পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 е е घटूब बांeब्रां नब्रकांब्र । ये घ८ब्र ८कान् ८मब्राcछ शबषांब्र লেখা ক’খানা চিঠি আছে। তারিখ হিসেবে নম্বর ফেলে মরক্কো লেদারে বাধাই ক’রে সোনার জলে নাম লেখা হবে ব’লে সেগুলি সংগ্রহ করবার কথা হয়েছিল অনেক দিন আগে । হঠাৎ সে কথা মনে হ’ল । দরজার সামনে বাইরে একটু দাড়াল । ভিতরে মেঝের যতটুকু দেখা যাচ্ছে হেমাঙ্গিনী নাই। খোল কল সেলাইয়ের কাপড় সমেত নীচের কাপেটের ওপর তপন ও পড়ে, তোলা হয় নি । হয় ত সেলাইকারিণী অন্ত কোথাও গেছে। কুমুদ চৌকাঠ পার হয়ে ভিতরে প্রবেশ ক’রে ঘরের ওদিকে চেয়ে দেখে প্রশস্ত পালঙ্কের বিস্তৃত বিছানায় হেমাঙ্গিনী দুই হাতের উপর মাথাটা কাৎ করে রেখে চোখ বুজে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে। সামনে চিবুকের নীচে খোলা দীর্ঘ চিঠি এবং তার পাশেই সাহেবী পোষাকে এক যুবকের বাই ফোটে, পশ্চিমের জানাল দিয়ে শেষ সুৰ্য্যরশ্মি পড়ে রক্তিম আভায় ঝকমক করছে। নীচের কোণে কাৎ ক’রে বাংলায় লেখা, তোমার অধোগ্য- শেষটা হেমাঙ্গিনীর কচুয়ের নীচেয় অদৃপ্ত হয়ে গেছে। হেমাঙ্গিনীর বা চোখের নীচেয় নাকের কোণে এক ফোটা জলের দাগ চকু চকু করছে এবং পাতলা ঠোঁট ছুখানি যেন কেঁপে কেঁপে উঠছে কুমুদের মন একটা প্রবল ধাক্কায় পৃপ, ক’রে উঠল— এ পক্ষেও ছবি । তারই সামনে এমন করে লুটিয়ে পড়ে নীরবে এই অশ্রুবর্ষণ ! স্বরমার ছবিতে সে ষত দামী ফুলের মালা পরিয়েছে, ধূপ দ্বীপ আলো দিয়ে সাজিয়েছে, তা সমস্ত ছাপিয়ে এই ছবির ওপর বধিতপ্রায় ঐ অশ্রবিন্দু কেমন যেন চক্চকু করতে লাগল। রক্ত যেন উন্মত্ত বেগে মাথায় গিয়ে পাক খেয়ে উঠল। চীৎকার করে ডাক দিলে,—হেমাঙ্গিনী !

কুমুদ রুদ্ধনিঃশ্বাসে চিঠিখান দুই-তিনবার পড়ল— cझ्याक्नैिौ पूरब यांनांनाब्र गब्राम ५८ब्र भाष८ब्रब भङ खक इरह मैंiफिरञ्च ब्रहेण । कूधून बउहे यांशा ठो७ रू'cब्र অভিনিবেশ সহকারে পড়তে ৰায়, চিঠির ভাষা ততই যেন ছুৰ্ব্বোধ্য হয়ে ওঠে। বক্তব্য কোথাও পরিষ্কার নয়, প্রবাসী - ফাঙ্কন, ১৩৩৬ । [ श्•ं जीश्, ३ ५७* আগাগোড়া শুধু একটা স্বম্পই জাভাগ। কি একটা ক্ষণিক cभांtझ्ब्र अ८भ अम्ब चांश्छ हटा निदब्रक्ष्णि, यांप्लब्रां ॐzठझिन আলো ছাপিয়ে । তারই জন্ত পাতার পর পাতা বেয়ে অকপট অম্বুডাপের সঙ্গে অতি করুণ অশ্রুর বন্ধ চলেছে, এবং কাতর মিনতির সঙ্গে বারংবার মার্জনা ভিক্ষা করে, এই বলে সমাপ্ত করা আছে,—যদি না মেলে সমুদ্রের গভীর জলে শান্তি মিলবে । কুমুদ জিজ্ঞাসা করল,-ইনি তোমাদের কে ? হেমাঙ্গিনী জানালায় মাথা ঠেকিয়ে তখনও দাড়িয়েই ছিল । বাইরের দিকে চেয়েই আস্তে জবাব দিল— কেউ না । কুমুদ সারারাত্রি জাগরণে কাটাল। তার চঞ্চল পদবিপেক্ষের শব্দে ব্যস্ত হয়ে পিসিম বার বার রুদ্ধ দরজায় নিফল করাঘাত করে ফিরে গেছেন। কুমুদের উত্তপ্ত মস্তিষ্কে যেন আগুন ছোটে । বাংলা দেশের পুরুষকুলে সেই একমাত্র স্বামী যা’র স্ত্রীর ক্ষমা না পেলে তার কুমারী-কালের বন্ধুর সমুদ্রের গভীর তল ছাড়া পৃথিবীর কোথাও শান্তি নেই। এ মরণের ওপার থেকে স্বল্প আত্মার আবাহন নয়, জীবনের এপারে দাড়িয়ে হৃদয়ের ক্ষমাভিক্ষা । সেই হৃদয়ের অজস্র করুণ একটি মাত্র অশ্রুবিন্দুতে স্বদীর্ঘ কালের বেদনার পরে উদ্যত হয়ে রইল। মুক ছবির নীরব ক্ষমাভিক্ষা এবং রোরুদ্যমান ঠোটের ঈষৎ কম্পন তার মাথার ভি গুর দিয়ে দুমুছম্ শব্দে কেবলি যেন সমূদ্র পারাপার করতে লাগল। প্রথম পাখীর ডাকে কুমুদ চমকে উঠল, পুরুষসমাজে সে মুখ দেখাবে কেমন ক’রে । ছুটে গিয়ে হেমাঙ্গিনীর রুদ্ধ দ্বারে জোরে ধাক্কা দিয়ে ডাক দিল । আস্তে দরজা খুলে হেমাঙ্গিনী কপাট ধ’রে দাঁড়াল । কুমুদ কিছু বলবার আগেই মুছ কণ্ঠে বললে,—ম আছেন এলাহাবাদে । একবার দেখতে যাবো । s°s কুমুদের জন্ত আবার পাত্ৰী সন্ধান চলছে। এবারে रु'zन बिर्दिांछानब्र छांब्र निटब८इन प्रब्र६ ●क्रgषद । द८ब्रग হবে বন্ধুর ফড়িা বাচিয়ে এবং করকোষ্ঠীতে পুৰ্ব্বতন তিন धरग्रब्र इंडिशरण बडूब शन भूछ षाको कांहे ।