পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪থ সংখ্যা ] জনটা মূর্তি হচ্ছে ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, আর শিবের। মূর্তিগুলি মামুষের চেয়ে একটু বড়ে আকারের; মধ্য যবদ্বীপের চণ্ডীবানোনের মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকে এনে রেখে দিয়েছে, খ্ৰীষ্টীয় দশম শতকের পূৰ্ব্বেকার কাজ। চতুর্থ ব্ৰহ্মা আর শ্বশ্রমান লম্বোদর শিব এখন আর সম্পূর্ণাঙ্গ नॉई,-झां ङ जां ब्र ইটুর নীচের অংশ ভেঙে গিয়েছে, কিন্তু আর সব অংশ এক রকম ঠিকই আছে, fশষ মুখমণ্ডল । দ্বীপনয়-ভারতে শিবকে নিৰ্ব্বাণমন্ত্র দাতা শুরু ব’ লে কল্পনা করে, আর ভারতবর্ষ থেকে এা । শ্য সং স্কৃতি আনয়নকারী ম হ ষি অগস্ত্যকে শিবেরই অংশ বা অবতার ব’লে মনে করে ; ভাই শিবের সাধারণ নাম “বটার’ গুরু" ( অ ৰ্থা ৎ ‘ভট্টারক শুরু ), আর শিবের এ ক সাধারণ রূপ হচ্ছে শ্মশ্রমান ব্রাহ্মণ বা ঋষির রূপ । বিষ্ণু মূৰ্ত্তিটার হাত ': * চারিট ভেঙে গেলেও :ৈ"ষ্ট্রৈ প্রায় সম্পূর্ণ আছে ; বিষ্ণুর পিছনে পাখা হয়ালা গরুড় রয়েছে, . चङि भ८नांझ्ब्र ७झे মুষ্ট্রিটী—যবদ্বীপ যাত্রার কালে মাদ্রাজ মিউজিয়মে পল্লব যুগের যে বিষ্ণুমূদ্ভিট দেখে অভিভূত হ’য়ে গিয়েছিলুম, সেটার কথা মনে হ’ল । দেবতাদের যারা এমন বিরাট ক'রে ধান করেছিল, আর সেই ধ্যানকে ধারা প্রাণহীন পাথৱে মূৰ্ত্ত করে যেন জীবন্ত করে তুলেছিল, কত বড় জা'তের লোক ছিল তারা, আর কী গভীর ভক্তি আর ভাবশুদ্ধিই বা ছিল তাদের! এসব মুষ্টি দেখে, স্থদুর অতীত কালে ধারা ভারতের চিন্তা আর ভারতের আধ্যাত্মিকতার আধারের উপরে ভারতের দেবমূৰ্বির সব মহনীয় কল্পনা ক’রে গিয়েছেন, উমা শিব বিষ্ণুর কল্পনা বিষ্ণু o ( ঘবদ্বীপের চণ্ডী-বানোন্‌ মন্দির ইষ্টতে ) দ্বীপময় ভারত (ઈ. SS S SSAAAASAASAA AAAS AAAAM AAAA AAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS S SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ক’রে র্যারা বিশ্ব-মানবের কাছে এক চিরস্তন রহস্যময় অপার্থিব শাশ্বতবস্তুর রসাচুভূতির দ্বার উদঘাটন ক’রে দিয়ে গিয়েছেন,--যারা ভারতীয় ব্রাহ্মণ্য-বৌদ্ধ-জৈন শিল্পকলার উৎস আবিষ্কার ক’রে দিয়ে . গিয়েছেন,— তাদেরই চিন্তা-ধারার উত্তরাধিকারী আধুনিক যুগের ভা র তীয় আমি, আমি তাদের উদ্দেশে কৃতজ্ঞতা-পূর্ণ চিত্তে মনে মনে প্রণাম ক’রলুম। ঘবদ্বীপের কতক গুলি স্বন্দর মহিষমর্দিনী মূৰ্ত্তি রয়েছে। ভারতের নানা অংশে भझ्षिभर्णिनौ छूर्शी बां চামুণ্ডার যে ভিন্ন ভিন্ন পরিকল্পনা আছে— যেমন মহাৰলিপুরের পল্লবশিল্পে, এলোরার চালুক্য শিল্পে, মহীপূরে হোয়সাল শিল্পে, আর আ মা দে র বাঙলাদেশে পা ল যুগের শিল্পে আর ভারই বিকারে জাত আধুনিক বা ও লা র মৃন্ময়ী দুর্গামূৰ্ত্তিতে— যবদ্বীপের পরিকল্পনা এসব থেকে অনেকটা আলাদা। প্রাচীন যুগের শিল্প ছাড়া, ষবীপের মধ্য বা পরবর্তী হিন্দু যুগের ভাস্কর্য্যের বহু নিদর্শন দেখলুম। এগুলির সঙ্গে আগে পরিচয় ছিল না, তাড়াতাড়ি দেখে গেলুম—কিন্তু এর এক নোতুন ধরণের সৌন্দৰ্য্য দেখামাত্রেই মনকে আকৃষ্ট ক’রলে। এইশিল্প, মানুষের বোধের আর মানব-জগতের অতীত, কল্পনার আলোকে উদ্ভাসিত সৌন্দর্ঘ্য আর মহিমামণ্ডিত এক দেবলোকে স্বধৰ্ম্ম-সভায় বিহার করছে ন!— সে উচ্চ কল্পনা, সে শাস্তভাব, সে ধৰণের মানসিক শক্তি আর নাই । কল্পনা এখন ধরণীর মুখ দুঃখের মধ্যে নেমে এসেছে ; তার উড্ডয়নশক্তি বা আধ্যাত্মিক দর্শন নেই ; কিন্তু এসবের বদলে পেয়েছে ভূৱোদৰ্শন, শিল ( "টার গুর' )