পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

يومية قدمه একত্র করিলে বুঝ। যাইবে, তিনি কোন শাস্ত্রের পক্ষপাতী ছিলেন। অধিকন্তু, এই বচনগুলির সাহায্যেই সহজেই তাহার লিখিত গ্রন্থ-নিচয়ও নিৰ্ব্বাচিত হইতে পরিবে । শঙ্করাচার্ধ্য এইভায্যে পুনরুক্তি সমেত ২,৫২৩টা বচন উদ্ধৃত করিয়াছেন ; তন্মধ্যে ২.৪৬•টী ঔপনিষদিক বচন, ১৫•টী বৈদিক এবং ৩১৩টা বেদেভর গ্রন্থোদ্ধত বচন । শঙ্করাচাৰ্য্য মধ্যে মধ্যে শাস্ত্রীয় বচনের অধুনা প্রচলিত বচন হইতে বিভিন্ন পাঠও দিয়াছেন। পাঠের একটু ইতর বিশেষ করিলে বচনগুলি একাধিক গ্রন্থে দেখিতে পাওয়া যায়। এ স্বলে ঐ শাস্ত্রীয় বচন ষে কোন গ্রন্থের, তাহার নির্ণয় করা কঠিন।—ভয়সেনের 'বেদান্ত’ শঙ্কর লিখিতেছেন—“ষহুৈ কিঞ্চ মন্থরবদং, তদভেষজমৃ”—ভৈত্তিরীয়-সংহিতা ২২১-২। অথচ কাঠকে আছে-“মহুর্বৈ ষৎ কিঞ্চ অবদং, তদভিষজমালীৎ ।” মৈত্রায়ণী-সংহিতায় আছে—“আপো বৈ শ্রদ্ধ", অথচ শঙ্কর দিতেছেন—“শ্রদ্ধা বা আপ—তৈত্তিরীয়-সংহিতা ১৬৮৷১। ঐতরেয়-ব্রাহ্মণ (৩/৩১)—“সপ্ত বৈ শীর্ষং প্রাণাঃ।” বা পঞ্চবিংশব্রাহ্মণ (২২৪৩)--সপ্ত শিরসি প্রাণাঃ * শঙ্কর—-সপ্ত বৈশিষজ্ঞা: প্রাণাঃ ” ইত্যাদি এইরূপ বিভিন্ন পাঠের বচনগুলির আকরস্থান বিভিন্ন শাখ বলিয়াই প্রতীয়মান হয়। শঙ্কর মাঝে মাঝে অন্যান্ত শাখা হইতে বচনসকল উদ্ধৃত করিয়াছেন। তবে অধিকাংশ স্থলেই তৈত্তিরীয় শাখা হইতেই বচন দিয়াছেন। বেদান্তস্বত্র-ভাষ্য আরম্ভ করিবার পূৰ্ব্বেই শঙ্কর এক “অধ্যাসভায্য” লিখিয়া আৰৈতমতের মূলভিত্তি কি তাহা প্রদর্শন করিয়াছেন । এই ভাষ্যে তিনি বেদান্তের প্রতিপাদ্য বিষয় অতি স্বন্দরভাবে বুঝাইয়াছেন । তিনি বলিতেছেন— “যুষ্মন্বন্মৎপ্রত্যয়গোচরয়োবিষয়বিৰরিণোত্তমঃপ্রকাশবমূ-বিরুদ্ধস্বভাDDDBBBBBDBBBB BBBBB BBBBBB BBBBBDDDDS BBBBBBBBBBBBDDDBBB BBBB BBBB DDDDDDS গোচরস্ত তত্ত্বশ্বাণাং চাধ্যাসঃ" . আমরা যখন “আমার দেহ”, “আমার মন” “আমার হস্ত” প্রভৃতি বাক্যের ব্যবহার করি, তখন আমাদের দেহ, भन ७ रुख थङ्कडिब्र अठिब्रिख् ५कई प्रज्रज *चाभि” পদার্থের উপলব্ধি হইয়া থাকে। কেন