পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] AAAAAAAS AAAAA AAAAMMAMMA AMMMA AAAA SAAAAA SAAAAA AAAA SAAAA SAS S S AAAAAA थंडि ‘विद्यांनशगंविज्जानक्षे' दांका चाब्रl छूहे थकांश्न পদার্থের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন । বিজ্ঞানের দ্বারা চেতন ও অবিজ্ঞানের দ্বারা জড় পদার্থ বুঝায়। বাস্তবিক জড় ও চেতন-ভেদে স্বতন্ত্রভাবে বিবিধ পদার্থ নাই । আত্মারই জড়বুদ্ধি ও চৈতন্তবুদ্ধি হইয় থাকে। কিন্তু এই দ্বিবিধ বুদ্ধি পারমাণিক নহে। অবিদ্যাপ্রভাবে আত্মার পারমার্থিক জ্ঞান দ্বিখণ্ডিত হুইয়া, দ্বিবিধ ভাবে প্রকাশ পায়। অবিদ্যা তিরোহিত হুইলে জ্ঞানের দ্বিবিধ ভাব বিলুপ্ত হয়, অর্থাৎ ভেদজ্ঞান ভিরোহিত হয় । জ্ঞানের একটী ধৰ্ম্ম এই যে, ইহা আত্মা ও অনাত্মার মধ্যে ংযোগ সাধন করে । কিন্তু আত্মায় ও অনায়ায় আলোক-অন্ধকার প্রভেদ । এই পরস্পর বিভিন্নধৰ্ম্মী আত্মা ও অনাত্মার সম্বন্ধ সূচনা, আপাততঃ অসম্ভব ব’লয়াই মনে হয়। শঙ্করাচার্য্য প্রথমে এইরূপ আশঙ্কা উত্থাপিত করিয়া, পরিশেষে বনে যে, অনাত্মার সম্বন্ধ-স্বচন পারমার্থিক ভাবে অসম্ভব বটে, কিন্তু ব্যাবহারিক ভাবে সম্ভব হুইয়াছে । আত্মা ও অনাত্মার পারমার্থিক সম্বন্ধ না থাকিলেও ব্যাবহারিক ভাবে ইহাদের পরস্পর সম্বন্ধ অনাদিসিদ্ধ। যাহা অনাদিসিদ্ধ, তাহার অন্ততঃ ব্যাবহারিক সস্তু স্বীকার করিতে হইবে। যদি একটার পারমার্থিক সত্তা ও আর একটর ব্যাবহারিক সত্তা স্বীকার করিতে হয়, তাহা হইলে কিরূপ সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে হুইবে ? পারমর্থিক সত্তা যথার্থ সত্ত, বাiবহারিক সত্তার কোন যাথার্থা নাই । যাহার পারমাখিক সত্তা আছে, ব্যাবহারিক সত্তা তাহারই প্রয়োজনার্থ বুঝিতে হইবে। এ ছাড়। আমরা ব্যাবহারিক সভার অন্য কোনরূপ সার্থকতা দেগি না । কিন্তু যদি অনুমান করা যায় যে, পারমার্থিক সত্তার অজ্ঞান বা ভ্রমবশতঃ ব্যাবহারিক সত্তার স্বষ্টি হইয়াছে অর্থাৎ আত্মাকে অবিদা আশ্রয় করিয়া অনাত্মার উদ্ভব হইয়াছে, তাহা হইলে আত্মার উপর পরিণমি দোষ অশে। কিন্তু শ্রীতি আত্মাকে অপরিণামী বলিয়াছেন। चांग्रां सृभि वशद्भिर्षोभौ झग्न, डॉट्टी झल्ले८ञ श्राद्य ८कभन করিয়া অজ্ঞানের বশবৰ্ত্তী হইতে পাবে ? বিশেষতঃ শঙ্করের অধ্যাস TTC C AAA SAAAAA AAAA SAA SAAAAMAAAA SAS SSAS SSAS SSASAAA AAAA TMMS SSASAS SS SAAAAAMMMAMS SSSSS S S আত্মা ও ' ৬২১ SS S SSAS SSAS SSAS SSASAASAAAS =*• هـ =.w”ه---٨-- -w w অজ্ঞানের অপূর্ণকে আশ্রয় করাষ্ট সম্ভব, পুর্ণকে অজ্ঞান আশ্রয় করিতে পারে না। আত্মা যে অপুর্ণ নহে, তাহার কারণ এই যে, আয়ু ভিন্ন আর কিছুই নাই। অপূর্ণ কাহাকে বলে ? ধাগ অংশ তাহাষ্ট অপূর্ণ, অথবা যtহাকে আত্মরক্ষার জন্য অপর কিছুর উপর নির্ভর করিত্রে হয়, তাহাই অপূর্ণ। আত্মা কোন কিছুরই অংশ ৪ নহে এবং উহাকে আত্মার রক্ষার জন্য অপর কিছুরই উপর ভঁর করিতে ও হয় না। স্বতরাং আত্মাকে অজ্ঞান আশ্রয় করিতে পারে না। বিবরণ্যচায প্রভূতি যে ব্রহ্মকে অজ্ঞানের আশ্রয় বলিয়াছেন, ত{হ সঙ্গঙ্ক বলিয। মনে झग्न न! । शभि श्रछt-* त; अदिTाॐ 8*८ड : <#f9१ ८ प्र, যাহা হইলে ভাম শ্রীকfর যে জীবকে অজ্ঞানের সাশ্রয় বলিয়াছেন, তাহাই সঙ্গত ইষ্টতে পারে । কিন্তু জীপ शनि चलाग्नब थाथझ sप्र डाश *इंcन জীবের ৪ পারমাণিক সত্তা স্বীকার করিতে হয়। কিন্তু শঙ্করাচাধ্য জীবের পারমার্থিক সত্ত; স্বীকার করেন না। তিনি বিবরণাচfধ্য প্রভূতির ন্যায় ব্রহ্মকে ৭ অজ্ঞানের আশ্রয় বলেন না, আবার ভামডাকাবের ন্যায় জীবকেও অজ্ঞানের আশ্রয় বলেন না। তিনি এ সম্বন্ধে এক সুন্দর কৌশল অবলম্বন করিয়াছেন। শঙ্করাচায্যের মতে ব্ৰহ্ম পিষয়ু৪ হইতে পারেন না, বিষধী গু হইতে পারেন না। কিন্তু র্তাহার মতে অহংজ্ঞানজ্ঞেয় আত্মা বিষয়। "আমি" স্থানের षाद्रा माशांरक चूक: शम्र, उlश्राई अ**छनtङ* श्राद्म। এবং তাই। ‘অঃমি-জ্ঞানের বিধয় । এই রূপ কৌশল দ্বারা, ব্রহ্মকে বিষয়-বিনয়ীর ধশ্ব ইষ্টতে নিষ্কৃতি দেওয়; হইল এবং জীবের পারমাখিক সত্তা ও স্বীকার করা হইল না । অহংজ্ঞানজ্ঞেয় আত্মা বিষয় । কাতার বিষয় ? “আমি” জ্ঞানের বিষয় । “আমি” স্থান কোথা হইতে আর্মিল ? অবিদ্যা হইতে । ইহার তাৎপৰ্য্য এই যে, অস্থংজ্ঞানজ্ঞেয় আয়ু ব্রহ্মের বিষয় নছে । অবিwn ব্ৰহ্মকে আশ্রয় করিতে পারে না, স্বতরাং অবিদ্যাসস্থত যাঙ্গ, তাহণ ত্রহ্মের বিষয় হইতে পারে না। “অহংজ্ঞান” ব্ৰহ্ম" নন্তে, ব্ৰহ্মসস্থতও নষ্ঠে অহংজ্ঞান অবিদ্যাসস্থত। অবিদ্য৷ বা মায়া ত্রন্ধের অংশ বটে, কি খ ব্ৰহ্ম তাঙ্কাতে লিপ্ত