন্ত অভাব। इंश झ्झेरङहे ७३ भूखि cष चांधूनिक अद९ दर्सब्र उाश বিহারীনাথের সিংহ খ্ৰীযুক্ত জে-সি ফ্রেঞ্চের সোঁজঙ্গে অনুমান করা যায়। বিখ্যাত সোনামুখী গ্রামে ইটের আসনে বসান যে সিংহমূৰ্ত্তিটি আছে তাহাকেও এই পৰ্য্যায়ে ফেলা যাইতে পারে। সিংহের বসিবার ভঙ্গীটি স্বন্দর হইলেও মূৰ্ত্তিটি উচ্চাঙ্গের নয়। ইহার সঙ্গে বাকুড়া সহর হইতে কয়েক মাইল দূরে ছাতনা গ্রামের খোদিত ফলকের তুলনা করিলেই দেখা যাইবে যে, উহা আসলে একটি বীরমূৰ্ত্তি (Hero-stone) ; কোনো তামিল কিংবা কর্ণাটক দেখামাত্রই ইহাকে ‘বীরক-কলু আখ্যা দিবে। নারায়ণপুরের একটি অতি-আধুনিক পাৰ্ব্বতী অথবা দেবীর মূৰ্ত্তিতে এই দ্বিতীয় পৰ্য্যায় ( অর্থাৎ বর্বর ভাস্কৰ্য্য ) শেষ হইয়া গিয়াছে। মূৰ্ত্তিটির technique মধ্যযুগের প্রথম ভাগের। উহার চালিটি বাংলা দেশের ধরণের। একটি ত্রিপত্রের আকারের খিলান দুইটি চতুষ্কোণ স্তম্ভের উপরে স্বাপিত ; দুই পাশ্বে দুইটি “গজসিংহ”, সিংহ দুইটি শায়িত গজের উপর লাফাইয়া পড়িতেছে। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গের শিল্প Grö(t চতুভূজ দেবী পদ্মের উপর দণ্ডায়মান ; উপরের দুই নৃজ্ঞে बशयांनl ७ दूकलांथ, नौtछ* याभ क्ल८ख घाँ dब६ प्रक्रिण छूरज बब्रन यूजा उत्रौ । *ब्रौञ्च ७ भूथब्र ग्रं★न यूखिऽिब्र আধুনিকতার পরিচায়ক। উছার আবিষ্কৰ্ত্ত ঐযুক্ত জে-লি ফ্রেঞ্চ প্রথমে ৰখন মূৰ্ত্তিটি আমাকে দেখান তখন আমি উহাকে প্রাচীন বলিয়া ভূল করিয়াছিলাম। কিন্তু একটু ভাবিয়া দেখিবার পরই আমার মনে হয়, যে, ইহাকে বোড়শ শতাব্দীতে নিৰ্ম্মিত বলিলেই ঠিক হইবে । এখন আমরা প্রথমোক্ত শ্রেণীর মূৰ্ত্তিগুলির আলোচনা করিব। ইহাদের মধ্যেই আমরা মধ্যযুগের প্রথমভাগে দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলার শ্ৰেষ্ঠ ভাস্কর্ষ্যের দৃষ্টান্ত দেখিতে পাই। ভারতীয় শিল্প সম্বন্ধে কোনো লেখক কিংবা কোনো পুরাতত্ত্ববিদ আজ পর্য্যন্ত এ সম্বন্ধে স্বতন্ত্রভাবে আলোচনা করেন নাই। এই পৰ্য্যায়ের ভাস্কর্য্যের নিদর্শনের মধ্যে প্রথমেই আমরা পাই মাঝখানে মানুষের মুক্তিযুক্ত একটি চক্র (medallion ) I এই ধরণের চক্র পরবত্তী কাল অপেক্ষ গুপ্তদের রাজত্বকালে বেশী প্রচলিত ছিল। উড়িষ্যাতে এইরূপ চক্র ত্রয়োদশ শতাব্দী পৰ্য্যন্ত ব্যবহৃত হইত। কুষাণ-যুগে মথুরার স্থাপত্য-শিল্পে অলঙ্কাররূপে ব্যবহৃত চৈত্য-গবাক্ষে, গুপ্তযুগে সারনাথ, ভুমর, দেওগড় ও অন্যান্য স্থানের শিল্পে আমরা এই চক্রের সৰ্ব্বাপেক্ষ পুরাতন রূপ দেখিতে পাই। এই ধরণের কারুকার্য্যের প্রচলন যে কত বিস্তৃত ছিল তাহার প্রমাণ পাওয়া যায় বোম্বাই প্রদেশের বিজাপুর জেলার অন্তর্গত বাদামী গুহায় ; সেখানেও খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর গোড়ার দিকে নিৰ্ম্মিত দুই নম্বর বৈষ্ণবগুহায় আমরা এইরূপ চক্র দেখিতে পাই। " ঐযুক্ত জে-সি ফ্রেঞ্চ এই ধরণের একটি স্বন্দর চক্র