না, যদি “আমি”এবং দেহ, মন এক পদার্থ ইত,তাহ হইলে মন দেহাদির সহিত্র সম্বন্ধ-স্বচক ‘আমার’ পদ ব্যবহৃত হইতে পারিত না । এষ্ট "আমি"ই দৰ্শনশাস্ত্রের ‘চিদাত্মা’ এবং দেহ, মন ইত্যাদি “আমি” ভিন্ন অনাত্ম পদার্থ। শাস্ত্রকারগণ ইহাদিগকে *উপাধি’ নামে আখ্যাত করিয়াছেন। এই আমি ব: আত্মা বিষয়ী বা ‘অস্থাৎ প্রত্যয়বাচ্য’ এবং তদতিরিক্ত यांश-किहू गभखहे ‘दिवब्र' वा 'बूद्म९धडाब्रवाळा ' তম ও প্রকাশ যেমন পরস্পর বিরুদ্ধ-স্বভাব, সেইরূপ অন্মৎপ্রত্যয়বাচ্য-বিষয়ী ও যুদ্মৎপ্রত্যয়বাচ্য বিষয়ও পরস্পর বিরুদ্ধ-স্বভাব। যেমন, যাহা অন্ধকার তাহ। আলোক নয়, সেইরূপ যাহা বিষয়ী তাহা বিষয় নয়। আর যদি স্বীকার করা যায়, বিষয়ীর ভাব বিষয়ের ভাবের বিরোধী, তাহা হইলে বুঝিতে হইৰে, বিষয়ীর ধর্শ্ব ও বিষয়ে বিদ্যমান নাই । অতএব দেখা যাইতেছে যে, চিদাত্মক অন্মদাখা বিষয়ীতে যুন্মদাখ্য বিষয়ের অধ্যাস বা আরোপ করা অথবা বিষয়কে বিষয়ী বোধ করা রূপ ভ্রম হওয়া যুক্তিসহ না হইলেও, লোক-ব্যবহারে “মিথ্যাজ্ঞান নিমিত্ত" সচরাচর সত্য যে বিষয়ী তাহার সহিত মিথ্য যে বিষয় তাহার মিথুনীকরণ হইয়া থাকে ; ইহা নৈসর্গিক । কাজেই বিষয় ও বিষয়ী “অত্যন্ত বিৰিক্ত হইলেও বিষয় ও বিষয়ীকে পৃথক না করিয়ু লোক-ব্যবহারে একের ভাব ও ধৰ্ম্ম অন্তে সহজেই আরোপিত হইয়া থাকে । সেই জন্তই আমরা অহমিদম্। ‘মমেদমূ-এই আমি, ইহা আমার, এইরূপ বলিয়া থাকি। কখন কখন শুক্তিকে রজত বলিয়া ভ্রম হয়, কখন বা দৃষ্টিদোষে একমাত্র চন্দ্রকে দুইটা চন্দ্র দেখা যায়—এইরূপে uक बख८ङ थछदखब्र यां८ब्रां* झहेश्वी शादक ।। ७झे আরোপের নাম অধ্যাস । বস্তনিচয়ের এই ভ্ৰান্তিমান আরোপ এবং চিদাত্মার সহিত বাম্বজগতের সম্বন্ধ অসম্ভব নয়। দেহাদিতে আত্মবোধ ভ্ৰাপ্তির ফল। আত্মা প্রকাশক, দেহাদি প্রকাগু। প্রকাশক ও প্রকাগু, ভ্রষ্টা ও দৃপ্ত এক নয়। কিন্তু ব্যাবহারিক হিসাবে যখন দেহাদিতে আত্মবোধ झग्न, उांश ७थन चशTांञ्च । श्रृंकब्र निछ छांदशा दिशष्ट्रtौ প্রশ্নোত্তরচ্ছলে বিশদ করিয়াছেন। প্রশ্ন-অবিষয় ষে প্রত্যগাত্বা তাহাতে বিষয়-ধর্শ্বের