পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] পক্ষান্তর ఆహి হয় ত কলকাতারই য়ুনিভার্সিটিতে পড়ান। ইনি ত কোন कटलाज नफ़ॉन ? ग८ण गटन भएन इ'ज, ७द्र गtन्न ॐाब्र আলাপ আছে নাকি ? অলঙ্ক গরমে উঠে বসল। খোলা জানালা দিয়ে বাইরে চেয়ে চেয়ে মনে মনে বললে, বাপ রে, এই আগুনে মানুষ বঁাচে । মাকে দেখে এলে হয় একবার । সামনে একটা খবরের কাগজ খুলে জানালার বাইরে বিকেল বেলায় পড়ন্ত রোদের দিকে চেয়ে কুমুদ চুপ করে বসেছিল। দীর্ঘ বিধিপালনের পরে গত কৃষ্ণ চতুর্দশীর রাত্রির দ্বিপ্রহরে স্বরমার আত্মার আবির্ভাব হবে গুরুদেব বলেছিলেন। ছবির মুগেই সুরমা কথা কইবে । গুরুদেবের নির্দেশ মত বহুবিধ ক্রিয়া-প্রক্রিয়াদি করে র্তার পঠিত মন্ত্রে স্বরমার আত্মার আবাহন করে ছবির মুখের প্রতি একাগ্ৰদূষ্টিতে চেয়েছিল, কিন্তু কথা শুনতে পায়নি। মাঝে মাঝে গুরুদেব বলেছেন, ঠোট নড়ছে, কুমুদ প্রাণপণে উৎকর্ণ হয়েছে, কিন্তু ভাষা ফোটে নি। ভোররাত্রির দিকে গুরুদেব দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বলেছেন,— বাড়ীতে নিশ্চয়ই কোনও বিরুদ্ধ স্কুল আত্মা বাস বেঁধেছে। পরদিন তিনি তীর্থে বেরিয়েছেন–র্তার যোগবলের যে ক্ষয় হয়েছে তারই কথঞ্চিৎ পূরণ করবার জন্ত । কথা আছে যখন যেখানে থাকেন জানাবেন এবং সময় হলেই আসবেন । বাড়ীতে বিস্ত্র বাসা নিয়েছে, এখনও সময় আসে নি, এই সমস্ত আঁকড়ে কুমুদের মন যেন গা ছেড়ে দিয়ে একটু নিঃশ্বাস নিচ্ছে। মৃত্যুপারের প্রেস্থলীকে এপারে এনে তার কথা শোনবার জন্ত যে জপতপ কৃচ্ছসাধনের রকমারি বিধি, দীর্ঘকালের রোগীর মত তা পালন করবার উৎসাহ জার নেই। মনের ইঞ্জিনে একনিষ্ঠতার বাষ্প আর শক্তি যুগিয়ে উঠতে পারছে না। দেহমন কেমন যেন একটা ক্লাভিতে আচ্ছন্ন। অথচ তার গুমোর ঘোচে না । যার স্বনিশ্চিত আক্রমণ থেকে পূৰ্ব্ব প্রণয়কে ब्रक कब्राउ भकनिर्छठांब wहे बूझ् ब्रध्न, डांब cगनिद्रक cषबांगहे cनरे।। इनिद्रांङ्ग ८कांषांe cश्न ७ठप्लेकू किडू घttरु ना। नौब्रहब आउबफ़ कfीन बिजन। ७कहै। SSAS SSAS S S AAAAA AAAA SAAAAA SAAAAAMASMMAeeMS MA AMMAMAAA AAAA AAAA AAASS निश्ण cब्राब अछि cणाणान शृनग्न भएन किहूश्न्।ि থেকে গুমরে ফিরছে । - কাগজটা টেনে নিলে। ওঘর থেকে হেমাদিনীর সেলাইয়ের কলের ঘর্ঘর আওয়াজ আসছে। কুমুদের মনে পড়েও পড়ছে না, কি যেন একটা কাজ ছিল তার ওঘরে । , ভূতে এসে একটা মোটা থাম দিয়ে অন্ত হাতে একটা কাগজ এগিয়ে দিয়ে জানালে, পিওন সহি চায়। কুমুদ দেখলে রেজেস্ত্রী কর। একটা বড় থামে ভারি চিঠি— হেমাঙ্গিনীর নামে তার মামাবাড়ীর ঠিকানা থেকে রিডাইরেক্ট হয়ে এসেছে । টিকিটে লণ্ডনের ছাপ, নামের গোড়ায় লেখা মিস্ ! কুমুদ অবাক ছয়ে বার বার নেড়েচেড়ে থামটা দেখলে। রোদের দিকে চোখের - সামনে ধরে ভিতরের রহস্তের একটু আভাস পেতে চেষ্টা করল—কিছুই দেখা যায় না। দারুণ কৌতুহলে মনে হচ্ছে খুলেই ফেলা যাৰু । হঠাৎ নজরে পড়লো ভূতো ই করে চেয়ে দেখছে । ভ্ৰ কুঁচকে তাড়াতাড়ি কাগজটায় নাম সই করে বললে,- পিওনকে দে, আর এটা ওঘরে দিয়ে আয় । এখানে নিয়ে এসেছিল কেন ? ওধারের বাড়ীর আড়ালে স্থধ্য হেলে পড়ল। দুই পাশের গগনভেদী বাড়ীর মাঝের সঙ্কীর্ণ রাস্তার অন্ধকূপে অপরাত্ত্বের ছায়া ঘনিয়ে আসছে । শুধু স্বৰ্য্যমুখো পশ্চিমের দ্বিতল ত্রিতল বাড়ীগুলির মাথায় মাথায় নিস্তেজ রৌদ্রের রঙীন আলো ঝলমল করছে। রাস্তার চঞ্চলত বেড়ে উঠেছে। লোক-চলাচল গাড়ীঘোড়ার শব্দে ঝিমন্ত সহর যেন গা-ঝাড়া দিয়ে উঠেছে । সারা বাড়ী নিস্তব্ধ । পিসিম হয় ত তার হরিনামের মালায় নিমগ্ন, হেমাঙ্গিনীর সেলাইয়ের কলের শব্দ থেমে গেছে, বোধ হয় সে সদ্য আগত ডাকে নিবিষ্টচিত্ত। আডিডা অনেক দিন হ’ল ভেঙে গেছে। স্বরেশ আর আসে না, যতীন অমিয়াকে নিয়ে পাহাড়ে বেড়াতে গেছে। একলা ঘরে জানালার বাইরে চেয়ে চেয়ে কুমুদের মনে হতে লাগল শব্দबूथबिउ बहिर्षणtउद्र चाप्लांटन उांtशब्र दांप्रैौ$1 cश्न চাখ বুজে কান এটে পড়ে আছে। উঠে ধীরে ধীরে উপরে চলল। একবার হেমাঙ্গিনীর